বাংলারজমিন
লিচু পাড়তে না দেয়ায় ভাগিনার হাতে মামা খুন
মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
৯ মে ২০২১, রবিবার, ৮:২৯ অপরাহ্ন
মাগুরার মহম্মদপুরে বিরোধপূর্ণ জমির লিচু পাড়তে না দেয়ায় বোনের ছেলের হাতে খুন হয়েছে মামা কুদ্দুস মোল্যা (৬০)। ঘটনাটি ঘটেছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রায়পুর গ্রামে। গতকাল দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর বিষয়টি তার পরিবার নিশ্চিত করেছে। কুদ্দুস মোল্যা ওই গ্রামের মৃত ছত্তার মোল্যার ছেলে।
নিহতের ভাতিজা জুয়েল রানা বলেন, গত শুক্রবার দুপুরে ভিটেবাড়ির গাছের লিচু পাড়তে যায় কুদ্দুস মোল্যার বোন কমেলা খাতুন। তাকে কুদ্দুস মোল্যা ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয় বোন-ভাগ্নেরা। পরে তারা ১৫-২০ জন সংঘবদ্ধ হয়ে বেলা পৌনে চারটার দিকে কুদ্দুস মোল্যার বাড়িতে গিয়ে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। ঠেকাতে গেলে বেশ কয়েকজন আহত হয়। গুরুতর অবস্থায় কুদ্দুস মোল্যাকে প্রথমে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ফরিদপুর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। গতকাল দুপুরে তার মৃত্যুর খবর আসে। এরপর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছে।
এ ব্যাপারে মহম্মদপুর থানার ওসি তারক বিশ্বাস বলেন, মৃত্যুর সংবাদ শুনেছি। এ ব্যাপারে এখনো কোনো মামলা হয়নি। অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিহতের ভাতিজা জুয়েল রানা বলেন, গত শুক্রবার দুপুরে ভিটেবাড়ির গাছের লিচু পাড়তে যায় কুদ্দুস মোল্যার বোন কমেলা খাতুন। তাকে কুদ্দুস মোল্যা ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয় বোন-ভাগ্নেরা। পরে তারা ১৫-২০ জন সংঘবদ্ধ হয়ে বেলা পৌনে চারটার দিকে কুদ্দুস মোল্যার বাড়িতে গিয়ে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। ঠেকাতে গেলে বেশ কয়েকজন আহত হয়। গুরুতর অবস্থায় কুদ্দুস মোল্যাকে প্রথমে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ফরিদপুর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। গতকাল দুপুরে তার মৃত্যুর খবর আসে। এরপর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছে।
এ ব্যাপারে মহম্মদপুর থানার ওসি তারক বিশ্বাস বলেন, মৃত্যুর সংবাদ শুনেছি। এ ব্যাপারে এখনো কোনো মামলা হয়নি। অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।