খেলা
তিন স্বর্ণকন্যার সোনার হাসি
স্পোর্টস রিপোর্টার
৮ এপ্রিল ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:১৩ অপরাহ্ন
নেপাল সাউথ এশিয়ান গেমসে (এসএ) স্বর্ণপদক জিতেছিলেন দেশের তিন কন্যা ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত এবং দুই কারাতেকা হুমায়রা আক্তার অন্তরা ও মারজান আক্তার প্রিয়া। এক বছর তিন মাস পর বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসে ম্যাটে ফিরেও পদক জয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন তারা। গতকাল গেমসের একই দিনে কাঙ্ক্ষিত পদকের দেখা পান এই তিন স্বর্ণকন্যা।
শিলং গৌহাটির এসএ গেমসে ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে সোনা জিতেছিলেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। তবে নেপালে অনুষ্ঠিত এসএ গেমসের সবশেষ আসরে ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে অংশ নেন এই নারী ভারোত্তোলক। নিজের ওজন ক্যাটাগরিতে অংশ না নিলেও জাতিকে হতাশ করেননি মাবিয়া। ঠিক সোনা জিতেছেন ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে। বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসে নিজের ওজন শ্রেণিতে ফিরেছেন মাবিয়া। ফিরেই এক ইভেন্টে তিনটি রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশ গেমসে স্বর্ণপদক জিতেছেন টানা দুই এসএ গেমসে সোনাজয়ী এই ভারোত্তোলক। ময়মনসিংহ জিমন্যাশিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। নারীদের ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে বাংলাদেশ আনসারের মাবিয়া আক্তার সীমান্ত সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ৮০ কেজি তোলেন, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ১০১ কেজি উত্তোলন করেন। দুই বিভাগ মিলিয়ে ১৮১ কেজি ওজন তুলে আরো একটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জিতেন মাবিয়া। এসএ গেমসে ৭৫ কেজি ওজন তুলে স্বর্ণ পেয়েছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে আন্তঃসার্ভিস ভারোত্তোলনে ১৭৯ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েছিলেন মাবিয়া। এবার সেই রেকর্ডও ভেঙে দিলেন। সোনা জয়ের পর মাবিয়া বলেন, ‘আমার প্রিয় ইভেন্টে তিনটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতায় আমি খুশি। এটা ধরে রাখতে চাই ভবিষ্যতে।’
আগেরদিন কাতা একক ও দলীয় ইভেন্টে স্বর্ণপদক হাতছাড়া হয়েছিল হুমায়রা আক্তার অন্তরার। কিন্তু নিজের প্রিয় ইভেন্টে ঠিকই পদক তুলে নিয়েছেন আনসারের এই কারাতেকা। গতকাল বান্দরবানের জেলা জিমন্যাশিয়ামে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-৬১ কেজিতে স্বর্ণপদক জিতে নামের প্রতি সুবিচার করেন তিনি। একই দিনে স্বর্ণপদক জেতেন আরেক স্বর্ণকন্যা মারজান আক্তার প্রিয়া। অনূর্ধ্ব-৫৫ কেজিতে স্বর্ণপদক জয়ের পথে তিনি পেছনে ফেলেন বান্দরবানের মেসাই ওয়াংকে। এসএ গেমসে এই ইভেন্টেই সোনা জিতেছিলেন তিনি। কাঙ্ক্ষিত স্বর্ণপদক জিততে পেরে খুশি দু’জনেই। অন্তরা বলেন, ‘আগের দিন আমার প্রিয় ইভেন্ট ছিল না। তাই দু’টি রুপা পেয়েছিলাম। আমার আসল ইভেন্টে স্বর্ণপদক জিততে পেরে আমি খুশি।’ মারজান আক্তার প্রিয়া বলেন, ‘ধারাবাহিকতায় থাকতে পেরে আমি খুশি।’
শিলং গৌহাটির এসএ গেমসে ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে সোনা জিতেছিলেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। তবে নেপালে অনুষ্ঠিত এসএ গেমসের সবশেষ আসরে ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে অংশ নেন এই নারী ভারোত্তোলক। নিজের ওজন ক্যাটাগরিতে অংশ না নিলেও জাতিকে হতাশ করেননি মাবিয়া। ঠিক সোনা জিতেছেন ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে। বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসে নিজের ওজন শ্রেণিতে ফিরেছেন মাবিয়া। ফিরেই এক ইভেন্টে তিনটি রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশ গেমসে স্বর্ণপদক জিতেছেন টানা দুই এসএ গেমসে সোনাজয়ী এই ভারোত্তোলক। ময়মনসিংহ জিমন্যাশিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। নারীদের ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে বাংলাদেশ আনসারের মাবিয়া আক্তার সীমান্ত সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ৮০ কেজি তোলেন, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ১০১ কেজি উত্তোলন করেন। দুই বিভাগ মিলিয়ে ১৮১ কেজি ওজন তুলে আরো একটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জিতেন মাবিয়া। এসএ গেমসে ৭৫ কেজি ওজন তুলে স্বর্ণ পেয়েছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে আন্তঃসার্ভিস ভারোত্তোলনে ১৭৯ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েছিলেন মাবিয়া। এবার সেই রেকর্ডও ভেঙে দিলেন। সোনা জয়ের পর মাবিয়া বলেন, ‘আমার প্রিয় ইভেন্টে তিনটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতায় আমি খুশি। এটা ধরে রাখতে চাই ভবিষ্যতে।’
আগেরদিন কাতা একক ও দলীয় ইভেন্টে স্বর্ণপদক হাতছাড়া হয়েছিল হুমায়রা আক্তার অন্তরার। কিন্তু নিজের প্রিয় ইভেন্টে ঠিকই পদক তুলে নিয়েছেন আনসারের এই কারাতেকা। গতকাল বান্দরবানের জেলা জিমন্যাশিয়ামে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-৬১ কেজিতে স্বর্ণপদক জিতে নামের প্রতি সুবিচার করেন তিনি। একই দিনে স্বর্ণপদক জেতেন আরেক স্বর্ণকন্যা মারজান আক্তার প্রিয়া। অনূর্ধ্ব-৫৫ কেজিতে স্বর্ণপদক জয়ের পথে তিনি পেছনে ফেলেন বান্দরবানের মেসাই ওয়াংকে। এসএ গেমসে এই ইভেন্টেই সোনা জিতেছিলেন তিনি। কাঙ্ক্ষিত স্বর্ণপদক জিততে পেরে খুশি দু’জনেই। অন্তরা বলেন, ‘আগের দিন আমার প্রিয় ইভেন্ট ছিল না। তাই দু’টি রুপা পেয়েছিলাম। আমার আসল ইভেন্টে স্বর্ণপদক জিততে পেরে আমি খুশি।’ মারজান আক্তার প্রিয়া বলেন, ‘ধারাবাহিকতায় থাকতে পেরে আমি খুশি।’