বাংলারজমিন
ফুলতলায় মাদকের রমরমা বাণিজ্য
ফুলতলা (খুলনা) প্রতিনিধি
১৭ মে ২০২১, সোমবার, ৭:৪৫ অপরাহ্ন
মহামারি করোনায় যখন দেশজুড়ে চলছে লকডাউন ঠিক তখন ফুলতলার খানজাহান আলী থানা এলাকায় চলছে দিনরাত মাদকের রমরমা ব্যবসা। ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ সব ধরনের নেশা জাতীয় মাদক এখন প্রতিটি গ্রামে, পাড়া-মহল্লায় হাত বাড়ালেই পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে উঠতি বয়সের তরুণেরা মাদক সেবনে জড়িয়ে পড়েছে। এসব মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে উল্টো প্রতিবাদকারীদের হেনস্তা করার অভিযোগ রয়েছে।
জানা গেছে, খানজাহান আলী থানা এলাকার তালিকাভুক্ত বিভিন্ন মাদক বিক্রেতারা গা-ঢাকা দিয়ে থাকলেও বর্তমানে এলাকায় এসে আবারো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে, আবার কখনো তাদের সামনেই বিভিন্ন জায়গায় চলছে এসব মাদক বিক্রি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খানজাহান আলী থানা এলাকার মাদকের এক খুচরা বিক্রেতা বলছেন, এলাকায় মাদক ব্যবসায় করতে গেলে থানা পুলিশকে ম্যানেজ না করে টিকে থাকা অসম্ভব। ব্যবসা করতে গেলে এসব পুলিশকে ম্যানেজ করতে হয়।
গিলাতলা ইউনিয়নের জোনাদ আলী বলেন, মাদক ব্যবসায়ী আর সেবনকারীদের কারণে এলাকায় বসবাস করাটা দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে। প্রায় প্রতিদিনই এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া পুলিশ যাদের সোর্স হিসেবে কাজ করায়, তারাও এখন মাদক ব্যবসায় জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া আল আমিন হোসেন জানান, শুধু মাদকই শেষ নয়, মাদকের ছত্রছায়ায় গিলাতলা এলাকা হয়ে উঠেছে অপরাধীদের অভয়ারণ্য। খানজাহান আলী থানায় শতাধিক মাদকের স্পট রয়েছে। এসব স্পটে পাইকারি ও খুচরা মূল্যে মাদক বিক্রি হয়।
খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রবীর কুমার বিশ্বাস জানান, মাদকের ব্যাপারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মাদক ব্যবসায়ী এবং এর সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। এ বিষয়ে ফুলতলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া আফরিন বলেন, বর্তমানে করোনাকালিন সামাজিক কাজের পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ঈদের পর আমারা মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা ধরে ধরে মাদক নির্মূলে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। মাদক নির্মূল করতে হলে সমাজের সব মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে বলেও জানান তিনি।
জানা গেছে, খানজাহান আলী থানা এলাকার তালিকাভুক্ত বিভিন্ন মাদক বিক্রেতারা গা-ঢাকা দিয়ে থাকলেও বর্তমানে এলাকায় এসে আবারো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে, আবার কখনো তাদের সামনেই বিভিন্ন জায়গায় চলছে এসব মাদক বিক্রি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খানজাহান আলী থানা এলাকার মাদকের এক খুচরা বিক্রেতা বলছেন, এলাকায় মাদক ব্যবসায় করতে গেলে থানা পুলিশকে ম্যানেজ না করে টিকে থাকা অসম্ভব। ব্যবসা করতে গেলে এসব পুলিশকে ম্যানেজ করতে হয়।
গিলাতলা ইউনিয়নের জোনাদ আলী বলেন, মাদক ব্যবসায়ী আর সেবনকারীদের কারণে এলাকায় বসবাস করাটা দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে। প্রায় প্রতিদিনই এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া পুলিশ যাদের সোর্স হিসেবে কাজ করায়, তারাও এখন মাদক ব্যবসায় জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া আল আমিন হোসেন জানান, শুধু মাদকই শেষ নয়, মাদকের ছত্রছায়ায় গিলাতলা এলাকা হয়ে উঠেছে অপরাধীদের অভয়ারণ্য। খানজাহান আলী থানায় শতাধিক মাদকের স্পট রয়েছে। এসব স্পটে পাইকারি ও খুচরা মূল্যে মাদক বিক্রি হয়।
খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রবীর কুমার বিশ্বাস জানান, মাদকের ব্যাপারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মাদক ব্যবসায়ী এবং এর সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। এ বিষয়ে ফুলতলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া আফরিন বলেন, বর্তমানে করোনাকালিন সামাজিক কাজের পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ঈদের পর আমারা মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা ধরে ধরে মাদক নির্মূলে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। মাদক নির্মূল করতে হলে সমাজের সব মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে বলেও জানান তিনি।