বিশ্বজমিন
অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন
রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা 'অত্যন্ত বিরল': এমএইচআরএ
মানবজমিন ডেস্ক
৭ এপ্রিল ২০২১, বুধবার, ৯:৪৬ অপরাহ্ন
অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন দেয়ার পর রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে কো¤পানিটি। এতে ভ্যাকসিনটিকে নিরাপদ দাবি করে কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা জানানো হয়েছে। বৃটিশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমএইচআরএ'র প্রধান নির্বাহী ড. জুন রাইন জানিয়েছেন, এ ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অত্যন্ত বিরল। তারপরেও এর সঙ্গে ভ্যাকসিনের কোনো সম্পর্ক আছে কিনা তা জানতে গবেষণা চলবে। তিনি বলেন, এই ভ্যাকসিন এরইমধ্যে মহামারি মোকাবেলায় যে কার্যকরিতা দেখিয়েছে তা এই ঝুঁকির তুলনায় অনেক বেশি। তারপরেও আমরা মানুষের নিরাপত্তার কথা ভাবছি। তাই ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যেকার মানুষের জন্য বিকল্প ভ্যাকসিনের সুযোগ থাকলে সেটি প্রদান করা হবে। জুন রাইন বলেন, এখন পর্যন্ত ২ কোটি বৃটিশকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে। এটিই কোভিড-১৯ থেকে বাঁচার সেরা উপায়। তাছাড়া কোনো কোভিড ভ্যাকসিনই ঝুকিহীন নয়।
তবে বৃটেনের কমিটি অব হিউম্যান মেডিসিনসের চেয়ারম্যান স্যার মুনির পিরমোহাম্মদ তিনটি সতর্কতা মেনে চলার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিন গ্রহণের পূর্বে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে। যাদের এর পূর্বে রক্ত জমাট বাঁধা বা এ সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা ছিল তাদের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন গ্রহণ করা উচিত হবে না বলে জানান স্যার মুনির। একইসঙ্গে প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন নেয়ার পর যাদের রক্ত জমাট বেঁধেছিল তাদেরকে দ্বিতীয় ডোজ নেয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন তিনি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনকে নিরাপদ বলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মেডিসিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইএমএও। এক ঘোষণায় তারা জানিয়েছে, যে রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাকে অত্যন্ত বিরল। একইসঙ্গে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু থাকলে মহামারি নিয়ন্ত্রণে যে সুবিধা পাওয়া যাবে তা এই ঝুকির তুলনায় অনেক বেশি। ইএমএ জানিয়েছে, যেসব রক্ত জমাট বাঁধার রিপোর্ট পাওয়া গেছে তারমধ্যে বেশিরভাগই ৬০ বছরের কম বয়স্ক নারী। ভ্যাকসিন দেয়ার দুই সপ্তাহের মাথায় এই উপসর্গ দেখা গেছে। এটি হয়ে থাকে মূলত শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রতিক্রিয়ার কারণে।
এদিকে বৃটেনের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমএইচআরএ জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন দেয়ার পর মার্চের শেষ পর্যন্ত মোট ৭৯ জনের মধ্যে রক্ত জমাটের খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ১৯ জন। তবে এই ভ্যাকসিনের কারণেই মৃত্যু হয়েছে তার কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সতর্কতা স্বরূপ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করছে বৃটেন।
তবে বৃটেনের কমিটি অব হিউম্যান মেডিসিনসের চেয়ারম্যান স্যার মুনির পিরমোহাম্মদ তিনটি সতর্কতা মেনে চলার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিন গ্রহণের পূর্বে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে। যাদের এর পূর্বে রক্ত জমাট বাঁধা বা এ সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা ছিল তাদের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন গ্রহণ করা উচিত হবে না বলে জানান স্যার মুনির। একইসঙ্গে প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন নেয়ার পর যাদের রক্ত জমাট বেঁধেছিল তাদেরকে দ্বিতীয় ডোজ নেয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন তিনি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনকে নিরাপদ বলছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মেডিসিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইএমএও। এক ঘোষণায় তারা জানিয়েছে, যে রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাকে অত্যন্ত বিরল। একইসঙ্গে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু থাকলে মহামারি নিয়ন্ত্রণে যে সুবিধা পাওয়া যাবে তা এই ঝুকির তুলনায় অনেক বেশি। ইএমএ জানিয়েছে, যেসব রক্ত জমাট বাঁধার রিপোর্ট পাওয়া গেছে তারমধ্যে বেশিরভাগই ৬০ বছরের কম বয়স্ক নারী। ভ্যাকসিন দেয়ার দুই সপ্তাহের মাথায় এই উপসর্গ দেখা গেছে। এটি হয়ে থাকে মূলত শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রতিক্রিয়ার কারণে।
এদিকে বৃটেনের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমএইচআরএ জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন দেয়ার পর মার্চের শেষ পর্যন্ত মোট ৭৯ জনের মধ্যে রক্ত জমাটের খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ১৯ জন। তবে এই ভ্যাকসিনের কারণেই মৃত্যু হয়েছে তার কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সতর্কতা স্বরূপ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করছে বৃটেন।