খেলা
এএফসি কাপের ম্যাচ স্থগিতের আবেদন মালদ্বীপের
স্পোর্টস রিপোর্টার
৭ মে ২০২১, শুক্রবার, ৯:০২ অপরাহ্ন
করোনা মহামারিতে জেরবার দক্ষিণ এশিয়া। ভারতে প্রতিদিনই আক্রান্ত হচ্ছে প্রায় চার লাখ মানুষ। এতদিন ভালো অবস্থায় থাকা নেপাল, মালদ্বীপে হঠাৎ করেই বেড়েছে করোনার সংক্রমণ। এএফসি কাপের ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচগুলো হওয়ার কথা মালদ্বীপে। যেখানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে বসুন্ধরা কিংস। ১৪ই মে বসুন্ধরার প্রথম ম্যাচ স্বাগতিক মাজিয়া স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে। তার আগে ১১ই মে ভারতের বেঙ্গালুরু এফসি ও মালদ্বীপের ক্লাব ঈগলের প্লে-অফ ম্যাচটিও হবে মালেতে। প্লে-অফ ও গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো স্থগিতের আবেদন করেছে মালদ্বীপ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। দ্বীপ দেশটির আবেদনের প্রেক্ষিতে এখনো নিজেদের অবস্থান পরিস্কার করেনি এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
এপ্রিলের মাঝামাঝিতে মালদ্বীপে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮২। ৫ই মে সেটা বেড়ে ৭৩৪ এ ঠেকেছে। লাফিয়ে বাড়তে থাকা সংক্রমণ ঠেকাতে কঠোর মালদ্বীপ সরকার। জারি করেছে নানা বিধি-নিষেধ। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ নিজের ভেরিফাইড টুইটার একাউন্টে লিখেছেন, ‘কোভিডের দ্রুত সংক্রমণ আমাদের ভাবনায় ফেলেছে। যা নিয়ে দেশের মানুষ চিন্তিত। এএফসি কাপের ‘ডি’ গ্রুপের ভেন্যু মালে। এমন অবস্থায় ম্যাচগুলো স্থগিত করা যায় কি না তা নিয়ে এএফসির সঙ্গে আলোচনা করছে মালদ্বীপ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।’
‘ডি’ গ্রুপে বসুন্ধরার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হচ্ছে ভারতের এটিকে মোহনবাগানকে। ভারতে করোনার ব্যাপক সংক্রমণের কারণে দলটি অনুশীলনই শুরু করতে পারেনি। তাদের স্প্যানিশ কোচ অ্যান্থনিও হাবাস ভারতে ফিরতে পারেননি। ফিজিয়ান স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণের এএফসি কাপে খেলা অনিশ্চিত। ফিজিতে লকডাউনের কারণে বন্ধ বিমান যোগাযোগ। মোহনবাগানের অপর তিন বিদেশি অস্ট্রেলিয়ান স্ট্রাইকার ডেভিড উইলিয়ামস, স্প্যানিশ ডিফেন্ডার তিরি ও আইরিশ মিডফিল্ডার কার্ল ম্যাকহিউকে পাওয়া নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় এএফসিকে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচগুলো স্থগিতের আবেদন জানিয়েছিল মোহনবাগান। তাতে লাভ হয়নি। ভাঙাচোরা দল এবং অনুশীলনের ঘাটতি নিয়েই ১০ই মে মালদ্বীপে পা রাখার কথা মোহনবাগান। বসুন্ধরা কিংস মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বে ৯ই মে। ১৪ই মে মাজিয়ার বিপক্ষে খেলার পর বসুন্ধরার দ্বিতীয় ম্যাচ ১৭ই মে। প্রতিপক্ষ অজানা। বেঙ্গালুরু এফসি ও ক্লাব ঈগলের মধ্যেকার প্লে-অফে জয়ীর বিপক্ষে ম্যাচটি খেলবে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। কিংসের শেষ ম্যাচ ২০শে মে, মোহনবাগানের বিপক্ষে।
এপ্রিলের মাঝামাঝিতে মালদ্বীপে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮২। ৫ই মে সেটা বেড়ে ৭৩৪ এ ঠেকেছে। লাফিয়ে বাড়তে থাকা সংক্রমণ ঠেকাতে কঠোর মালদ্বীপ সরকার। জারি করেছে নানা বিধি-নিষেধ। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ নিজের ভেরিফাইড টুইটার একাউন্টে লিখেছেন, ‘কোভিডের দ্রুত সংক্রমণ আমাদের ভাবনায় ফেলেছে। যা নিয়ে দেশের মানুষ চিন্তিত। এএফসি কাপের ‘ডি’ গ্রুপের ভেন্যু মালে। এমন অবস্থায় ম্যাচগুলো স্থগিত করা যায় কি না তা নিয়ে এএফসির সঙ্গে আলোচনা করছে মালদ্বীপ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।’
‘ডি’ গ্রুপে বসুন্ধরার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হচ্ছে ভারতের এটিকে মোহনবাগানকে। ভারতে করোনার ব্যাপক সংক্রমণের কারণে দলটি অনুশীলনই শুরু করতে পারেনি। তাদের স্প্যানিশ কোচ অ্যান্থনিও হাবাস ভারতে ফিরতে পারেননি। ফিজিয়ান স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণের এএফসি কাপে খেলা অনিশ্চিত। ফিজিতে লকডাউনের কারণে বন্ধ বিমান যোগাযোগ। মোহনবাগানের অপর তিন বিদেশি অস্ট্রেলিয়ান স্ট্রাইকার ডেভিড উইলিয়ামস, স্প্যানিশ ডিফেন্ডার তিরি ও আইরিশ মিডফিল্ডার কার্ল ম্যাকহিউকে পাওয়া নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় এএফসিকে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচগুলো স্থগিতের আবেদন জানিয়েছিল মোহনবাগান। তাতে লাভ হয়নি। ভাঙাচোরা দল এবং অনুশীলনের ঘাটতি নিয়েই ১০ই মে মালদ্বীপে পা রাখার কথা মোহনবাগান। বসুন্ধরা কিংস মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বে ৯ই মে। ১৪ই মে মাজিয়ার বিপক্ষে খেলার পর বসুন্ধরার দ্বিতীয় ম্যাচ ১৭ই মে। প্রতিপক্ষ অজানা। বেঙ্গালুরু এফসি ও ক্লাব ঈগলের মধ্যেকার প্লে-অফে জয়ীর বিপক্ষে ম্যাচটি খেলবে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। কিংসের শেষ ম্যাচ ২০শে মে, মোহনবাগানের বিপক্ষে।