বাংলারজমিন
জোড়া খুনে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে দক্ষিণ সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
১২ এপ্রিল ২০২১, সোমবার, ৮:৫৬ অপরাহ্ন
জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার জয়কলস গ্রামের জোড়া খুনের ঘটনায় দোষী ও জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টায় সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের জয়কলস পয়েন্টে এ কর্মসূচি পালন করেন। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে জয়কলস গ্রামের নিহত দিপু বিশ্বাস ও যামিনী বিশ্বাসের পরিবার ও এলাকাবাসী অংশ নেয়।
মানববন্ধন শেষে বক্তব্য রাখেন নিহত যামিনী বিশ্বাসের স্ত্রী ছায়ারানী বিশ্বাস, নিহত দিপু বিশ্বাসের স্ত্রী বেবি রানী বিশ্বাস, ছাতক কচুরগাঁও গ্রামের নিতাই বিশ্বাস, নিহতের ভাই দিলু বিশ্বাস, রাজেন্দ্র বিশ্বাস, নিহত যামিনী বিশ্বাসের ছেলে রাজেন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ। বক্তারা বলেন, নিহত দিপু বিশ্বাস ও যামিনী বিশ্বাসের প্রকৃত খুনি জয়কলস গ্রামের শৈলেন্দ্র তালুকদারের ছেলে লিউটন তালুকদার, কৃষ্ণমাস্য দাসের ছেলে বাবুল মাস্য দাস, মৃত রমন বিশ্বাসের ছেলে রন বিশ্বাস, হরিদাস তালুকারের ছেলে মিল তালুকদার ভাগা ও বিনয় গোস্বামীর ছেলে গৌরপদ গোস্বামী এখনো পুলিশের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। অথচ তারা এলাকায় প্রকাশ্যে চলাফেরা করছে। অনতিবিলম্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে দিপু বিশ্বাস (৪০) ও যামিনী বিশ্বাস গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে সুনামগঞ্জ সদর হাসাপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার দিপু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার একদিন পর যামিনী বিশ্বাস সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মানববন্ধন শেষে বক্তব্য রাখেন নিহত যামিনী বিশ্বাসের স্ত্রী ছায়ারানী বিশ্বাস, নিহত দিপু বিশ্বাসের স্ত্রী বেবি রানী বিশ্বাস, ছাতক কচুরগাঁও গ্রামের নিতাই বিশ্বাস, নিহতের ভাই দিলু বিশ্বাস, রাজেন্দ্র বিশ্বাস, নিহত যামিনী বিশ্বাসের ছেলে রাজেন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ। বক্তারা বলেন, নিহত দিপু বিশ্বাস ও যামিনী বিশ্বাসের প্রকৃত খুনি জয়কলস গ্রামের শৈলেন্দ্র তালুকদারের ছেলে লিউটন তালুকদার, কৃষ্ণমাস্য দাসের ছেলে বাবুল মাস্য দাস, মৃত রমন বিশ্বাসের ছেলে রন বিশ্বাস, হরিদাস তালুকারের ছেলে মিল তালুকদার ভাগা ও বিনয় গোস্বামীর ছেলে গৌরপদ গোস্বামী এখনো পুলিশের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। অথচ তারা এলাকায় প্রকাশ্যে চলাফেরা করছে। অনতিবিলম্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে দিপু বিশ্বাস (৪০) ও যামিনী বিশ্বাস গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে সুনামগঞ্জ সদর হাসাপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার দিপু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার একদিন পর যামিনী বিশ্বাস সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।