প্রথম পাতা
‘খালেদা জিয়া ভালো আছেন’
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ এপ্রিল ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩০ অপরাহ্ন
করোনা আক্রান্ত বিএনপি’র চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ভালো আছেন। প্রয়োজনে তাকে হাসপাতালে নেয়া হবে। সোমবার বিকালে খালেদা জিয়ার বাসায় গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এমনটাই জানিয়েছেন মেডিকেল বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, আজকে (গতকাল সোমবার) আবার ম্যাডামের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে রিপোর্ট পর্যালোচনা করেছি। এখন ওনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। ম্যাডামের করোনা পজেটিভ হওয়ার পর থেকেই ওনার তাৎক্ষণিক চিকিৎসা শুরু করে দিয়েছি। আমরা প্রতিদিন খুব নিবিড়ভাবে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা প্রতিদিন রাতে বসে রিপোর্টগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন। ম্যাডাম এখন খুব ভালো আছেন। এখন পর্যন্ত উনার শরীরে কোনো টেম্পারেচার নেই, খাওয়ার রুচি ঠিক আছে, স্বাভাবিক চলাচলে সমস্যা হচ্ছে না। ম্যাডাম আমাকে বলেছেন, আমার পাশের সবাই যদি পজেটিভ না হতো অথবা আমাকে যদি টেস্ট না করা হতো তাহলে তো আমি বুঝতাম না যে, আমার করোনা হয়েছে।
ডা. এফ এম সিদ্দিকী বলেন, করোনার প্রথম সপ্তাহে একটু জটিল থাকে। আমরা সেটাকেই দেখছি। দ্বিতীয় সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। ওনার (খালেদা জিয়া) ফিজিক্যালি ও বায়োকেমিক্যাল টেস্ট করা হয়েছে। প্রতি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ওনার বায়োকেমিক্যাল টেস্ট করবো। তাৎক্ষণিকভাবে বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেয়া দরকার হলে তখন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি। সেভাবে আমরা চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছি। এখন পর্যন্ত উনি সবদিক দিয়ে ভালো আছেন। ম্যাডাম সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। দেশের সবাই যেন সাবধানে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাতে চলাচল করে।
তিনি বলেন, বাসার সবাইকে আইসোলেশন রাখা হয়েছে। ম্যাডাম শুধু নিজের না, বাসার সবাই ভালো আছে কিনা, ওষুধ খাচ্ছে কিনা, এগুলোর দেখভাল করছেন।
বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেয়া হবে কিনা- এমন প্রশ্নে এফ এম সিদ্দিকী বলেন, করোনার সিচুয়েশনে সবাই আনসার্টেন। প্রথম সপ্তাহে যেমন পজিশন পরবর্তী সপ্তাহে কি হবে সেটা কেউই বলতে পারে না। আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। আমরা যদি মনে করি ওনাকে হাসপাতালে নেয়া দরকার ঠিক তাৎক্ষণিক আমরা ওনাকে হাসপাতাল নিয়ে যাবো।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন খালেদা জিয়ার চিকিৎসক ও বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেডএম জাহিদ হোসেন, ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন ও ডা. আব্দুস শাকুর খান।
ডা. এফ এম সিদ্দিকী বলেন, করোনার প্রথম সপ্তাহে একটু জটিল থাকে। আমরা সেটাকেই দেখছি। দ্বিতীয় সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। ওনার (খালেদা জিয়া) ফিজিক্যালি ও বায়োকেমিক্যাল টেস্ট করা হয়েছে। প্রতি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ওনার বায়োকেমিক্যাল টেস্ট করবো। তাৎক্ষণিকভাবে বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেয়া দরকার হলে তখন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি। সেভাবে আমরা চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছি। এখন পর্যন্ত উনি সবদিক দিয়ে ভালো আছেন। ম্যাডাম সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। দেশের সবাই যেন সাবধানে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাতে চলাচল করে।
তিনি বলেন, বাসার সবাইকে আইসোলেশন রাখা হয়েছে। ম্যাডাম শুধু নিজের না, বাসার সবাই ভালো আছে কিনা, ওষুধ খাচ্ছে কিনা, এগুলোর দেখভাল করছেন।
বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেয়া হবে কিনা- এমন প্রশ্নে এফ এম সিদ্দিকী বলেন, করোনার সিচুয়েশনে সবাই আনসার্টেন। প্রথম সপ্তাহে যেমন পজিশন পরবর্তী সপ্তাহে কি হবে সেটা কেউই বলতে পারে না। আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। আমরা যদি মনে করি ওনাকে হাসপাতালে নেয়া দরকার ঠিক তাৎক্ষণিক আমরা ওনাকে হাসপাতাল নিয়ে যাবো।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন খালেদা জিয়ার চিকিৎসক ও বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেডএম জাহিদ হোসেন, ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন ও ডা. আব্দুস শাকুর খান।