অনলাইন
নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৩ মে ২০২১, সোমবার, ৬:০১ অপরাহ্ন
ভোজ্যতেলের দাম পাঁচ টাকা বাড়ানোর তিন দিনের মাথায় এবার প্রতি লিটারে তিন টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে ভোজ্যতেল উৎপাদন ও বিপণনকারীরা।
সয়াবিন এবং পাম অয়েলে বোতলজাত ও খোলা উভয়ক্ষেত্রে এই হ্রাসকৃত দাম প্রযোজ্য হবে বলে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স
এসোসিয়েশন থেকে জানানো হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে সোমবার নির্ধারিত আগের বাড়তি দাম থেকে সরে আসে সংগঠনটি। সয়াবিন ও পাম অয়েলে প্রতিলিটারে ৩ টাকা কমাতে সম্মত হয়।
লিটারে ৫ টাকা বাড়ানোর কারণে বাজারে বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৪৪ টাকা, খোলা সয়াবিন ১২২ টাকা, পাম সুপার তেলের প্রতি লিটার ১১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া, পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৬৮৫ টাকায়।
এখন ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয়ায় নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৪১ টাকা, খোলা সয়াবিন ১১৯ টাকা, পাম সুপার তেলের প্রতি লিটার ১১০ টাকায় বিক্রি হবে। এ ছাড়া, পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হওয়ার কথা ৬৭০ টাকায়।
এর আগে গত ১৫ই মার্চ অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটি ভোক্তা পর্যায়ে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৩৯ টাকা নির্ধারণ করে।
তবে সোমবার দাম পুননির্ধারিত হওয়ায় ব্যবসায়ীরা দাম তিন টাকা কমানো সত্ত্বেও নতুন দাম জাতীয় কমিটির আগের নির্ধারিত দরের চেয়ে ২ টাকা বেশি।
এর আগে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন ভোজ্যতেলে ৮০ থেকে ১০০ ডলার দাম বাড়ার কথা বলে স্থানীয় বাজারেও লিটার প্রতি পাঁচ টাকা হারে দাম বাড়ানোর যে ঘোষণা উৎপাদক ও পরিবেশকেরা দিয়েছিল সেখানে সরকারের কোনো অনুমোদন ছিল না। এতে প্রচলিত আইনের ব্যত্যয় হওয়ায় সরকারকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।
ভোজ্যতেলের দাম কমানো প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য (আইআইটি) অনুবিভাগের প্রধান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জানান, এর আগে ব্যবসায়ীরা প্রতি লিটারে ৫ টাকা দাম বাড়ানোর যে ঘোষণা দিয়েছিল সেখানে সরকারের এ সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির কোনো অনুমতি ছিল না।
সে কারণে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ ও উৎপাদকে কোম্পানিগুলোর সঙ্গে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করে। এ বৈঠকে ভোজ্যতেলের বাড়তি দর দাম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম পুননির্ধারণ করা হয়। সেখানে তারা পাঁচ টাকার বাড়তি দাম থেকে তিন টাকা কমাতে রাজি হয়।
সয়াবিন এবং পাম অয়েলে বোতলজাত ও খোলা উভয়ক্ষেত্রে এই হ্রাসকৃত দাম প্রযোজ্য হবে বলে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স
এসোসিয়েশন থেকে জানানো হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে সোমবার নির্ধারিত আগের বাড়তি দাম থেকে সরে আসে সংগঠনটি। সয়াবিন ও পাম অয়েলে প্রতিলিটারে ৩ টাকা কমাতে সম্মত হয়।
লিটারে ৫ টাকা বাড়ানোর কারণে বাজারে বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৪৪ টাকা, খোলা সয়াবিন ১২২ টাকা, পাম সুপার তেলের প্রতি লিটার ১১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া, পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৬৮৫ টাকায়।
এখন ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয়ায় নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৪১ টাকা, খোলা সয়াবিন ১১৯ টাকা, পাম সুপার তেলের প্রতি লিটার ১১০ টাকায় বিক্রি হবে। এ ছাড়া, পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হওয়ার কথা ৬৭০ টাকায়।
এর আগে গত ১৫ই মার্চ অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটি ভোক্তা পর্যায়ে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৩৯ টাকা নির্ধারণ করে।
তবে সোমবার দাম পুননির্ধারিত হওয়ায় ব্যবসায়ীরা দাম তিন টাকা কমানো সত্ত্বেও নতুন দাম জাতীয় কমিটির আগের নির্ধারিত দরের চেয়ে ২ টাকা বেশি।
এর আগে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন ভোজ্যতেলে ৮০ থেকে ১০০ ডলার দাম বাড়ার কথা বলে স্থানীয় বাজারেও লিটার প্রতি পাঁচ টাকা হারে দাম বাড়ানোর যে ঘোষণা উৎপাদক ও পরিবেশকেরা দিয়েছিল সেখানে সরকারের কোনো অনুমোদন ছিল না। এতে প্রচলিত আইনের ব্যত্যয় হওয়ায় সরকারকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।
ভোজ্যতেলের দাম কমানো প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য (আইআইটি) অনুবিভাগের প্রধান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জানান, এর আগে ব্যবসায়ীরা প্রতি লিটারে ৫ টাকা দাম বাড়ানোর যে ঘোষণা দিয়েছিল সেখানে সরকারের এ সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির কোনো অনুমতি ছিল না।
সে কারণে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ ও উৎপাদকে কোম্পানিগুলোর সঙ্গে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করে। এ বৈঠকে ভোজ্যতেলের বাড়তি দর দাম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম পুননির্ধারণ করা হয়। সেখানে তারা পাঁচ টাকার বাড়তি দাম থেকে তিন টাকা কমাতে রাজি হয়।