দেশ বিদেশ
নিউজ প্রিন্ট কাগজের কর প্রত্যাহার চান সম্পাদকরা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৬ এপ্রিল ২০২১, শুক্রবার, ৯:২২ অপরাহ্ন
সংবাদপত্র ছাপানোর প্রধান কাঁচামাল নিউজ প্রিন্ট কাগজের ওপর কর প্রত্যাহার চেয়েছেন সম্পাদকরা। একই সঙ্গে তারা সংবাদপত্র শিল্পে করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে বৈঠকে এসব প্রস্তাব দেন বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদকরা। বৈঠকে দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন, আমাদের নতুন সময় পত্রিকার সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান ও চ্যানেল আইয়ের প্রতিনিধি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শাইখ সিরাজ সংযুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা রহমাতুল মুনিম সংযুক্ত ছিলেন। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, সম্পাদকরা ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। পাশাপাশি সামগ্রিক অর্থনীতি নিয়েও বিভিন্ন প্রস্তাব ও পরামর্শ দিয়েছেন। তারা নিউজ প্রিন্ট কাগজের ওপর কর প্রত্যাহার করা যায় কিনা, সে বিষয়েও প্রস্তাব দিয়েছেন।
আলোচনার বিষয় সম্পর্কে মুস্তফা কামাল বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষিতে ভর্তুকি আরো বাড়াতে বলেছেন চ্যানেল আই’র শাইখ সিরাজ। পোল্ট্রি শিল্পের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং পরামর্শ দিয়েছেন।
এ ছাড়া কৃষিতে কাজ করতে আসা শিক্ষিত তরুণদের আগ্রহী করে তুলতে প্রণোদনা চালুর প্রস্তাব করেছেন তিনি। শহরকেন্দ্রিক ছাদকৃষিতেও প্রণোদনার কথাও বলেছেন।
নিউজ প্রিন্ট পেপারের ওপর কর কমিয়ে দেয়ার জন্য বলেছেন নঈম নিজাম। নাঈমুল ইসলাম খান সংবাদপত্র শিল্পে করপোরেট ট্যাক্স কমানোর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মানোন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নেয়ার কথা বলেছেন। এক প্রশ্নের উত্তরে ভবিষ্যতে খাদ্য সংকটের আশঙ্কার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, যেখানে হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন সরকার সেখানে হাতে দেবে, সহযোগিতা করবে। কৃষি আমাদের লাইফ লাইন। সব প্রকার কৃষিপণ্য উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। শিক্ষিত যারা কৃষিতে আসতে চায়, তাদেরকে প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হবে। ম্যানুয়াল থেকে যারা আধুনিক কৃষিতে আসতে চায় তাদেরকে সহযোগিতা করবো। কৃষিকে শক্তিশালী করার জন্য যা যা প্রয়োজন সরকার সব করবে।
আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে বৈঠকে এসব প্রস্তাব দেন বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদকরা। বৈঠকে দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন, আমাদের নতুন সময় পত্রিকার সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান ও চ্যানেল আইয়ের প্রতিনিধি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শাইখ সিরাজ সংযুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা রহমাতুল মুনিম সংযুক্ত ছিলেন। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, সম্পাদকরা ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। পাশাপাশি সামগ্রিক অর্থনীতি নিয়েও বিভিন্ন প্রস্তাব ও পরামর্শ দিয়েছেন। তারা নিউজ প্রিন্ট কাগজের ওপর কর প্রত্যাহার করা যায় কিনা, সে বিষয়েও প্রস্তাব দিয়েছেন।
আলোচনার বিষয় সম্পর্কে মুস্তফা কামাল বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষিতে ভর্তুকি আরো বাড়াতে বলেছেন চ্যানেল আই’র শাইখ সিরাজ। পোল্ট্রি শিল্পের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং পরামর্শ দিয়েছেন।
এ ছাড়া কৃষিতে কাজ করতে আসা শিক্ষিত তরুণদের আগ্রহী করে তুলতে প্রণোদনা চালুর প্রস্তাব করেছেন তিনি। শহরকেন্দ্রিক ছাদকৃষিতেও প্রণোদনার কথাও বলেছেন।
নিউজ প্রিন্ট পেপারের ওপর কর কমিয়ে দেয়ার জন্য বলেছেন নঈম নিজাম। নাঈমুল ইসলাম খান সংবাদপত্র শিল্পে করপোরেট ট্যাক্স কমানোর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মানোন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নেয়ার কথা বলেছেন। এক প্রশ্নের উত্তরে ভবিষ্যতে খাদ্য সংকটের আশঙ্কার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, যেখানে হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন সরকার সেখানে হাতে দেবে, সহযোগিতা করবে। কৃষি আমাদের লাইফ লাইন। সব প্রকার কৃষিপণ্য উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। শিক্ষিত যারা কৃষিতে আসতে চায়, তাদেরকে প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হবে। ম্যানুয়াল থেকে যারা আধুনিক কৃষিতে আসতে চায় তাদেরকে সহযোগিতা করবো। কৃষিকে শক্তিশালী করার জন্য যা যা প্রয়োজন সরকার সব করবে।