বাংলারজমিন
যমুনা নদী শাসন বাঁধে ভাঙন
শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০২১, রবিবার, ৭:২৭ অপরাহ্ন
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের পূর্বাঞ্চলে নির্মিত যমুনা নদী শাসন বাঁধের স্থানে স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে বর্ষা মৌসুমে এই ভাঙনের ফলে বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে বলে শঙ্কা তৈরি হয়েছে গ্রামবাসীর মধ্যে। এ জন্য তারা উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে পানি উন্নয়ন বোর্ড, কৈটোলা, বেড়া, পাবনা’র কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।
সরজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গালা ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামটি উত্তর-দক্ষিণ যমুনার একদম তীর ঘেঁষে অবস্থিত। বর্তমানে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধিতে ওই গ্রাম সংলগ্ন নদী শাসন বাঁধের কয়েকটি স্থান হঠাৎ করে ব্লকসহ দেবে গিয়ে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়েছে। ভাঙনকবলিত স্থানের পানির গভীরতা প্রায় ৪০/৪৫ ফুট। নদী শাসন বাঁধের যে কয়েকটি স্থানে ভাঙন ধরেছে তার যেকোনো একটি স্থান দিয়েও যদি যমুনা নদীর প্রচণ্ড ভাঙন সৃষ্টি হয়, তবে ভাঙনের কবলে পড়বে কাশিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গ্রামের পুরাতন জামে মসজিদ, বিশাল কবরস্থানসহ কাশিপুর গ্রামটিই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে গর্জনা, হাড়িয়াকান্দা, গালা ও মারজান গ্রামটিও।
ওই গ্রামের সাবেক মেম্বার খোদাবক্স আহম্মেদের ছেলে বদিউজ্জামান, জামিরতা ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আবুল কালাম ও সাবেক মেম্বার সোলায়মান হোসেন জানান, ‘মাঝে মধ্যেই কোনো কোনো অংশ ভেঙে যাচ্ছে। তবে গত বৃহস্পতিবার বিকালে হঠাৎ করে একটা ঘূর্ণিপাকের মতো হয়ে এখানটা ভেঙে যায়। আমরা সবাই সামনেই বসা ছিলাম।’ আমাদের মনে হয় ব্লকের নিচ থেকে বালু ও কার্পেট সরে গেছে। তাদের দাবি এই মুহূর্তে যদি জিও ব্যাগ ফেলা হয় তাহলে ভাঙন রোধ করা সম্ভব। নইলে বর্ষা মৌসুমে ব্যাপক ভাঙনের সৃষ্টি হবে।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড কৈটোলা, বেড়া’র নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মো. শামসুজ্জোহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগ হলো পানি উন্নয়ন বোর্ড। তাদের কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা এই মুহূর্তে আমার তা জানা নেই। তবে, আমার পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে অবগত করা হবে।’
সরজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গালা ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামটি উত্তর-দক্ষিণ যমুনার একদম তীর ঘেঁষে অবস্থিত। বর্তমানে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধিতে ওই গ্রাম সংলগ্ন নদী শাসন বাঁধের কয়েকটি স্থান হঠাৎ করে ব্লকসহ দেবে গিয়ে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়েছে। ভাঙনকবলিত স্থানের পানির গভীরতা প্রায় ৪০/৪৫ ফুট। নদী শাসন বাঁধের যে কয়েকটি স্থানে ভাঙন ধরেছে তার যেকোনো একটি স্থান দিয়েও যদি যমুনা নদীর প্রচণ্ড ভাঙন সৃষ্টি হয়, তবে ভাঙনের কবলে পড়বে কাশিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গ্রামের পুরাতন জামে মসজিদ, বিশাল কবরস্থানসহ কাশিপুর গ্রামটিই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে গর্জনা, হাড়িয়াকান্দা, গালা ও মারজান গ্রামটিও।
ওই গ্রামের সাবেক মেম্বার খোদাবক্স আহম্মেদের ছেলে বদিউজ্জামান, জামিরতা ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আবুল কালাম ও সাবেক মেম্বার সোলায়মান হোসেন জানান, ‘মাঝে মধ্যেই কোনো কোনো অংশ ভেঙে যাচ্ছে। তবে গত বৃহস্পতিবার বিকালে হঠাৎ করে একটা ঘূর্ণিপাকের মতো হয়ে এখানটা ভেঙে যায়। আমরা সবাই সামনেই বসা ছিলাম।’ আমাদের মনে হয় ব্লকের নিচ থেকে বালু ও কার্পেট সরে গেছে। তাদের দাবি এই মুহূর্তে যদি জিও ব্যাগ ফেলা হয় তাহলে ভাঙন রোধ করা সম্ভব। নইলে বর্ষা মৌসুমে ব্যাপক ভাঙনের সৃষ্টি হবে।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড কৈটোলা, বেড়া’র নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মো. শামসুজ্জোহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগ হলো পানি উন্নয়ন বোর্ড। তাদের কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা এই মুহূর্তে আমার তা জানা নেই। তবে, আমার পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে অবগত করা হবে।’