অনলাইন
খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল রিপোর্টে যা আছে
নিজস্ব প্রতিনিধি
৬ মে ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৫:৪৭ অপরাহ্ন
ফাইল ছবি
করোনা পরবর্তী জটিলতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন তার দল ও পরিবার। তার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেয়ার আবেদন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে পরিবারের তরফে সরকারের কাছে এ সংক্রান্ত আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রাত থেকে চলছে নানা তৎপরতা। এ অবস্থায় আসলে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কেমন তা জানতে উদগ্রিব সবাই। একটি বিশ্বস্ত সূত্র থেকে মানবজমিন এর হাতে আসা খালেদা জিয়ার কিছু মেডিক্যাল রিপোর্ট তার শারীরিক অবস্থার অনেকটা জানান দিচ্ছে।
পরীক্ষার প্রতিবেদনে দেখা যায়, High Sensitive Troponin-১ রিপোর্ট ভালো আসেনি। এ ক্ষেত্রে একজন নারীর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ধরা হয় ১৫.৬-এর কম। বেগম খালেদা জিয়ার সেই মাত্রা ২১.২। এই রিপোর্টের মাধ্যমে তার হার্টের অবস্থা নির্ণয় করা হয়।
রক্ত জমাট বাঁধছে কিনা জানতে D-Dimer পরীক্ষা করা হয়। এর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ৫০০-এর নিচে। বেগম জিয়ার তা ২১৩৪.৩। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তা রক্ত জমাট বাঁধার ইঙ্গিত দেয়।
তার হিমোগ্লোবিন মাত্র ৭.৭। স্বাভাবিক অবস্থায় তা ১১.৫-১৬.৫-এর মধ্যে থাকার কথা।
NT- pro BNP পরীক্ষাও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। স্বাভাবিকভাবে ১২৫-এর কম থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়ার রক্ত পরীক্ষায় তা ২২৩৮ এসেছে। এই পরীক্ষার রিপোর্ট তার হার্ট ও ফুসফুসের অস্বাভাবিক অবস্থা বোঝাচ্ছে।
এ ছাড়া CA ১২৫ পরীক্ষার উচ্চমাত্রা একটি জটিল রোগের ঝুঁকি নির্ণয় করে। ওই পরীক্ষার স্বাভাবিক মাত্রা ১২৫-এর নিচে হলেও বেগম জিয়ার তা ৯৬২। এ দ্বারা শুধু ওই জটিল রোগের ঝুঁকির মাত্রা বোঝায়।
পরীক্ষায় জানা গেছে খালেদা জিয়ার শরীরে দুরারোগ্য কোনো ব্যাধির অস্তিত্ব নেই। করোনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে এ সমস্যাগুলো যে কোন সময় তীব্র খেকে তীব্রতর হতে পারে। তাছাড়া তার ডায়াবেটিক বেশ উঠানামা করেছে। এ পর্যন্ত দুই বার ফুসফুস থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার প্রতিবেদনে দেখা যায়, High Sensitive Troponin-১ রিপোর্ট ভালো আসেনি। এ ক্ষেত্রে একজন নারীর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ধরা হয় ১৫.৬-এর কম। বেগম খালেদা জিয়ার সেই মাত্রা ২১.২। এই রিপোর্টের মাধ্যমে তার হার্টের অবস্থা নির্ণয় করা হয়।
রক্ত জমাট বাঁধছে কিনা জানতে D-Dimer পরীক্ষা করা হয়। এর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ৫০০-এর নিচে। বেগম জিয়ার তা ২১৩৪.৩। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তা রক্ত জমাট বাঁধার ইঙ্গিত দেয়।
তার হিমোগ্লোবিন মাত্র ৭.৭। স্বাভাবিক অবস্থায় তা ১১.৫-১৬.৫-এর মধ্যে থাকার কথা।
NT- pro BNP পরীক্ষাও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। স্বাভাবিকভাবে ১২৫-এর কম থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়ার রক্ত পরীক্ষায় তা ২২৩৮ এসেছে। এই পরীক্ষার রিপোর্ট তার হার্ট ও ফুসফুসের অস্বাভাবিক অবস্থা বোঝাচ্ছে।
এ ছাড়া CA ১২৫ পরীক্ষার উচ্চমাত্রা একটি জটিল রোগের ঝুঁকি নির্ণয় করে। ওই পরীক্ষার স্বাভাবিক মাত্রা ১২৫-এর নিচে হলেও বেগম জিয়ার তা ৯৬২। এ দ্বারা শুধু ওই জটিল রোগের ঝুঁকির মাত্রা বোঝায়।
পরীক্ষায় জানা গেছে খালেদা জিয়ার শরীরে দুরারোগ্য কোনো ব্যাধির অস্তিত্ব নেই। করোনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে এ সমস্যাগুলো যে কোন সময় তীব্র খেকে তীব্রতর হতে পারে। তাছাড়া তার ডায়াবেটিক বেশ উঠানামা করেছে। এ পর্যন্ত দুই বার ফুসফুস থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হয়েছে।