বাংলারজমিন
উল্লাপাড়ায় সড়কের বেহাল দশা
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
৭ এপ্রিল ২০২১, বুধবার, ৭:৪৫ অপরাহ্ন
উল্লাপাড়া পাটবন্দর-সলপ রেলওয়ে স্টেশন সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। প্রায় দুই যুগ এলাকাবাসী এই রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য পঞ্চক্রোশী ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর অফিসের কাছে আবেদন জানালেও এখনো পাকা হয়নি এই রাস্তাটি। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পঞ্চক্রোশী ইউনিয়ন ও উল্লাপাড়া পৌরসভার প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ।
সরজমিন দেখা যায়, ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই কাঁচা সড়কে এখন একহাঁটু ধুলা। বর্তমানে এই রাস্তায় হেঁটে চলাচল করতে কয়েক ইঞ্চি পা দেবে যায়। বর্ষা মৌসুমে পুরো অংশজুড়ে কাদায় পরিপূর্ণ থাকে এই রাস্তা। ফলে এই পথে চলাচল দুরূহ হয়ে পড়েছে। স্থানীয় বেতবাড়ী গ্রামের আব্দুল মান্নান মাস্টার, আব্দুল লতিফ, এনামুল হক দুলাল, শফিকুল ইসলাম, পূর্ব সাতবাড়িয়ার আব্দুল মালেক, আনোয়ার হোসেন, শিক্ষার্থী বিজলী খাতুন, আব্দুল আলিম ও জেরিন জানান, এই কাঁচা সড়কটি উপজেলা শহরের একদম পাশেই অবস্থিত। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন বেতবাড়ী, পূর্ব সাতবাড়িয়া, রামকান্তপুর, চর সাতবাড়িয়া, বেতকান্দি, বড় লক্ষ্মীপুর, ছোট লক্ষ্মীপুর, উল্লাপাড়া পৌরসভাসহ প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ চলাচল করে থাকেন। এসব গ্রামের দেড় হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী এই সড়ক হয়ে প্রতিদিন উল্লাপাড়া পৌরশহরে অবস্থিত স্কুল-কলেজে, মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে থাকে। শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় একহাঁটু ধুলা আর বর্ষা বৃষ্টির দিনে একহাঁটু কাদা জমে থাকে। মাঝে মাঝে অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়। এ অবস্থায় এই রাস্তায় যাতায়াতকারী শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের দুর্ভোগ তখন চরমে ওঠে। এছাড়া গ্রামগুলোর উৎপাদিত কৃষি পণ্য উল্লাপাড়া বাজার, বন্যাকান্দি হাট ও সলপ রেলওয়ে স্টেশন বাজারে পরিবহনের জন্য উল্লাপাড়া পাটবন্দর-সলপ স্টেশন রাস্তাটি ব্যবহৃত হয়।
এ বিষয়ে পঞ্চক্রোশী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম ফিরোজ বলেন, ইতিমধ্যে তিনি রাস্তাটিকে দু’টি অংশে ভাগ করে পাকাকরণের প্রকল্প প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। অনুমোদিত হলে কাজ শুরু করবেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উল্লাপাড়া অফিসের উপজেলা প্রকৌশলী মো. মাঈন উদ্দিন জানান, ইতিমধ্যে তিনি সড়কের দুরবস্থার কথা শুনেছেন। দ্রুত তদন্ত করে রাস্তাটি পর্যায়ক্রমে পাকাকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন প্রকৌশলী।
সরজমিন দেখা যায়, ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই কাঁচা সড়কে এখন একহাঁটু ধুলা। বর্তমানে এই রাস্তায় হেঁটে চলাচল করতে কয়েক ইঞ্চি পা দেবে যায়। বর্ষা মৌসুমে পুরো অংশজুড়ে কাদায় পরিপূর্ণ থাকে এই রাস্তা। ফলে এই পথে চলাচল দুরূহ হয়ে পড়েছে। স্থানীয় বেতবাড়ী গ্রামের আব্দুল মান্নান মাস্টার, আব্দুল লতিফ, এনামুল হক দুলাল, শফিকুল ইসলাম, পূর্ব সাতবাড়িয়ার আব্দুল মালেক, আনোয়ার হোসেন, শিক্ষার্থী বিজলী খাতুন, আব্দুল আলিম ও জেরিন জানান, এই কাঁচা সড়কটি উপজেলা শহরের একদম পাশেই অবস্থিত। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন বেতবাড়ী, পূর্ব সাতবাড়িয়া, রামকান্তপুর, চর সাতবাড়িয়া, বেতকান্দি, বড় লক্ষ্মীপুর, ছোট লক্ষ্মীপুর, উল্লাপাড়া পৌরসভাসহ প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ চলাচল করে থাকেন। এসব গ্রামের দেড় হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী এই সড়ক হয়ে প্রতিদিন উল্লাপাড়া পৌরশহরে অবস্থিত স্কুল-কলেজে, মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে থাকে। শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় একহাঁটু ধুলা আর বর্ষা বৃষ্টির দিনে একহাঁটু কাদা জমে থাকে। মাঝে মাঝে অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়। এ অবস্থায় এই রাস্তায় যাতায়াতকারী শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের দুর্ভোগ তখন চরমে ওঠে। এছাড়া গ্রামগুলোর উৎপাদিত কৃষি পণ্য উল্লাপাড়া বাজার, বন্যাকান্দি হাট ও সলপ রেলওয়ে স্টেশন বাজারে পরিবহনের জন্য উল্লাপাড়া পাটবন্দর-সলপ স্টেশন রাস্তাটি ব্যবহৃত হয়।
এ বিষয়ে পঞ্চক্রোশী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম ফিরোজ বলেন, ইতিমধ্যে তিনি রাস্তাটিকে দু’টি অংশে ভাগ করে পাকাকরণের প্রকল্প প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। অনুমোদিত হলে কাজ শুরু করবেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উল্লাপাড়া অফিসের উপজেলা প্রকৌশলী মো. মাঈন উদ্দিন জানান, ইতিমধ্যে তিনি সড়কের দুরবস্থার কথা শুনেছেন। দ্রুত তদন্ত করে রাস্তাটি পর্যায়ক্রমে পাকাকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন প্রকৌশলী।