বাংলারজমিন
মীমের বাবা-মা ও বোনদের দাফন সম্পন্ন
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
৪ মে ২০২১, মঙ্গলবার, ১:০৮ অপরাহ্ন
মাদারীপুরের শিবচরে পুরাতন কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাট এলাকায় পদ্মা নদীতে বালুভর্তি বাল্কহেডের সঙ্গে স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত খুলনার একই পরিবারের ৪ জনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার (০৪ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে নিহত মনিরের মায়ের পাশে সারিবদ্ধভাবে তাদের দাফন করা হয়েছে। রোববার রাতে দাদির মৃত্যু সংবাদ পেয়ে তাকে দেখতে পরিবারের সব সদস্য স্পিডবোটে করে তেরোখাদার পারোখালীর উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। পথে দুর্ঘটনায় মারা যায় মিম ছাড়া সবাই।
এসময় খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান জামাল, তেরখাদা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শহীদুল ইসলাম, যুবলীগের আহ্বায়ক মো. শফিকুর রহমান পলাশ, সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এফএম অহিদুজ্জামানসহ স্থানীয় লোকজন উপস্থিত ছিলেন। নিহতরা হলেন- তেরোখাদার পারোখালী এলাকার মনির শিকদার, তার স্ত্রী হেনা বেগম, শিশু কন্যা সুমি ও রুমি খাতুন।
মা-বাবা, দুই বোনকে হারিয়ে শিশু মিমের কান্না যেন থামছে না। অবুঝ এই শিশুকে সান্ত¡না দেয়ার ভাষাও নেই স্বজন-প্রতিবেশীদের। এই শিশু এখন কীভাবে কোথায় থাকবে, তার ভবিষ্যৎ কী হবে-এ নিয়ে এখন স্বজন-প্রতিবেশীরা চিন্তিত। মিমের কান্নায় চোখ ভিজে উঠছে তাদেরও।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মনির শিকদারের বাবা আলম শিকদার মারা গেছেন আরও আগে। রোববার রাত ৮টায় মা মারা যাওয়ার সংবাদ রাতেই মনিরকে জানানো হয়। সবার সিদ্ধান্ত ছিলো সকালে মনির এসে পৌঁছালে মায়ের দাফন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু সকাল থেকে মনিরের মোবাইল নম্বর বন্ধ থাকায় তারা আর অপেক্ষা করেননি। সোমবার সকাল ১০টায় মনির শিকদারের মা লাইলী বেগমের জানাজা ও দাফন অনুষ্ঠিত হয়। এর কিছু সময় পরই নৌ দুর্ঘটনার খবর আসতে থাকে। খবর পেয়ে পরিবারের পুরুষ সদস্যরা শিবচরে ছুটে যান।
এর আগে সোমবার বিকেলে শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে শিশু মীম ও তার পিতা, মাতা, ২ বোনের মরদেহ সহ খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এ্যাম্বুলেন্স। দুপুরে মা-বাবা-বোনদের লাশ দেখে বিলাপ করতে থাকে মীম। সে সময় পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে দোতারা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গন। শিশুটির কান্নায় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেন নি উপস্থিত প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয়রা।
মঙ্গলবার (০৪ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে নিহত মনিরের মায়ের পাশে সারিবদ্ধভাবে তাদের দাফন করা হয়েছে। রোববার রাতে দাদির মৃত্যু সংবাদ পেয়ে তাকে দেখতে পরিবারের সব সদস্য স্পিডবোটে করে তেরোখাদার পারোখালীর উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। পথে দুর্ঘটনায় মারা যায় মিম ছাড়া সবাই।
এসময় খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান জামাল, তেরখাদা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শহীদুল ইসলাম, যুবলীগের আহ্বায়ক মো. শফিকুর রহমান পলাশ, সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এফএম অহিদুজ্জামানসহ স্থানীয় লোকজন উপস্থিত ছিলেন। নিহতরা হলেন- তেরোখাদার পারোখালী এলাকার মনির শিকদার, তার স্ত্রী হেনা বেগম, শিশু কন্যা সুমি ও রুমি খাতুন।
মা-বাবা, দুই বোনকে হারিয়ে শিশু মিমের কান্না যেন থামছে না। অবুঝ এই শিশুকে সান্ত¡না দেয়ার ভাষাও নেই স্বজন-প্রতিবেশীদের। এই শিশু এখন কীভাবে কোথায় থাকবে, তার ভবিষ্যৎ কী হবে-এ নিয়ে এখন স্বজন-প্রতিবেশীরা চিন্তিত। মিমের কান্নায় চোখ ভিজে উঠছে তাদেরও।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মনির শিকদারের বাবা আলম শিকদার মারা গেছেন আরও আগে। রোববার রাত ৮টায় মা মারা যাওয়ার সংবাদ রাতেই মনিরকে জানানো হয়। সবার সিদ্ধান্ত ছিলো সকালে মনির এসে পৌঁছালে মায়ের দাফন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু সকাল থেকে মনিরের মোবাইল নম্বর বন্ধ থাকায় তারা আর অপেক্ষা করেননি। সোমবার সকাল ১০টায় মনির শিকদারের মা লাইলী বেগমের জানাজা ও দাফন অনুষ্ঠিত হয়। এর কিছু সময় পরই নৌ দুর্ঘটনার খবর আসতে থাকে। খবর পেয়ে পরিবারের পুরুষ সদস্যরা শিবচরে ছুটে যান।
এর আগে সোমবার বিকেলে শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে শিশু মীম ও তার পিতা, মাতা, ২ বোনের মরদেহ সহ খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এ্যাম্বুলেন্স। দুপুরে মা-বাবা-বোনদের লাশ দেখে বিলাপ করতে থাকে মীম। সে সময় পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে দোতারা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গন। শিশুটির কান্নায় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেন নি উপস্থিত প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয়রা।