প্রথম পাতা
১০,০০০ ছুঁই ছুঁই মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ এপ্রিল ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩১ অপরাহ্ন
করোনায় আক্রান্ত মৃত্যুর মিছিলে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৮৩ জন যোগ হয়েছেন। দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সর্বোচ্চ মৃতের সংখ্যা এটি। ১১ই এপ্রিল মারা যান ৭৮ জন। তার আগের দিন মারা যান ৭৭ জন। একদিনে মৃত ৮৩ জনের মধ্যে পুরুষ ৫৪ জন এবং নারী ২৯ জন। মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ৭৪ জন, বাসায় মারা গেছেন ৫ জন এবং হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে ৪ জনকে। ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৩ জনকে নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ৯ হাজার ৮২২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭ হাজার ২০১ জন। সরকারি হিসাবে এখন পর্যন্ত শনাক্ত হলেন ৬ লাখ ৯১ হাজার ৯৫৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৫২৩ জন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হলেন ৫ লাখ ৮১ হাজার ১১৩ জন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ৩৬ হাজার। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৯৬৮টি। দেশে এখন পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫০ লাখ ৩৭ হাজার ৮৩৩টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩৬টি আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ১২ লাখ ৭৮ হাজার ১৯৭টি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। মারা যাওয়া ৮৩ জনের মধ্যে পুরুষ ৫৪ জন এবং নারী ২৯ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত পুরুষ মারা গেলেন ৭ হাজার ৩৩৩ জন এবং নারী মারা গেলেন ২ হাজার ৪৮৯ জন। তাদের মধ্যে ৬০ বছরের উপরে আছেন ৫২ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১১ জন এবং ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪ জন আছেন।
বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে মারা যাওয়াদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ৫৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১৭ জন, রাজশাহী বিভাগের ৩ জন, খুলনা বিভাগের ৪ জন, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ২ জন করে এবং রংপুর বিভাগের ১ জন আছেন। ৮৩ জনের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ৭৪ জন, বাসায় মারা গেছেন ৫ জন এবং হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে ৪ জনকে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৭৬ জন, ছাড়া পেয়েছেন ১ হাজার ৩৭২ জন। এখন পর্যন্ত কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ৬ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৬ লাখ ২৭ হাজার ৬৩ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৪৭ হাজার ৯৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ৮২১ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৩১৭ জন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫২ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৯৫ হাজার ৮৮৮ জন। এখন আইসোলেশনে আছেন ১৬ হাজার ৬৪ জন।
দ্বিতীয় ও প্রথম মিলে টিকা দেয়া হয়েছে পৌনে ৬২ লাখ ডোজ: দেশে ৪র্থ দিনে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭৯ জন। যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ হাজার কম। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরে নিয়েছেন ২০ হাজার ১৬০ জন। এ পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫ লাখ ২২ হাজার ৫৯৬ জন। অন্যদিকে সারা দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরুর ৫৩তম দিনে প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন নিয়েছেন ২২ হাজার ৪৫৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন ৪ হাজার ৬৫ জন। এ পর্যন্ত দেশে মোট প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫৬ লাখ ৪৯ হাজার ৫৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৫ লাখ ২ হাজার ৭৫৩ জন এবং নারী ২১ লাখ ৪৬ হাজার ৮১০ জন। টিকা নেয়ার পর সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে মোট ৯৫৪ জনের। গতকাল বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত টিকা নিতে অনলাইনে মোট নিবন্ধন করেছেন ৭০ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৯ জন। গত ২৭শে জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে গণটিকাদান শুরু হয় ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে। আর দ্বিতীয় ডোজ শুরু হয় ৮ই এপ্রিল থেকে।
এতে আরো বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ৩৬ হাজার। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৯৬৮টি। দেশে এখন পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫০ লাখ ৩৭ হাজার ৮৩৩টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩৬টি আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ১২ লাখ ৭৮ হাজার ১৯৭টি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। মারা যাওয়া ৮৩ জনের মধ্যে পুরুষ ৫৪ জন এবং নারী ২৯ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত পুরুষ মারা গেলেন ৭ হাজার ৩৩৩ জন এবং নারী মারা গেলেন ২ হাজার ৪৮৯ জন। তাদের মধ্যে ৬০ বছরের উপরে আছেন ৫২ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১১ জন এবং ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪ জন আছেন।
বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে মারা যাওয়াদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ৫৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১৭ জন, রাজশাহী বিভাগের ৩ জন, খুলনা বিভাগের ৪ জন, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ২ জন করে এবং রংপুর বিভাগের ১ জন আছেন। ৮৩ জনের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ৭৪ জন, বাসায় মারা গেছেন ৫ জন এবং হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে ৪ জনকে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৭৬ জন, ছাড়া পেয়েছেন ১ হাজার ৩৭২ জন। এখন পর্যন্ত কোয়ারেন্টিনে যুক্ত হয়েছেন ৬ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৬ লাখ ২৭ হাজার ৬৩ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৪৭ হাজার ৯৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ৮২১ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৩১৭ জন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশনে যুক্ত হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫২ জন, ছাড়া পেয়েছেন ৯৫ হাজার ৮৮৮ জন। এখন আইসোলেশনে আছেন ১৬ হাজার ৬৪ জন।
দ্বিতীয় ও প্রথম মিলে টিকা দেয়া হয়েছে পৌনে ৬২ লাখ ডোজ: দেশে ৪র্থ দিনে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭৯ জন। যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ হাজার কম। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরে নিয়েছেন ২০ হাজার ১৬০ জন। এ পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫ লাখ ২২ হাজার ৫৯৬ জন। অন্যদিকে সারা দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরুর ৫৩তম দিনে প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন নিয়েছেন ২২ হাজার ৪৫৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন ৪ হাজার ৬৫ জন। এ পর্যন্ত দেশে মোট প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫৬ লাখ ৪৯ হাজার ৫৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৫ লাখ ২ হাজার ৭৫৩ জন এবং নারী ২১ লাখ ৪৬ হাজার ৮১০ জন। টিকা নেয়ার পর সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে মোট ৯৫৪ জনের। গতকাল বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত টিকা নিতে অনলাইনে মোট নিবন্ধন করেছেন ৭০ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৯ জন। গত ২৭শে জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে গণটিকাদান শুরু হয় ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে। আর দ্বিতীয় ডোজ শুরু হয় ৮ই এপ্রিল থেকে।