বাংলারজমিন
দিরাইয়ে কাবিটা প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ
দিরাই (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
৬ মে ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:১৬ অপরাহ্ন
সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় কাবিটার দ্বিতীয় পর্যায়ের একটি প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই প্রকল্পের অধীন কাঁচা রাস্তা সংস্কার ও মাটি ভরাট কাজ করার কিছুদিনের মধ্যেই সামান্য বৃষ্টিপাতে আগের অবস্থায় ফিরে গিয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। প্রকল্প সভাপতির বিরুদ্ধে দায়সারা কাজ করে বরাদ্দের সমুদয় টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ অনিয়মের বিষয়ে দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা রিনা তালুকদার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে চলতি ২০২০-২১ অর্থ বছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কাবিটা প্রকল্পের আওতায় ওয়ার্ডের টংগর গ্রামের দুদু মিয়ার বাড়ি থেকে আবু সৈয়দ মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট ও সংস্কারের জন্য ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। প্রকল্প সভাপতি ইউপি সদস্য ফুলকাছ মিয়া ওয়ার্ক অর্ডার না মেনে নানা অনিয়মের মাধ্যমে সামান্য কাজ করিয়ে প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কিছুদিন না যেতেই বৃষ্টির পানি জমে কাদা-পানিতে রাস্তাটি আবারো বেহাল অবস্থায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। টংগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, স্থানীয় ২টি মাদ্রাসা ও গ্রামবাসীর চলাচলের একমাত্র সড়কটির কাজে অনিয়মের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন স্থানীয় লোকজন। তবে প্রকল্প সভাপতি ও ইউপি সদস্য ফুলকাছ মিয়া দাবি, করছেন তার প্রকল্পে কোনো অনিয়ম হয়নি। যথাযথ কাজ করেছেন তিনি। এ ব্যাপারে দিরাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদুর রহমান, মামুনের মোবাইল ফোনে একাধিক কল করলেও তিনি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে চলতি ২০২০-২১ অর্থ বছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কাবিটা প্রকল্পের আওতায় ওয়ার্ডের টংগর গ্রামের দুদু মিয়ার বাড়ি থেকে আবু সৈয়দ মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট ও সংস্কারের জন্য ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। প্রকল্প সভাপতি ইউপি সদস্য ফুলকাছ মিয়া ওয়ার্ক অর্ডার না মেনে নানা অনিয়মের মাধ্যমে সামান্য কাজ করিয়ে প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কিছুদিন না যেতেই বৃষ্টির পানি জমে কাদা-পানিতে রাস্তাটি আবারো বেহাল অবস্থায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। টংগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, স্থানীয় ২টি মাদ্রাসা ও গ্রামবাসীর চলাচলের একমাত্র সড়কটির কাজে অনিয়মের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন স্থানীয় লোকজন। তবে প্রকল্প সভাপতি ও ইউপি সদস্য ফুলকাছ মিয়া দাবি, করছেন তার প্রকল্পে কোনো অনিয়ম হয়নি। যথাযথ কাজ করেছেন তিনি। এ ব্যাপারে দিরাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদুর রহমান, মামুনের মোবাইল ফোনে একাধিক কল করলেও তিনি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।