অনলাইন
আয়ারল্যান্ডে চোরকে তাড়া করা 'বিশ্বের সেরা' বাংলাদেশি দোকানদারের মৃত্যুতে কাঁদছে সবাই
তারিক চয়ন
২০২১-০৪-০৬
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ক্রেতাবেশী চোরকে তাড়া করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া বাংলাদেশি একজন দোকানদার মারা গেছেন। তিনি ওই এলাকায় খুব জনপ্রিয় ছিলেন। তার লাশ দাফনের জন্য বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
আইরিশ পত্রিকা আইরিশ এক্সামিনার, জার্নাল, আইরিশ সান সহ অন্যান্য গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, নিহত ওই বাংলাদেশির নাম আকরাম হোসেন। তিনি ১৪ বছর বয়সী এক পুত্র সন্তানের জনক। ড্রামকন্ডা নামক এলাকায় রেলস্টেশনের পাশের একটি দোকানে তিনি কাজ করতেন।
আকরামের পরিবার ঢাকার মিরপুরে থাকেন। সেখানে তার স্ত্রী-পুত্র, মা ও এক ভাই রয়েছেন। শোকাহত পরিবারটি এখন প্রিয়জনের লাশের জন্য অপেক্ষা করছে।
ঘটনার বিবরণীতে জানা যায়, শনিবার ওই দোকান থেকে এক টিনেজার বেশ কিছু জিনসপত্র নিয়ে পালাচ্ছিল। আকরাম এবং আরেকজন দোকানদার চোরের পিছু নেয়। বছর চল্লিশের আকরাম সে অবস্থাতেই অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দোকানে নিয়ে আসা হয়। এম্বুলেন্স ডাকা হয়। হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
জানা যায়, আকরাম ওই এলাকায় ১৫ বছর ধরে বাস করছিলেন। কমিউনিটিতে তিনি ছিলেন জনপ্রিয় এক মুখ। তার মৃত্যুতে এলাকাবাসীর মাঝে নেমে এসেছে গভীর বেদনার ছাপ। শোক জানাচ্ছেন অগুণিত মানুষ।
স্থানীয় আইনজীবী ফ্র্যাংক এক টুইটে বলেছেন, আকরাম সবাইকে সাহায্য করতো। ছেলেবুড়ো সবাইকেই। সবাইকে মনেও রাখতো৷ কেউ এখান থেকে চলে গেলে বা কেউ মারা গেলেও সে তাদের খোঁজখবর নিতো। সে ছিল ভদ্রলোক। সত্যিকার অর্থেই এখানকার প্রথম শ্রেণীর নাগরিক ছিল। এলাকার প্রাণ ছিল সে। মন খারাপ থাকলেও হাসিমুখে কথা বলতো। সে ছিল বিশ্বের সেরা দোকানকার।
আইরিশ পত্রিকা আইরিশ এক্সামিনার, জার্নাল, আইরিশ সান সহ অন্যান্য গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, নিহত ওই বাংলাদেশির নাম আকরাম হোসেন। তিনি ১৪ বছর বয়সী এক পুত্র সন্তানের জনক। ড্রামকন্ডা নামক এলাকায় রেলস্টেশনের পাশের একটি দোকানে তিনি কাজ করতেন।
আকরামের পরিবার ঢাকার মিরপুরে থাকেন। সেখানে তার স্ত্রী-পুত্র, মা ও এক ভাই রয়েছেন। শোকাহত পরিবারটি এখন প্রিয়জনের লাশের জন্য অপেক্ষা করছে।
ঘটনার বিবরণীতে জানা যায়, শনিবার ওই দোকান থেকে এক টিনেজার বেশ কিছু জিনসপত্র নিয়ে পালাচ্ছিল। আকরাম এবং আরেকজন দোকানদার চোরের পিছু নেয়। বছর চল্লিশের আকরাম সে অবস্থাতেই অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দোকানে নিয়ে আসা হয়। এম্বুলেন্স ডাকা হয়। হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
জানা যায়, আকরাম ওই এলাকায় ১৫ বছর ধরে বাস করছিলেন। কমিউনিটিতে তিনি ছিলেন জনপ্রিয় এক মুখ। তার মৃত্যুতে এলাকাবাসীর মাঝে নেমে এসেছে গভীর বেদনার ছাপ। শোক জানাচ্ছেন অগুণিত মানুষ।
স্থানীয় আইনজীবী ফ্র্যাংক এক টুইটে বলেছেন, আকরাম সবাইকে সাহায্য করতো। ছেলেবুড়ো সবাইকেই। সবাইকে মনেও রাখতো৷ কেউ এখান থেকে চলে গেলে বা কেউ মারা গেলেও সে তাদের খোঁজখবর নিতো। সে ছিল ভদ্রলোক। সত্যিকার অর্থেই এখানকার প্রথম শ্রেণীর নাগরিক ছিল। এলাকার প্রাণ ছিল সে। মন খারাপ থাকলেও হাসিমুখে কথা বলতো। সে ছিল বিশ্বের সেরা দোকানকার।