প্রথম পাতা
শিগগিরই ২৫০০ টাকা করে পাবেন দরিদ্ররা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৩২ অপরাহ্ন
করোনা ভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত দিনমজুর, রিকশাচালকসহ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ শিগগিরই নগদ ২ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল। এ ছাড়া আগামী অর্থবছরের বাজেট দেশের দরিদ্র মানুষের জন্য নিবেদিত থাকবে বলে জানান তিনি। গতকাল অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ ঠেকাতে সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। এতে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ছে কায়িক পরিশ্রম করা দিনমজুর মানুষ। লকডাউনে তাদের আয়ের সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে বিশাল এ জনগোষ্ঠীর ৩৫ লাখ পরিবারকে এককালীন নগদ দুই হাজার ৫০০ টাকা করে সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। সুবিধাভোগীদের কাছে নগদ টাকা সরাসরি পৌঁছানো হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
করোনার কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়া জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদেরকে গরিব থেকে বের করে নিয়ে আসাই আমাদের লক্ষ্য। তাদের সুরক্ষায় আগামী বাজেটে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হবে। করোনার কারণে নতুন করে কতজন দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে এসেছে সে বিষয়ে সরকারি পর্যায়ে গবেষণার তথ্য জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, অচিরেই এই তথ্য প্রকাশ করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, ৩৫ লাখ পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে বিতরণ করলে সরকারের বাড়তি প্রায় ৯০০ কোটি টাকা লাগবে। চলতি অর্থবছরের বাজেট থেকে এ টাকা ছাড় করা হবে।
এরআগে করোনার প্রথম দফায় গত বছরের এপ্রিলে দুই কোটি পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে দেয়া হয়। তাতে খরচ হয় মোট তিন হাজার কোটি টাকা। প্রথম দিকে এ টাকা বিতরণে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠলে তালিকা সংশোধন করা হয়। অর্থনৈতিক বিষয়ক ও ক্রয় কমিটির বৈঠকে বুধবারের মোট আটটি দর প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে।
দরিদ্রদের নিয়ে চালানো দুটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জরিপের বিষয়ে তুলে ধরে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে তাদেরকে গরিব থেকে বের করে নিয়ে আসা। যারা অতিরিক্ত গরিব আছে তারা গরিব হবে এবং যারা গরিব আছে তাদেরকে আমরা মূলস্রোতধারায় নিয়ে আসবো। সেভাবেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আর গবেষণা করে যদি তারা কোনো তথ্য দিয়ে থাকে সেটা পরিসংখ্যান ব্যুরো দেখবেন। তাদের অ্যাসেসমেন্টে আমরা গ্রহণ করবো।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ ঠেকাতে সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। এতে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ছে কায়িক পরিশ্রম করা দিনমজুর মানুষ। লকডাউনে তাদের আয়ের সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে বিশাল এ জনগোষ্ঠীর ৩৫ লাখ পরিবারকে এককালীন নগদ দুই হাজার ৫০০ টাকা করে সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। সুবিধাভোগীদের কাছে নগদ টাকা সরাসরি পৌঁছানো হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
করোনার কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়া জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদেরকে গরিব থেকে বের করে নিয়ে আসাই আমাদের লক্ষ্য। তাদের সুরক্ষায় আগামী বাজেটে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হবে। করোনার কারণে নতুন করে কতজন দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে এসেছে সে বিষয়ে সরকারি পর্যায়ে গবেষণার তথ্য জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, অচিরেই এই তথ্য প্রকাশ করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, ৩৫ লাখ পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে বিতরণ করলে সরকারের বাড়তি প্রায় ৯০০ কোটি টাকা লাগবে। চলতি অর্থবছরের বাজেট থেকে এ টাকা ছাড় করা হবে।
এরআগে করোনার প্রথম দফায় গত বছরের এপ্রিলে দুই কোটি পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে দেয়া হয়। তাতে খরচ হয় মোট তিন হাজার কোটি টাকা। প্রথম দিকে এ টাকা বিতরণে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠলে তালিকা সংশোধন করা হয়। অর্থনৈতিক বিষয়ক ও ক্রয় কমিটির বৈঠকে বুধবারের মোট আটটি দর প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে।
দরিদ্রদের নিয়ে চালানো দুটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জরিপের বিষয়ে তুলে ধরে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে তাদেরকে গরিব থেকে বের করে নিয়ে আসা। যারা অতিরিক্ত গরিব আছে তারা গরিব হবে এবং যারা গরিব আছে তাদেরকে আমরা মূলস্রোতধারায় নিয়ে আসবো। সেভাবেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আর গবেষণা করে যদি তারা কোনো তথ্য দিয়ে থাকে সেটা পরিসংখ্যান ব্যুরো দেখবেন। তাদের অ্যাসেসমেন্টে আমরা গ্রহণ করবো।