খেলা
কোয়ারেন্টিন কষ্টের সুফলও নিচ্ছে বাংলাদেশ
স্পোর্টস রিপোর্টার
৭ মার্চ ২০২১, রবিবার, ৮:৫৮ অপরাহ্ন
নিউজিল্যান্ডে টাইগারদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনের কষ্ট শেষ হবে আগামী ১০ই মার্চ। এরপরই মিলবে পুরোপুরি মুক্তির আনন্দ। সিরিজ চলাকালে থাকতে হবে না অস্বস্তিকর জৈব সুরক্ষা বলয়ের (বায়ো বাবল) মধ্যে। তবে এই কষ্টের সুফলও তুলে নিচ্ছে বাংলাদেশ। কারণ, নিউজিল্যান্ডে খেলতে সেখানকার কন্ডিশনও যে কোনো দলের জন্য বড় প্রতিপক্ষ। সেখানে মানিয়ে নেয়া সফরে যাওয়া যে কোনো ক্রিকেটারের জন্য চ্যালেঞ্জ। তবে টাইগাররা এই কঠিন কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে পাচ্ছে অফুরন্ত সময়। ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়াতে আরো দুই সপ্তাহ বাকি। সেই সুযোগে মানিয়ে নেয়ার পুরোদমে সুযোগ পাবে তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দল। এমনটাই জানিয়েছেন দলের সঙ্গে সফরে থাকা নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন। গতকাল এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডে খুব ইমপরট্যান্ট কন্ডিশনের সঙ্গে ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারা। যে সময়টা পাচ্ছি এখানে (ক্রাইস্টচার্চ) যে উইকেট দেখছি মোর ওভার নিউজিল্যান্ডের উইকেটটা এমনই হয়ে থাকে। এরপর কুইন্সটাউনে কয়েকদিন প্র্যাকটিস করার সুযোগ পাবো। আমার মনে হয় আমরা যে কষ্টটুকু করছি আগে এসে সেটা খুব ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারছি।’
এর আগে কখনো নিউজিল্যান্ডে খেলতে গিয়ে এতটা লম্বা সময় কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ দল। হাবিবুল বাশার বলেন, ‘এখানকার কন্ডিশন আমাদের থেকে একেবারেই ভিন্ন। হয়তো ডানেডিনে ঠান্ডা একটু বেশি থাকবে। উইকেট কিন্তু এরকমই থাকবে। তো আমার মনে হয় আমাদের যে একটু আগে আসা এটা খুব ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারছি। আমাদের জন্য খুব ইমপরট্যান্ট ছিল নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে এডজাস্ট করা। তো এই সময়টা খুব ভালোভাবে এডজাস্ট করছেন সবাই এবং এখানকার ফ্যাসিলিটি আসলেই খুব চমৎকার। ক্রিকেটারদের সঙ্গে যেটুকু কথা হয়েছে সবাই খুব খুশি। যেটুকু সময় পাচ্ছেন তারা খুব ভালো মতো কাজে লাগাতে পারছেন। খুব বেশি সময় যদিও পাচ্ছেন না তবে যতটুকু সময় পাচ্ছেন খুব ভালো মতো কাজে লাগাচ্ছেন।’
ক্রাইস্টচার্চে পা রাখার পর প্রথম ২৪ ঘণ্টা টাইগারদের এক মিনিটের জন্যও রুম থেকে বের হওয়ার সুযোগ ছিল না। এরপর ৫ দিন ৩০ মিনিট করে গ্রুপে ভাগ হয়ে খোলা হাওয়ায় নিঃশ্বাস নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। সেখানে প্রথম সাতদিন টাইগারদের হোটেলে ঘরবন্দি থাকতে হয়েছে টানা সাত দিন। এর মধ্যে তিন দফায় করোনা টেস্টের পর নেগেটিভ ফল আসায় শুরু করতে পেরেছে মাঠে অনুশীলন। তবে এখনো আরো ৩দিন থাকতে হবে কড়া কোয়ারেন্টিনের মধ্যেই। এরপর অবশ্য আর বাধা থাকবে না। কোয়ারেন্টিনের এই নিয়ম হাবিবুল বাশারের কাছে নয়া অভিজ্ঞতা। তবে এতে খারাপের চেয়ে ভালোটাই খুঁজে পেয়েছেন জাতীয় দলের এই নির্বাচক। তিনি বলেন, ‘প্রথম কয়েকদিন টাফ ছিল। দুই তিন দিন আমাদের বুঝতে সময় লেগেছে। এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। সবার জন্যই বেশ কঠিন ছিল। চার পাঁচ দিন পরে তো আমরা বাইরে বের হতে পারছিলাম। সবার সঙ্গে একটু হলেও দেখা হচ্ছিল। এখন প্র্যাকটিসের