অনলাইন
ঈদ যাত্রা
বাইসাইকেলে ২৮০ কিলোমিটার পাড়ি দিলেন স্কুল শিক্ষিকা
অনলাইন ডেস্ক
১৩ মে ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৭:৪১ অপরাহ্ন

মৌসুমি আক্তার এপি। পেশায় একজন স্কুল শিক্ষিকা। থাকেন ঢাকায়। ঈদে আপনজনদের সান্নিধ্যে যেতে বাইসাইকেলে পাড়ি দিয়েছেন ২৮০ কিলোমিটার পথ। নারী হয়ে এমন সাহসীকতায় পাচ্ছেন বাহবা।
চলমান লকডাউনে দূরপাল্লার সকল বাস ও ট্রেন চলাচল বন্ধ। এমতাবস্থায় সারাদিন রোজা রেখে ২৮০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে বাড়ি যান এই শিক্ষিকা। গ্রামের বাড়ি বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার পৌর শহরের রথবাড়ি এলাকায়। বাবার নাম আব্দুল হাকিম তালুকদার।
তিনি 'চিটাগাং গ্রামার স্কুল ঢাকা’ নামের একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। গত সোমবার অর্থাৎ ১০ই মে বিকাল ৪ টায় ঢাকার গোলাপবাগ থেকে বাইসাইকেলে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। এরপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তার সঙ্গে যোগ দেন সিরাজগঞ্জের মীর রাসেল নামে অনার্সের তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী। সেখান থেকে তারা দু’জনে একটানা বাইসাইকেল চালিয়ে রাসেলের বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ভূঁইয়াগাতি এলাকায় পৌঁছান। এবার তিনি একাই টানা বাইসাইকেল চালিয়ে পৌঁছান বগুড়ায়।
বগুড়ায় এসে যাত্রাবিরতির পর তার বান্ধবী মালার বাসায় সেহরি শেষে মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে তিনি সান্তাহারের উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু বৃষ্টির কারণে যাত্রায় কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। এরপর মোট ১৪ ঘণ্টা পর সকালে পৌঁছান সান্তাহারে। এভাবেই তিনি বাইসাইকেলে বাড়ি ফেরার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এপি বলেন, সাইকেল চালিয়ে বাড়ি যাওয়া দীর্ঘদিনের শখ ছিল। এবার সেটা পূরণ করতে পেরেছি।বাড়ি যেতে যানবাহন বা বিকল্প কিছুতে একরকম ভিড় ঠেলে যাওয়া লাগতো। আমি চাইনি ভিড় ঠেলে বাড়ি যাই। তাই বাইসাইকেল সবথেকে ভালো মাধ্যম বলে মনে করেছি। আর সাইকেল আমি দীর্ঘদিন ধরে চালাই তাই এই বাহনের সাথে সখ্যতা আগে থেকেই ছিলো।
চলমান লকডাউনে দূরপাল্লার সকল বাস ও ট্রেন চলাচল বন্ধ। এমতাবস্থায় সারাদিন রোজা রেখে ২৮০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে বাড়ি যান এই শিক্ষিকা। গ্রামের বাড়ি বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার পৌর শহরের রথবাড়ি এলাকায়। বাবার নাম আব্দুল হাকিম তালুকদার।
তিনি 'চিটাগাং গ্রামার স্কুল ঢাকা’ নামের একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। গত সোমবার অর্থাৎ ১০ই মে বিকাল ৪ টায় ঢাকার গোলাপবাগ থেকে বাইসাইকেলে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। এরপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তার সঙ্গে যোগ দেন সিরাজগঞ্জের মীর রাসেল নামে অনার্সের তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী। সেখান থেকে তারা দু’জনে একটানা বাইসাইকেল চালিয়ে রাসেলের বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ভূঁইয়াগাতি এলাকায় পৌঁছান। এবার তিনি একাই টানা বাইসাইকেল চালিয়ে পৌঁছান বগুড়ায়।
বগুড়ায় এসে যাত্রাবিরতির পর তার বান্ধবী মালার বাসায় সেহরি শেষে মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে তিনি সান্তাহারের উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু বৃষ্টির কারণে যাত্রায় কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। এরপর মোট ১৪ ঘণ্টা পর সকালে পৌঁছান সান্তাহারে। এভাবেই তিনি বাইসাইকেলে বাড়ি ফেরার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এপি বলেন, সাইকেল চালিয়ে বাড়ি যাওয়া দীর্ঘদিনের শখ ছিল। এবার সেটা পূরণ করতে পেরেছি।বাড়ি যেতে যানবাহন বা বিকল্প কিছুতে একরকম ভিড় ঠেলে যাওয়া লাগতো। আমি চাইনি ভিড় ঠেলে বাড়ি যাই। তাই বাইসাইকেল সবথেকে ভালো মাধ্যম বলে মনে করেছি। আর সাইকেল আমি দীর্ঘদিন ধরে চালাই তাই এই বাহনের সাথে সখ্যতা আগে থেকেই ছিলো।

প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]