দেশ বিদেশ
লকডাউন বাড়বে কিনা সিদ্ধান্ত আজ
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ এপ্রিল ২০২১, সোমবার, ৯:১৭ অপরাহ্ন
করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ আয়োজিত এক ভার্চ্যুয়াল সভায় এ বিষয়ে আলোচনার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। মন্ত্রিপরিষদ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না ঘটায় লকডাউন বাড়তে পারে। এর আগে মন্ত্রিপরিষদে সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দফায় ১৪ দিনের লকডাউনের বিষয়ে পরামর্শ এসেছিল। ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লকডাউন বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। অন্যদিকে পবিত্র রমজানে দোকানপাট, শপিংমল খোলা রাখাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর পক্ষ থেকে লকডাউন শিথিল করার চাপও রয়েছে। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধিসহ সব বিষয় সামনে রেখে লকডাউন নিয়ে সোমবার ভার্চ্যুয়ালি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হবে। সেখানে তথ্যভিত্তিক সার্বিক আলোচনা হবে। তারপর লডকাউনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের লকডাউনে কিছু বিধি নিষেধে পরিবর্তন আসতে পারে। এলাকাভিত্তিক কড়া লকডাউন দেয়া হতে পারে কিংবা শিথিল করা হতে পারে। জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটিও এ বিষয়ে সরকারের কাছে মতামত তুলে ধরেছে। তাদের মতামত, সব জায়গায় করোনা সংক্রমণ প্রকোপ একরকম নয়। কোথাও বেশি কোথাও কম।
তাহলে কেন সব এলাকা লকডাউনের আওতায় আসছে। আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ বিষয়ে বিশ্লেষণ করা হবে। আলাপ-আলোচনার পর এলাকাভিত্তিক লকডাউন কিংবা এলাকাভিত্তিক লকডাউন শিথিল করার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেবেন। লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে এই সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
তাহলে কেন সব এলাকা লকডাউনের আওতায় আসছে। আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ বিষয়ে বিশ্লেষণ করা হবে। আলাপ-আলোচনার পর এলাকাভিত্তিক লকডাউন কিংবা এলাকাভিত্তিক লকডাউন শিথিল করার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেবেন। লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে এই সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।