বাংলারজমিন
স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই রূপগঞ্জের পাইকারি কাপড়ের বাজারে
জয়নাল আবেদীন জয়, রূপগঞ্জ থেকে
৪ মে ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:২১ অপরাহ্ন
ঈদকে সামনে রেখে দেশের বৃহত্তর পাইকারি কাপড়ের বাজার রূপগঞ্জের গাউছিয়া মার্কেট। হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ক্রেতারা। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হচ্ছে এই বাজারে। এতে রূপগঞ্জে করোনা সংক্রমণ আবারো বাড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, দেশের অন্যতম কাপড়ের পাইকারি বাজার গাউছিয়া মার্কেটে প্রায় ৭ হাজার দোকান রয়েছে। এসকল দোকানের সিংহভাগেই পাইকারি থ্রি-পিস, কাপড়, শাড়িসহ বিভিন্ন ধরনের কাপড় পাইকারি বিক্রি করা হয়। সোমবার ও মঙ্গলবার সপ্তাহে দুইদিন গাউছিয়া মার্কেটে হাট জমে উঠে। আর বাকি দিনগুলোতে কিছু দোকানে খুচরা বেচাবিক্রি চললেও পাইকারি দোকানগুলো হাটের দিন ছাড়া খোলা হয় না। হাটের দিনে গাজীপুর, ঢাকা, ভৈরব, রাজশাহী, ফরিদপুর, টঙ্গীসহ দেশের দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ক্রেতারা পাইকারি কাপড় কিনতে আসেন। লকডাউনের কারণে গত ৩ সপ্তাহ মার্কেট বন্ধ থাকায় পাইকারি কাপড়সহ যাকাতের কাপড়ের জন্য মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছে এ বাজারে।
গতকাল সরজমিন গাউছিয়া মার্কেটে গিয়ে দেখা গেছে, ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্বের তোয়াক্কা করা হয়নি মার্কেট থেকে ফুটপাথ কোথাও। মার্কেটে আসা ক্রেতার বেশির ভাগকেই মুখে মাস্ক পরতে দেখা যায়নি। আবার কাউকে কাউকে মাস্ক মুখের নিচে ও কানে ঝুলিয়ে রাখতেও দেখা গেছে। সবাই অসচেতনভাবে মার্কেটে কেনাকাটা করছে। বেশিরভাগই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে দোকানের জন্য এখানে পাইকারি কাপড় কিনতে এসেছেন। আবার অনেকে খুচরো কেনাকাটা সেরে নিতে এসেছেন।
গাউছিয়া মার্কেট কমিটির ম্যানেজার আব্দুল আউয়াল বলেন, মার্কেটের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরার কথা বললেও তারা মানছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফয়সাল আহমেদ বলেন, মার্কেটের ভেতরে স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই আক্রান্ত হতে পারে। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার গাউছিয়া মার্কেটে দেশের বিভিন্নস্থান থেকে লোকজন আসে কাপড় কিনতে। এখান থেকেও করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গাউছিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু বলেন, ক্রেতা বিক্রেতাকে স্বাস্থ্য সচেতন করতে সবধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে মার্কেট কর্তৃপক্ষ। মার্কেটের প্রতিটি গলিতে সারাক্ষণ মাইকিং করা হচ্ছে যেনো মাস্ক বিহীন কোনো ক্রেতার কাছে মালামাল বিক্রি করা না হয়। পাশাপাশি ক্রেতাদেরও আমরা অনুরোধ করছি কোনো দোকানি মাস্ক না পরলে তার কাছ থেকে যেনো মাল ক্রয় না করে। প্রশাসনকেও আমরা বলেছি ক্রেতাদের স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রয়োজনে আরো কঠোর হতে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শাহ্ নূসরাত জাহান বলেন, করোনা প্রতিরোধে সবারই স্বাস্থ্যবিধি মানা জরুরি। সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, দেশের অন্যতম কাপড়ের পাইকারি বাজার গাউছিয়া মার্কেটে প্রায় ৭ হাজার দোকান রয়েছে। এসকল দোকানের সিংহভাগেই পাইকারি থ্রি-পিস, কাপড়, শাড়িসহ বিভিন্ন ধরনের কাপড় পাইকারি বিক্রি করা হয়। সোমবার ও মঙ্গলবার সপ্তাহে দুইদিন গাউছিয়া মার্কেটে হাট জমে উঠে। আর বাকি দিনগুলোতে কিছু দোকানে খুচরা বেচাবিক্রি চললেও পাইকারি দোকানগুলো হাটের দিন ছাড়া খোলা হয় না। হাটের দিনে গাজীপুর, ঢাকা, ভৈরব, রাজশাহী, ফরিদপুর, টঙ্গীসহ দেশের দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ক্রেতারা পাইকারি কাপড় কিনতে আসেন। লকডাউনের কারণে গত ৩ সপ্তাহ মার্কেট বন্ধ থাকায় পাইকারি কাপড়সহ যাকাতের কাপড়ের জন্য মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছে এ বাজারে।
গতকাল সরজমিন গাউছিয়া মার্কেটে গিয়ে দেখা গেছে, ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্বের তোয়াক্কা করা হয়নি মার্কেট থেকে ফুটপাথ কোথাও। মার্কেটে আসা ক্রেতার বেশির ভাগকেই মুখে মাস্ক পরতে দেখা যায়নি। আবার কাউকে কাউকে মাস্ক মুখের নিচে ও কানে ঝুলিয়ে রাখতেও দেখা গেছে। সবাই অসচেতনভাবে মার্কেটে কেনাকাটা করছে। বেশিরভাগই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে দোকানের জন্য এখানে পাইকারি কাপড় কিনতে এসেছেন। আবার অনেকে খুচরো কেনাকাটা সেরে নিতে এসেছেন।
গাউছিয়া মার্কেট কমিটির ম্যানেজার আব্দুল আউয়াল বলেন, মার্কেটের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরার কথা বললেও তারা মানছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফয়সাল আহমেদ বলেন, মার্কেটের ভেতরে স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই আক্রান্ত হতে পারে। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার গাউছিয়া মার্কেটে দেশের বিভিন্নস্থান থেকে লোকজন আসে কাপড় কিনতে। এখান থেকেও করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গাউছিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু বলেন, ক্রেতা বিক্রেতাকে স্বাস্থ্য সচেতন করতে সবধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে মার্কেট কর্তৃপক্ষ। মার্কেটের প্রতিটি গলিতে সারাক্ষণ মাইকিং করা হচ্ছে যেনো মাস্ক বিহীন কোনো ক্রেতার কাছে মালামাল বিক্রি করা না হয়। পাশাপাশি ক্রেতাদেরও আমরা অনুরোধ করছি কোনো দোকানি মাস্ক না পরলে তার কাছ থেকে যেনো মাল ক্রয় না করে। প্রশাসনকেও আমরা বলেছি ক্রেতাদের স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রয়োজনে আরো কঠোর হতে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শাহ্ নূসরাত জাহান বলেন, করোনা প্রতিরোধে সবারই স্বাস্থ্যবিধি মানা জরুরি। সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।