সুযোগ পাচ্ছি। নিউজিল্যান্ডে একটা খুব ভালো দিক যখনই যে সিরিজ খেলি মোর দ্যান ওয়ান মান্থ আমাদের বাবলের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। এই সময়টা কিন্তু আমরা কোথাও যেতেও পারি না ফ্যামিলির কেউ আসতে পারে না। তো সেটা বরং কঠিন। এখানে অনেক বড় একটা সুবিধা এই ১৪ দিন পরেই কিন্তু আমরা মুক্ত। স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াতে পারবো, যে কোনো জায়গায় যেতে পারবো এবং খেলার বাইরে সময়টা খুব ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবো। এটা কিন্তু এক দিকে ভালো যে আপনি ১৪ দিন কষ্ট করছেন তারপর কিন্তু আপনাকে আর বাবলের মধ্যে থাকতে হচ্ছে না। এবং ছেলেরা এটা সবাই রিয়েলাইজ করছে। এবং সবাই এটাকে খুব পজিটিভলি নিয়েছে।’
এর আগে কখনো নিউজিল্যান্ডে খেলতে গিয়ে এতটা লম্বা সময় কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ দল। হাবিবুল বাশার বলেন, ‘এখানকার কন্ডিশন আমাদের থেকে একেবারেই ভিন্ন। হয়তো ডানেডিনে ঠান্ডা একটু বেশি থাকবে। উইকেট কিন্তু এরকমই থাকবে। তো আমার মনে হয় আমাদের যে একটু আগে আসা এটা খুব ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারছি। আমাদের জন্য খুব ইমপরট্যান্ট ছিল নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে এডজাস্ট করা। তো এই সময়টা খুব ভালোভাবে এডজাস্ট করছেন সবাই এবং এখানকার ফ্যাসিলিটি আসলেই খুব চমৎকার। ক্রিকেটারদের সঙ্গে যেটুকু কথা হয়েছে সবাই খুব খুশি। যেটুকু সময় পাচ্ছেন তারা খুব ভালো মতো কাজে লাগাতে পারছেন। খুব বেশি সময় যদিও পাচ্ছেন না তবে যতটুকু সময় পাচ্ছেন খুব ভালো মতো কাজে লাগাচ্ছেন।’
ক্রাইস্টচার্চে পা রাখার পর প্রথম ২৪ ঘণ্টা টাইগারদের এক মিনিটের জন্যও রুম থেকে বের হওয়ার সুযোগ ছিল না। এরপর ৫ দিন ৩০ মিনিট করে গ্রুপে ভাগ হয়ে খোলা হাওয়ায় নিঃশ্বাস নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। সেখানে প্রথম সাতদিন টাইগারদের হোটেলে ঘরবন্দি থাকতে হয়েছে টানা সাত দিন। এর মধ্যে তিন দফায় করোনা টেস্টের পর নেগেটিভ ফল আসায় শুরু করতে পেরেছে মাঠে অনুশীলন। তবে এখনো আরো ৩দিন থাকতে হবে কড়া কোয়ারেন্টিনের মধ্যেই। এরপর অবশ্য আর বাধা থাকবে না। কোয়ারেন্টিনের এই নিয়ম হাবিবুল বাশারের কাছে নয়া অভিজ্ঞতা। তবে এতে খারাপের চেয়ে ভালোটাই খুঁজে পেয়েছেন জাতীয় দলের এই নির্বাচক। তিনি বলেন, ‘প্রথম কয়েকদিন টাফ ছিল। দুই তিন দিন আমাদের বুঝতে সময় লেগেছে। এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। সবার জন্যই বেশ কঠিন ছিল। চার পাঁচ দিন পরে তো আমরা বাইরে বের হতে পারছিলাম। সবার সঙ্গে একটু হলেও দেখা হচ্ছিল। এখন প্র্যাকটিসের সুযোগ পাচ্ছি। নিউজিল্যান্ডে একটা খুব ভালো দিক যখনই যে সিরিজ খেলি মোর দ্যান ওয়ান মান্থ আমাদের বাবলের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। এই সময়টা কিন্তু আমরা কোথাও যেতেও পারি না ফ্যামিলির কেউ আসতে পারে না। তো সেটা বরং কঠিন। এখানে অনেক বড় একটা সুবিধা এই ১৪ দিন পরেই কিন্তু আমরা মুক্ত। স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াতে পারবো, যে কোনো জায়গায় যেতে পারবো এবং খেলার বাইরে সময়টা খুব ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবো। এটা কিন্তু এক দিকে ভালো যে আপনি ১৪ দিন কষ্ট করছেন তারপর কিন্তু আপনাকে আর বাবলের মধ্যে থাকতে হচ্ছে না। এবং ছেলেরা এটা সবাই রিয়েলাইজ করছে। এবং সবাই এটাকে খুব পজিটিভলি নিয়েছে।’