কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
মমতার শরীর বাংলায়, চোখ দিল্লির দিকে
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
৩ মে ২০২১, সোমবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
বাংলায় বিজেপিকে ধূলিসাৎ করার পর তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শরীর যদি বা বঙ্গে থাকে, তাহলে চোখ নিশ্চিতভাবেই দিল্লির দিকে। রোববার দুপুরে তৃণমূলের জয়ের ইঙ্গিত পেতেই বিজেপি বিরোধী সর্বভারতীয় রাজনৈতিক নেতারা শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানো আরম্ভ করেন মমতাকে। প্রথম বার্তাটি আসে সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ সিং যাদবের কাছ থেকে। তারপর একটির পর একটি শুভেচ্ছা বার্তা। তার মধ্যে নরেন্দ্র মোদি - অমিত শাহ’র বার্তাও ছিল বটে, কিন্তু বিরোধী নেতাদের বার্তায় ছিল অন্য সুর। বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে বিরোধীদের প্রধান মুখ হতে পারেন তার ইঙ্গিত যেন ছিল এই সব বার্তায়।
কেরালায় পিনারাই বিজয়নের ৪৪ বছরের রেকর্ড ভেঙে উপর্যপুরি দ্বিতীয় জয় কিংবা তামিলনাড়ুতে ডিএমকের স্তালিনের জয় বিরোধীদের আরও উদ্বুদ্ধ করে। মোদির বিরুদ্ধে সার্বিক লড়াইয়ে সোনিয়া গান্ধী অথবা রাহুল গান্ধী যে মুখ নয় তা বুঝেই মোদি বিরোধীরা দিদির পতাকাতলে দাঁড়াতে উদগ্রীব। বিশেষ করে কোভিডের এই দ্বিতীয় সার্জে মোদির ব্যর্থতাটা তারা তুলে ধরতে চাইছে। জয়ের পর মমতার প্রথম ভাষণেই তার ইঙ্গিত আছে। কেন্দ্রকে বিনামূল্যে কোভিড ভ্যাকসিন দিতে হবে। ১৪০ কোটি মানুষের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের ৩০ হাজার কোটি ব্যায় করতে সমস্যা থাকার কথা নয়। গান্ধী মূর্তির পাদদেশ থেকে এই নিয়ে আন্দোলনের কথাও মমতা বলেছেন। কেন্দ্রের ভ্যাকসিন নীতি নিয়ে মমতা কোভিডের দ্বিতীয় সার্জ একটু কমলেই সর্বভারতীয় কনক্লেভ ডাকলে বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। অবধারিতভাবে মমতা মোদির বিকল্প মুখ হয়ে উঠছেন। শুধু সময় ও সুযোগের অপেক্ষা।
কেরালায় পিনারাই বিজয়নের ৪৪ বছরের রেকর্ড ভেঙে উপর্যপুরি দ্বিতীয় জয় কিংবা তামিলনাড়ুতে ডিএমকের স্তালিনের জয় বিরোধীদের আরও উদ্বুদ্ধ করে। মোদির বিরুদ্ধে সার্বিক লড়াইয়ে সোনিয়া গান্ধী অথবা রাহুল গান্ধী যে মুখ নয় তা বুঝেই মোদি বিরোধীরা দিদির পতাকাতলে দাঁড়াতে উদগ্রীব। বিশেষ করে কোভিডের এই দ্বিতীয় সার্জে মোদির ব্যর্থতাটা তারা তুলে ধরতে চাইছে। জয়ের পর মমতার প্রথম ভাষণেই তার ইঙ্গিত আছে। কেন্দ্রকে বিনামূল্যে কোভিড ভ্যাকসিন দিতে হবে। ১৪০ কোটি মানুষের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের ৩০ হাজার কোটি ব্যায় করতে সমস্যা থাকার কথা নয়। গান্ধী মূর্তির পাদদেশ থেকে এই নিয়ে আন্দোলনের কথাও মমতা বলেছেন। কেন্দ্রের ভ্যাকসিন নীতি নিয়ে মমতা কোভিডের দ্বিতীয় সার্জ একটু কমলেই সর্বভারতীয় কনক্লেভ ডাকলে বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। অবধারিতভাবে মমতা মোদির বিকল্প মুখ হয়ে উঠছেন। শুধু সময় ও সুযোগের অপেক্ষা।