বিশ্বজমিন
আইএসের বর্বরতার শিকারদের অনুপ্রেরণা দিতে মসুলে পোপ
মানবজমিন ডেস্ক
৭ মার্চ ২০২১, রবিবার, ৬:২০ অপরাহ্ন
ইরাকের যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর মসুল সফর করেছেন পোপ ফ্রান্সিস। সেখানে তিনি অধিবাসীদের কাছে জিহাদি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের অধীনে চলা নির্মম জীবনের গল্প শোনেন। ইসলামিক স্টেটের পতন হলেও মসুলের মানুষ সেই ভয়ংকর স্মৃতি ভুলতে পারেননি। রোববার সেখানকার মুসলিম-খ্রিস্টান বাসিন্দারা পোপকে সেই স্মৃতির কথাই জানিয়েছেন। পোপ তাদেরকে অনুপ্রেরণা দিতে গিয়ে বলেন, ভ্রাতৃহত্যার থেকে ভ্রাতৃত্যবোধ অধিক শক্তিশালী। তিনি মসুলবাসীকে ধ্বংসস্তুপ থেকে আবারো উঠে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
বিবিসি জানিয়েছে, পোপ ফ্রান্সিস হেলিকপ্টারে করে ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় শহরটিতে যান। সেখানে চলা ইসলামিক স্টেটের বর্বরতা থেকে মানুষকে অনুপ্রেরণা দেয়া ও মৃত সকলের জন্য প্রার্থনা করাই ছিল উদ্দেশ্য। ৮৪ বছর বয়স্ক এই খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতা মসুলের ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ি ও চার্চগুলো পরিদর্শন করেন। হামলার পর ঝুকিপূর্নভাবে টিকে আছে এমন চার্চগুলোর মধ্যেও যান তিনি, সেগুলোকে ধরে দেখেন। এসময় স্থানীয় চার্চ নেতা নাজিব মাইকেল পোপকে বলেন, আমাদেরকে একসঙ্গে মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। আমাদেরকে সাম্প্রদায়িকতা আর দুর্নীতিকে না বলতে হবে।
২০১৭ সাল ইসলামিক স্টেটের জিহাদিদের থেকে শহর রক্ষা করতে সর্বাত্মক অভিযান চালায় আন্তর্জাতিক সামরিক জোট ও ইরাকি সেনাবাহিনী। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে হওয়া যুদ্ধে শহরের বেশিরভাগ বাড়ি ও স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। শান্তির বাণী নিয়ে মহামারি ছড়িয়ে পড়ার পর প্রথম সফরে ইরাক আসেন পোপ। তিনি প্রভাবশালী মুসলিম ধর্মীয় নেতা আলি আল-সিস্তানির সঙ্গে সাক্ষাত করেন। এরপর নবী আব্রাহামের জন্মস্থল উর ও আইএসের হাতে বিধ্বস্ত মসুল শহর পরিদর্শন করেন।
বিবিসি জানিয়েছে, পোপ ফ্রান্সিস হেলিকপ্টারে করে ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় শহরটিতে যান। সেখানে চলা ইসলামিক স্টেটের বর্বরতা থেকে মানুষকে অনুপ্রেরণা দেয়া ও মৃত সকলের জন্য প্রার্থনা করাই ছিল উদ্দেশ্য। ৮৪ বছর বয়স্ক এই খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতা মসুলের ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ি ও চার্চগুলো পরিদর্শন করেন। হামলার পর ঝুকিপূর্নভাবে টিকে আছে এমন চার্চগুলোর মধ্যেও যান তিনি, সেগুলোকে ধরে দেখেন। এসময় স্থানীয় চার্চ নেতা নাজিব মাইকেল পোপকে বলেন, আমাদেরকে একসঙ্গে মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। আমাদেরকে সাম্প্রদায়িকতা আর দুর্নীতিকে না বলতে হবে।
২০১৭ সাল ইসলামিক স্টেটের জিহাদিদের থেকে শহর রক্ষা করতে সর্বাত্মক অভিযান চালায় আন্তর্জাতিক সামরিক জোট ও ইরাকি সেনাবাহিনী। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে হওয়া যুদ্ধে শহরের বেশিরভাগ বাড়ি ও স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। শান্তির বাণী নিয়ে মহামারি ছড়িয়ে পড়ার পর প্রথম সফরে ইরাক আসেন পোপ। তিনি প্রভাবশালী মুসলিম ধর্মীয় নেতা আলি আল-সিস্তানির সঙ্গে সাক্ষাত করেন। এরপর নবী আব্রাহামের জন্মস্থল উর ও আইএসের হাতে বিধ্বস্ত মসুল শহর পরিদর্শন করেন।