খেলা
জ্যোতির সেঞ্চুরি, টানা চতুর্থ জয় ইমার্জিং দলের
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ এপ্রিল ২০২১, সোমবার, ৯:০৬ অপরাহ্ন
দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী দলের বিপক্ষে টানা চতুর্থ জয় দেখলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। গতকাল সফরকারী প্রোটিয়া মেয়েদের বিপক্ষে ১১০ রানের সহজ জয় পায় বাংলাদেশ ইমার্জিং নারী দল। এদিন ব্যাট হাতে সেঞ্চুরি হাঁকান অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। পরে বল হাতে চার উইকেট নেন স্পিনার ফাহিমা খাতুন। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে সিলেটে আগে ব্যাটিং শেষে বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৩৬/৪-এ। জবাবে ১২৬ রানে থামে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না স্বাগতিকদের। দলীয় ১৬ রানে শারমিন সুলতানা আউট হন। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় উইকেটে মুর্শিদা খাতুন ও জ্যোতি ৮২ রানের জুটি গড়েন। ব্যক্তিগত ৪১ রানে মুর্শিদা আউট হলে ভাঙে জুটি। এরপর দ্রুত মাঠ ছাড়েন ফারজানা আক্তার পিংকি। দলীয় ১০৫ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ।এরপর সোবহানা মোস্তারির সঙ্গে ৯৯ রানের জুটি গড়ে ব্যক্তিগত সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যান অধিনায়ক জ্যোতি। ৫২ বলে ৪৫ রান করে সোবহানা আউট হলে ভাঙে এই জুটি। লতা মণ্ডলকে (২৫*) সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন জ্যোতি। ১৩২ বলের ইনিংসটিতে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন বাংলাদেশের ইমার্জিং অধিনায়ক। অনবদ্য ইনিংসের ফলস্বরূপ ম্যাচসেরা হন জ্যোতি। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচেও সেঞ্চুরি করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে একটি করে উইকেট নেন মিচেলা এন্ড্রুস,জ্যান উইন্সটার, লি জোনস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। ওপেনার অ্যানেরি ডের্কসেনকে ফিরিয়ে প্রথম আঘাত হানেন সালমা খাতুন। থিতু হওয়া ননডুমিসো সাঙ্গাসকে দ্রুত ফিরিয়ে দেন নাহিদা আক্তার। দুই ব্যাটারই ফেরেন স্টাম্পিং হয়ে।
প্রোটিয়াদের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন আন্নেকা বোশ। ৮১ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় ৬৩ রান করে আউট হন তিনি। বাকিরা কেউ ২০-এর গণ্ডি পার করতে পারেননি। বাংলাদেশের বল হাতে একাই চার উইকেট নেন লেগস্পিনার ফাহিমা খাতুন। দুই উইকেট নেন সালমা খাতুন। একটি করে উইকেট নেন ঋতু মণি, নাহিদা আক্তার ও লতা মণ্ডল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না স্বাগতিকদের। দলীয় ১৬ রানে শারমিন সুলতানা আউট হন। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় উইকেটে মুর্শিদা খাতুন ও জ্যোতি ৮২ রানের জুটি গড়েন। ব্যক্তিগত ৪১ রানে মুর্শিদা আউট হলে ভাঙে জুটি। এরপর দ্রুত মাঠ ছাড়েন ফারজানা আক্তার পিংকি। দলীয় ১০৫ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ।এরপর সোবহানা মোস্তারির সঙ্গে ৯৯ রানের জুটি গড়ে ব্যক্তিগত সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যান অধিনায়ক জ্যোতি। ৫২ বলে ৪৫ রান করে সোবহানা আউট হলে ভাঙে এই জুটি। লতা মণ্ডলকে (২৫*) সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন জ্যোতি। ১৩২ বলের ইনিংসটিতে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন বাংলাদেশের ইমার্জিং অধিনায়ক। অনবদ্য ইনিংসের ফলস্বরূপ ম্যাচসেরা হন জ্যোতি। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচেও সেঞ্চুরি করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে একটি করে উইকেট নেন মিচেলা এন্ড্রুস,জ্যান উইন্সটার, লি জোনস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। ওপেনার অ্যানেরি ডের্কসেনকে ফিরিয়ে প্রথম আঘাত হানেন সালমা খাতুন। থিতু হওয়া ননডুমিসো সাঙ্গাসকে দ্রুত ফিরিয়ে দেন নাহিদা আক্তার। দুই ব্যাটারই ফেরেন স্টাম্পিং হয়ে।
প্রোটিয়াদের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন আন্নেকা বোশ। ৮১ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় ৬৩ রান করে আউট হন তিনি। বাকিরা কেউ ২০-এর গণ্ডি পার করতে পারেননি। বাংলাদেশের বল হাতে একাই চার উইকেট নেন লেগস্পিনার ফাহিমা খাতুন। দুই উইকেট নেন সালমা খাতুন। একটি করে উইকেট নেন ঋতু মণি, নাহিদা আক্তার ও লতা মণ্ডল।