ষোলো আনা
'আইকনিক স্টার' আওয়ার্ড পেলেন ওয়ালী
অনলাইন ডেস্ক
২৪ মার্চ ২০২১, বুধবার, ৩:৪৮ অপরাহ্ন
এ বি ওয়ালীউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। বাংলাদেশের ফ্যাশন জগতের অন্যতম নক্ষত্র। তিনি একাধারে ফ্যাশন ডিজাইনার ও ফ্যাশন উদ্যোক্তা । এক্ষেত্রে অবদান রাখায় সম্প্রতি তিনি ‘আইকনিক স্টার আওয়ার্ড’ পেয়েছেন।
ওয়ালীর ১৯৭৭ সালে ২৭শে জুলাই সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশুনা করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন ডিজাইন (আইএনএফডি) তে। কিশোর বয়স থেকেই তার ফ্যাশন নিয়ে আলাদা ভাবনা ছিল । ২০০৪ সাল থেকে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি। ওয়েস্টার্ন ফ্যাশননির্ভরতা কখনোই তাকে টানেনি। চেয়েছেন নিজের দেশের ফ্যাশন ভাবনাটাকে ব্যবহারকরে নিজেদের একটা ব্রান্ড প্রতিষ্ঠা করা। সেই চিন্তা থেকেই ওয়ালী’স প্রতিষ্ঠা করা। নিজেদের ঐতিহ্য আর সাংস্কৃতিক চেতনার সংমিশ্রণে নিজের ব্রান্ডকে দেশে-বিদেশে প্রতিষ্ঠা করেছেন এই ডিজাইনার।
বাংলাদেশে কোন বড় প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই নিজের ব্যান্ডকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলা এত সহজ ছিল না। ওয়ালী তার পরিশ্রম, সৃষ্টিশীলতা দিয়ে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে সুতি, কাতান ও মিরপুর কাতান তার খুবই প্রিয়।
একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক মডেলদের অভাব খুবই অনুভব করেছিলেন। সেই ভাবনা থেকে দেশের মডেলদের গ্রুমিং এর জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন ওয়ালী আসোসিয়েট গ্রুমিং স্কুল। বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক মডেল ওয়ালী আসোসিয়েট গ্রুমিং স্কুল থেকে বের হয়ে নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।
তিনি শুধু ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বাংলাদেশের ফ্যাশন জগতের অন্যতম উদ্যোক্তাও তিনি। দেশের তরুণ মডেল খুঁজে বের করার জন্য বেশ কয়েক বছর ধরে আয়োজন করছেন মিস্টার ও মিসেস ফটোজনিক। তার খুঁজে বের করা মডেলরাই এখন বাংলাদেশের মডেলিং-এর নতুন ধারা সূচনা করছে। বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করেছেন বিশ্বের নানা প্রান্তে। নেপালফ্যাশন উইক, ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন উইক, দেহরাদুন ফ্যাশন উইক, এশিয়ান ডিজাইনার উইকসহ নানা অনুষ্ঠানে তার পদচারণা বাংলাদেশকে দিয়েছে ফ্যাশনে নতুন এক পরিচয়। তার কাজের পুরস্কার স্বরুপ পেয়েছেন নানা পুরস্কার।
গত ১৫ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দেশসেরা ফ্যাশন উদ্যোক্তা হিসেবে ‘আইকনিক স্টার আওয়ার্ডে’ তাকে সম্মানিত করা হয়। এছাড়াও বিনোদন ধারা পারফর্মেন্স আওয়ার্ড-২০১৯, স্টার আওয়ার্ডসহ নানা পুরস্কারে তিনি সম্মানিত হয়েছেন।
অসংখ্য ব্রান্ডের ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কাজ করা ওয়ালী বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে তুলতে চান। বাংলা সাংস্কৃতিকে দিতে চান এক নতুনমাত্রা। বর্তমানে দেশের খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল বা পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের মানিশ মালহোত্রার মতো নিজের বুটিকের লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। পাশাপাশি দেশের মডেলরা যাতে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে পারে সেই লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ওয়ালীর ১৯৭৭ সালে ২৭শে জুলাই সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশুনা করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন ডিজাইন (আইএনএফডি) তে। কিশোর বয়স থেকেই তার ফ্যাশন নিয়ে আলাদা ভাবনা ছিল । ২০০৪ সাল থেকে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি। ওয়েস্টার্ন ফ্যাশননির্ভরতা কখনোই তাকে টানেনি। চেয়েছেন নিজের দেশের ফ্যাশন ভাবনাটাকে ব্যবহারকরে নিজেদের একটা ব্রান্ড প্রতিষ্ঠা করা। সেই চিন্তা থেকেই ওয়ালী’স প্রতিষ্ঠা করা। নিজেদের ঐতিহ্য আর সাংস্কৃতিক চেতনার সংমিশ্রণে নিজের ব্রান্ডকে দেশে-বিদেশে প্রতিষ্ঠা করেছেন এই ডিজাইনার।
বাংলাদেশে কোন বড় প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই নিজের ব্যান্ডকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলা এত সহজ ছিল না। ওয়ালী তার পরিশ্রম, সৃষ্টিশীলতা দিয়ে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে সুতি, কাতান ও মিরপুর কাতান তার খুবই প্রিয়।
একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক মডেলদের অভাব খুবই অনুভব করেছিলেন। সেই ভাবনা থেকে দেশের মডেলদের গ্রুমিং এর জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন ওয়ালী আসোসিয়েট গ্রুমিং স্কুল। বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক মডেল ওয়ালী আসোসিয়েট গ্রুমিং স্কুল থেকে বের হয়ে নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।
তিনি শুধু ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বাংলাদেশের ফ্যাশন জগতের অন্যতম উদ্যোক্তাও তিনি। দেশের তরুণ মডেল খুঁজে বের করার জন্য বেশ কয়েক বছর ধরে আয়োজন করছেন মিস্টার ও মিসেস ফটোজনিক। তার খুঁজে বের করা মডেলরাই এখন বাংলাদেশের মডেলিং-এর নতুন ধারা সূচনা করছে। বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করেছেন বিশ্বের নানা প্রান্তে। নেপালফ্যাশন উইক, ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন উইক, দেহরাদুন ফ্যাশন উইক, এশিয়ান ডিজাইনার উইকসহ নানা অনুষ্ঠানে তার পদচারণা বাংলাদেশকে দিয়েছে ফ্যাশনে নতুন এক পরিচয়। তার কাজের পুরস্কার স্বরুপ পেয়েছেন নানা পুরস্কার।
গত ১৫ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দেশসেরা ফ্যাশন উদ্যোক্তা হিসেবে ‘আইকনিক স্টার আওয়ার্ডে’ তাকে সম্মানিত করা হয়। এছাড়াও বিনোদন ধারা পারফর্মেন্স আওয়ার্ড-২০১৯, স্টার আওয়ার্ডসহ নানা পুরস্কারে তিনি সম্মানিত হয়েছেন।
অসংখ্য ব্রান্ডের ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কাজ করা ওয়ালী বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে তুলতে চান। বাংলা সাংস্কৃতিকে দিতে চান এক নতুনমাত্রা। বর্তমানে দেশের খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল বা পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের মানিশ মালহোত্রার মতো নিজের বুটিকের লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। পাশাপাশি দেশের মডেলরা যাতে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে পারে সেই লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।