অনলাইন
টিকার দ্বিতীয় ডোজের সঙ্গে প্রথম ডোজও চলবে
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৪-০৫
আগামী ৮ই এপ্রিল থেকে দেশে করোনাভাইরাসের টিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু হতে যাচ্ছে। তবে দ্বিতীয় ডোজের পাশাপাশি টিকার প্রথম ডোজও চলবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একইসঙ্গে রমযান মাসেও টিকা কার্যক্রম চলবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) এবং কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড ডিপ্লয়মেন্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্রোরা এ তথ্য জানিয়েছেন। অধ্যাপক সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, এ সর্ম্পকে কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, আগামী ৮ই এপ্রিল শুরু হতে যাওয়া টিকার দ্বিতীয় ডোজের পাশাপাশি প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে।
৫ই এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজের পাশাপাশি দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রদানের তারিখ এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে। এসএমএসে দেয়া তারিখ অনুযায়ী আগের টিকাদান কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে হবে। ৬ই এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে ভ্যাকসিন পরিবহন শুরু করতে হবে। জেলা পর্যায়ে গঠিত কমিটি নিজ নিজ জেলার ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন আর পুরো কাজটি হবে দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিইউক্যালসের সহায়তায়।
কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়, আসন্ন রমযান মাসেও টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। টিকাদান চলবে লকডাউনের সময়েও। তবে এসময় ভ্যাকসিন কার্ড সঙ্গে নিয়ে আসা আবশ্যক। কারণ, টিকা কার্ড দেখিয়ে টিকাগ্রহণকারী রিকসা অথবা ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন। ভ্যাকসিন নেবার জন্য সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ও কেবল টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।
৫ই এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজের পাশাপাশি দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রদানের তারিখ এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে। এসএমএসে দেয়া তারিখ অনুযায়ী আগের টিকাদান কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে হবে। ৬ই এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে ভ্যাকসিন পরিবহন শুরু করতে হবে। জেলা পর্যায়ে গঠিত কমিটি নিজ নিজ জেলার ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন আর পুরো কাজটি হবে দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিইউক্যালসের সহায়তায়।
কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়, আসন্ন রমযান মাসেও টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। টিকাদান চলবে লকডাউনের সময়েও। তবে এসময় ভ্যাকসিন কার্ড সঙ্গে নিয়ে আসা আবশ্যক। কারণ, টিকা কার্ড দেখিয়ে টিকাগ্রহণকারী রিকসা অথবা ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন। ভ্যাকসিন নেবার জন্য সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ও কেবল টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।