বাংলারজমিন
নাগেশ্বরীতে ডুবুরির ব্রিজের অচলাবস্থা
নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
২০২১-০৪-০৭
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ভিতরবন্দ ইউনিয়নের কছিয়ার বিলের ওপর নির্মিত ডুবুরির ব্রিজের অচলাবস্থা। স্লাবের দুইদিকে এমনকি মাঝখানেও ভাঙা। দেবে গেছে অনেকাংশ। দু’দিকে কাঠ ও বাঁশের চাটাই বিছানো। সেগুলোও নেই বললে চলে। প্রতিদিন ভয়ঙ্কর এই সেতু দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে ভিতরবন্দ ও কালীগঞ্জ ইউনিয়নের, নন্দনপুর, বামানেরভিটা, কছিয়ারপাড়, গোরডারাপার, মন্নেয়ারপার, টারিয়াপাড়াসহ ৮ গ্রামের প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ। দ্রুত সংস্কার না করলে একেবারেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নের নন্দনপুর এলাকার কছিয়ার বিলের ওপর নির্মিত ডুবুরির ব্রিজটি একেবারেই নাজেহাল অবস্থা। এরপরও প্রতিদিন, শিশু, কিশোর শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত এই ব্রিজের উপর দিয়ে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজের তাগিদেই বাধ্য হয়ে এ পথে যাতয়াত করতে হয় তাদের। রিকশা, ঠেলাগাড়ি, এমনকি মোটরবাইক ও বাই-সাইকেল যাতায়াতেরও অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। স্কুল কলেজ এবং টিউশনে যেতেও পারে না শিক্ষার্থীরা। হাট-বাজারে কৃষিপণ্য আনা-নেয়াসহ সকল প্রকার কাজে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে তাদের।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নির্বাচনের সময় এলে শুধু ভোট চাইতে আসেন বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীরা। ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও দিয়ে যান। কিন্তু ভোট পেরুলেই আর দেখা মেলে না তাদের। ডাক্তারে কাছে যাওয়া রাধা রানী নামের এক মহিলা জানান, জরুরি কোনো প্রয়োজন বা কেউ অসুস্থ হলে এ রাস্তা দিয়ে রোগীকে নিয়ে হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকে যাওয়া যায় না। রাতের আঁধারে ভোগান্তি আরো বেশি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (অ.দা.) আসিফ ইকবাল রাজীব বলেন, আমি অতিরিক্ত দায়িত্ব পেয়ে এখানে নতুন যোগদান করেছি। তাই আমি ওই ব্রিজ সম্পর্কে জানি না এবং ওই ব্রিজটি করার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কি না সে ব্যাপারেও আমার জানা নেই।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নের নন্দনপুর এলাকার কছিয়ার বিলের ওপর নির্মিত ডুবুরির ব্রিজটি একেবারেই নাজেহাল অবস্থা। এরপরও প্রতিদিন, শিশু, কিশোর শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত এই ব্রিজের উপর দিয়ে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজের তাগিদেই বাধ্য হয়ে এ পথে যাতয়াত করতে হয় তাদের। রিকশা, ঠেলাগাড়ি, এমনকি মোটরবাইক ও বাই-সাইকেল যাতায়াতেরও অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। স্কুল কলেজ এবং টিউশনে যেতেও পারে না শিক্ষার্থীরা। হাট-বাজারে কৃষিপণ্য আনা-নেয়াসহ সকল প্রকার কাজে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে তাদের।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নির্বাচনের সময় এলে শুধু ভোট চাইতে আসেন বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীরা। ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও দিয়ে যান। কিন্তু ভোট পেরুলেই আর দেখা মেলে না তাদের। ডাক্তারে কাছে যাওয়া রাধা রানী নামের এক মহিলা জানান, জরুরি কোনো প্রয়োজন বা কেউ অসুস্থ হলে এ রাস্তা দিয়ে রোগীকে নিয়ে হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকে যাওয়া যায় না। রাতের আঁধারে ভোগান্তি আরো বেশি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (অ.দা.) আসিফ ইকবাল রাজীব বলেন, আমি অতিরিক্ত দায়িত্ব পেয়ে এখানে নতুন যোগদান করেছি। তাই আমি ওই ব্রিজ সম্পর্কে জানি না এবং ওই ব্রিজটি করার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কি না সে ব্যাপারেও আমার জানা নেই।