বাংলারজমিন
মির্জাগঞ্জে খাল খননে অনিয়মের অভিযোগ
মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
৮ এপ্রিল ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৭ অপরাহ্ন
মির্জাগঞ্জে খাল খননে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে পশ্চিম সুবিদখালী বেগমপুর খালের গোড়া থেকে চত্রা হয়ে গোলখালী পর্যন্ত ৫ কি.মি. খাল খননের কাজ চলছে। এলজিইডি’র অর্থায়নে খনন কাজ করছে সুবিদখালী চত্রা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিয়ম অনুযায়ী খাল খনন কাজ করছে না। উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) অফিসের লোকজন খনন কাজ সঠিকভাবে তদারকি না করায় খননের মাটি উত্তোলন করে দূরে না সরিয়ে পাড়েই রেখে দিচ্ছে। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই মাটি ধসে পুনরায় খালের সঙ্গে মিশে যাবে। পানি রেখেই চালাচ্ছে খাল খননের কাজ। এ ছাড়াও খনন কাজ শেষ না হতেই পাড়ের মাঠি ধসে পড়ছে। সরজমিন পশ্চিম সুবিদখালী গেলে ওই গ্রামের বেল্লাল হাওলাদার ও কুদ্দুস মল্লিকসহ অনেকেই জানান, শুরু থেকেই খনন কাজে অনিয়ম হচ্ছে। যারা কাজ করছে তারা বলেছিল পাড়ের মাটি দূরে সরিয়ে আরো গভীর করা হবে। কোনো রকম খনন কাজ করেনি শুধু দু’পাড়ে সামান্য মাটি দিয়ে পাড় কেটে খালের ভেতরে পানি ছেড়ে দিয়েছে। যেভাবে খনন কাজ করছে তাতে আমাদের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই হবে বেশি। সুবিদখালী চত্রা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ কাজী জানান, সমিতির দায়িত্ব হচ্ছে কাজ তদারকি করা। কাজ করান এলজিইডি অফিস। আমাদের দেখামতে এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের সার্ভেয়ার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, কাজে কোনো অনিয়ম হলে খননের কাজ বন্ধ করে দেয়া হবে। উপজেলা প্রকৌশলী (দায়িত্বরত) মো. আজিজুর রহমান বলেন, যদি নিয়মানুযায়ী কাজ না হয় তাহলে পুনরায় ঠিকমতো খনন কাজ করানোর পরে বিল দেয়া হবে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিয়ম অনুযায়ী খাল খনন কাজ করছে না। উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) অফিসের লোকজন খনন কাজ সঠিকভাবে তদারকি না করায় খননের মাটি উত্তোলন করে দূরে না সরিয়ে পাড়েই রেখে দিচ্ছে। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই মাটি ধসে পুনরায় খালের সঙ্গে মিশে যাবে। পানি রেখেই চালাচ্ছে খাল খননের কাজ। এ ছাড়াও খনন কাজ শেষ না হতেই পাড়ের মাঠি ধসে পড়ছে। সরজমিন পশ্চিম সুবিদখালী গেলে ওই গ্রামের বেল্লাল হাওলাদার ও কুদ্দুস মল্লিকসহ অনেকেই জানান, শুরু থেকেই খনন কাজে অনিয়ম হচ্ছে। যারা কাজ করছে তারা বলেছিল পাড়ের মাটি দূরে সরিয়ে আরো গভীর করা হবে। কোনো রকম খনন কাজ করেনি শুধু দু’পাড়ে সামান্য মাটি দিয়ে পাড় কেটে খালের ভেতরে পানি ছেড়ে দিয়েছে। যেভাবে খনন কাজ করছে তাতে আমাদের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই হবে বেশি। সুবিদখালী চত্রা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ কাজী জানান, সমিতির দায়িত্ব হচ্ছে কাজ তদারকি করা। কাজ করান এলজিইডি অফিস। আমাদের দেখামতে এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের সার্ভেয়ার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, কাজে কোনো অনিয়ম হলে খননের কাজ বন্ধ করে দেয়া হবে। উপজেলা প্রকৌশলী (দায়িত্বরত) মো. আজিজুর রহমান বলেন, যদি নিয়মানুযায়ী কাজ না হয় তাহলে পুনরায় ঠিকমতো খনন কাজ করানোর পরে বিল দেয়া হবে।