বাংলারজমিন
শায়েস্তাগঞ্জে ব্রিজের ৭ টন রড গোপনে বিক্রিকালে আটক
শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০২১, রবিবার, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলাধীন নুরপুর ইউনিয়নের সুতাং নদীর ব্রিজটি বিগত প্রায় দশ বছর ধরেই ঝ্ুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। গত বছর সুতাং নদীর ব্রিজটি নতুন করে নির্মাণের জন্য পৌনে পাঁচ কোটি টাকার টেন্ডার হয় এবং নির্মাণ কাজ শুরু হলে করোনা প্রাদুর্ভাবে থমকে যায়। এরই মধ্যে এই বছরের শুরুতেই পুরাতন ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হয়। এদিকে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে পুরাতন সুতাং সেতুর রড গোপনে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর প্রায় ৭ টন রড গোপনে বিক্রির করার সময় আটক করেছে শায়েস্তাগঞ্জ থানা পুলিশ।
এদিকে বিষয় নিয়ে ব্রিজ নির্মাণকারী ঠিকাদার জানান, তিনি ঢাকা থেকে একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে বুলডোজার এনেছেন যে, যারা ব্রিজ ভেঙে দিবে তারাই অবশিষ্ট ইট, পাথর ও রড নিয়ে যাবে। এছাড়াও তাদের সাথে অবিশিষ্ট চুক্তির টাকা তো আছেই। কিন্তু হবিগঞ্জ এলজিইডি অফিস থেকে পুরাতন রডের দুই লক্ষ বিরানব্বই হাজার টাকার একটি ইস্টিমেট দেয়া হয়েছিল, কিন্তু ঠিকাদার গোলাম ফারুক উচ্ছিষ্ট মালামাল নিলামে না তুলে গোপনে বিক্রি করে ফেলছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে প্রকল্পের (এসও) উপ সহকারি প্রকৌশলী মো. মাজেদুল ইসলাম জানান, ঠিকাদার কিভাবে ব্রিজের মালামাল নিলামে না তুলে নিজেই বিক্রি করেছেন, সেটা আমার বোধগম্য নয়। আমরা ব্রিজের রডের একটি ইস্টিমেট ঠিকাদারকে বুঝিয়ে দিয়েছি। এ ব্যাপারে অনিয়ম হলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বিষয়টি নিয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব বলেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুতাং পুরাতন ব্রিজের রড বোঝাই ট্রাক আটক করে থানায় নিয়ে আসি। প্রকল্পের ঠিকাদার ও প্রকৌশলীকে বলা হয়েছে কাগজপত্র নিয়ে আসতে।
এদিকে বিষয় নিয়ে ব্রিজ নির্মাণকারী ঠিকাদার জানান, তিনি ঢাকা থেকে একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে বুলডোজার এনেছেন যে, যারা ব্রিজ ভেঙে দিবে তারাই অবশিষ্ট ইট, পাথর ও রড নিয়ে যাবে। এছাড়াও তাদের সাথে অবিশিষ্ট চুক্তির টাকা তো আছেই। কিন্তু হবিগঞ্জ এলজিইডি অফিস থেকে পুরাতন রডের দুই লক্ষ বিরানব্বই হাজার টাকার একটি ইস্টিমেট দেয়া হয়েছিল, কিন্তু ঠিকাদার গোলাম ফারুক উচ্ছিষ্ট মালামাল নিলামে না তুলে গোপনে বিক্রি করে ফেলছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে প্রকল্পের (এসও) উপ সহকারি প্রকৌশলী মো. মাজেদুল ইসলাম জানান, ঠিকাদার কিভাবে ব্রিজের মালামাল নিলামে না তুলে নিজেই বিক্রি করেছেন, সেটা আমার বোধগম্য নয়। আমরা ব্রিজের রডের একটি ইস্টিমেট ঠিকাদারকে বুঝিয়ে দিয়েছি। এ ব্যাপারে অনিয়ম হলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বিষয়টি নিয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব বলেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুতাং পুরাতন ব্রিজের রড বোঝাই ট্রাক আটক করে থানায় নিয়ে আসি। প্রকল্পের ঠিকাদার ও প্রকৌশলীকে বলা হয়েছে কাগজপত্র নিয়ে আসতে।