দেশ বিদেশ
উপন্যাস হৃদি’ফু
স্টাফ রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৭:৩৫ অপরাহ্ন
তানভীর আলাদিনের নিখুঁত, নিপুণ ও নিরন্তর উপন্যাস হৃদিদফু। ঘটনার পর ঘটনা সাজিয়ে ঘটনার মধ্যে অঘটন বাধিয়ে; উপন্যাসের চরিত্রের মধ্যে মিলন ও বিচ্ছেদ এনে পাঠক মনে যে আলোড়ন তুলেছেন তা বিস্ময়। সামাজিক প্রথার বাইরে গিয়ে ভালোবাসাকে পুঁজি করে এ উপন্যাসের নির্মাণ। ৯৬ পৃষ্টার এই উপন্যাসটি সাহিত্যদেশ থেকে প্রকাশিত। প্রবীর চক্রবর্তী এঁকেছেন এর শৈল্পিক প্রচ্ছদ।
প্রদীপ হাসান ও হৃদিতা হাসান, মিলু ও ইলি এ চারটি চরিত্র এ উপন্যাসের প্রানকেন্দ্র। প্রদীপ হাসান সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। তার উপন্যাস হৃদিদফু। কোন এক কারণে হৃদিতার সাথে বিচ্ছেদ হয় অনেক বছর পূর্বে কিন্তু তাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা মজুদ ছিলো পুরোমাত্রায়। ফলে মিলনের অপেক্ষায় দুজনই ছিলো উদগ্রীব।
সবাই জানে হৃদিদফু প্রদীপ হাসানের উপন্যাসের কাল্পনিক চরিত্র। দুবাই এয়ারপোর্টে পরিচয় হওয়া মিলুও প্রদীপের এই উপন্যাসের চরিত্র হৃদিদফুর অনুরাগী। উপন্যাসিক তানভীর আলাদিন হঠাৎ প্রদীপ ও মিলুর সামনে হৃদিতা হাসান বা হৃদিদফু কে এনে হাজির করেন। যে বিমূর্ত মুখ প্রদীপ ও পাঠক হৃদয় চিত্রিত হচ্ছিলো সেই মুখটি তিনি মূর্ত করে দিলেন অবলীলায়। নানা স্মৃতি আর ভূল বোঝাবুঝির জায়গাগুলো পরিষ্কার করে নতুন উদ্দ্যামে নতুন প্রত্যাশায় প্রদীপ ও হৃদিতা মিলন মালা পরে জীবনকে মহীমান্বীত করতে নেমে পড়ে।
মিলু ও ইলি, প্রদীপ ও হৃদিতার জীবনের সাথে একীভূত হয়ে যায়। বড় কিছু করার স্বপ্ন নিয়ে তারা একত্রে এগিয়ে চলে। যেনো মনে হয় নতুন পৃথিবী বিনির্মাণে এ দুটি যুগল প্রতীজ্ঞাবদ্ধ। কিন্তু হঠাৎই ছন্দাপতন ঘটে মিলুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে।
উপন্যাসের চরিত্র, ঘটনা ও এর সত্যতা নিয়ে পাঠক দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও কিছু স্থান বা তথ্য খুবই সাম্প্রতিক ও বাস্তব। তেমন একটি বাস্তবতা বনানীর এফ আর টাওয়ার। ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে অনেক মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারায় এই দূর্ঘটনায়। আর এই ঘটনার সাথে যোগ করে দেন মিলুকে। এতে উপন্যাসের আবেদন আরো বেশি হৃদয়বিদারক হয়ে ওঠে। বেশি বয়সে বাচ্চা নেয়া, কভিটের সাথে যুদ্ধ করে হৃদিতার ফিরে আসা অবশেষে গাড়ি দুর্ঘটনায় হৃদিতার মৃত্যু।
প্রদীপ হাসান ও হৃদিতা হাসান, মিলু ও ইলি এ চারটি চরিত্র এ উপন্যাসের প্রানকেন্দ্র। প্রদীপ হাসান সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। তার উপন্যাস হৃদিদফু। কোন এক কারণে হৃদিতার সাথে বিচ্ছেদ হয় অনেক বছর পূর্বে কিন্তু তাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা মজুদ ছিলো পুরোমাত্রায়। ফলে মিলনের অপেক্ষায় দুজনই ছিলো উদগ্রীব।
সবাই জানে হৃদিদফু প্রদীপ হাসানের উপন্যাসের কাল্পনিক চরিত্র। দুবাই এয়ারপোর্টে পরিচয় হওয়া মিলুও প্রদীপের এই উপন্যাসের চরিত্র হৃদিদফুর অনুরাগী। উপন্যাসিক তানভীর আলাদিন হঠাৎ প্রদীপ ও মিলুর সামনে হৃদিতা হাসান বা হৃদিদফু কে এনে হাজির করেন। যে বিমূর্ত মুখ প্রদীপ ও পাঠক হৃদয় চিত্রিত হচ্ছিলো সেই মুখটি তিনি মূর্ত করে দিলেন অবলীলায়। নানা স্মৃতি আর ভূল বোঝাবুঝির জায়গাগুলো পরিষ্কার করে নতুন উদ্দ্যামে নতুন প্রত্যাশায় প্রদীপ ও হৃদিতা মিলন মালা পরে জীবনকে মহীমান্বীত করতে নেমে পড়ে।
মিলু ও ইলি, প্রদীপ ও হৃদিতার জীবনের সাথে একীভূত হয়ে যায়। বড় কিছু করার স্বপ্ন নিয়ে তারা একত্রে এগিয়ে চলে। যেনো মনে হয় নতুন পৃথিবী বিনির্মাণে এ দুটি যুগল প্রতীজ্ঞাবদ্ধ। কিন্তু হঠাৎই ছন্দাপতন ঘটে মিলুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে।
উপন্যাসের চরিত্র, ঘটনা ও এর সত্যতা নিয়ে পাঠক দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও কিছু স্থান বা তথ্য খুবই সাম্প্রতিক ও বাস্তব। তেমন একটি বাস্তবতা বনানীর এফ আর টাওয়ার। ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে অনেক মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারায় এই দূর্ঘটনায়। আর এই ঘটনার সাথে যোগ করে দেন মিলুকে। এতে উপন্যাসের আবেদন আরো বেশি হৃদয়বিদারক হয়ে ওঠে। বেশি বয়সে বাচ্চা নেয়া, কভিটের সাথে যুদ্ধ করে হৃদিতার ফিরে আসা অবশেষে গাড়ি দুর্ঘটনায় হৃদিতার মৃত্যু।