বিশ্বজমিন
ক্যাপিটল হিলে হামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
মানবজমিন ডেস্ক
৬ মার্চ ২০২১, শনিবার, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
ক্যাপিটল হিলে হামলায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প, তার বড়ছেলে ডনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র, আইনজীবী রুডি জুলিয়ানি, প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য মো ব্রুকস এবং বেশ কয়েকজন মিত্রের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা হয়েছে। শুক্রবার ডেমোক্রেট দলের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য এরিক সলওয়েল বাদী হয়ে এই মামলা করেন। ৬৫ পৃষ্ঠার এই অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়েছে ওয়াশিংটনের ফেডারেল কোর্টে। এতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, দাঙ্গায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। ওই সহিংসতা বা দাঙ্গা ফেডারেল এবং ওয়াশিংটন ডিসির আইন লঙ্ঘন করেছে বলে দাবি করা হয়েছে মামলায়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য হিল।
এতে আরো বলা হয়, মামলায় যাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা সবাই ৬ই জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলের বাইরের সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন। তারপরই ক্যাপিটল হিলের নিয়ম ভঙ্গ করে সেখানে নারকীয়তা চালানো হয়েছে। মামলায় বলা হয়েছে, র্যালি থেকে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী বক্তব্য দিয়ে উত্তেজিত করা হয়েছে নেতাকর্মীদের। মিথ্যা ভোট চুরির অভিযোগে ট্রাম্প নির্বাচনের ফল মানছিলেন না। অব্যাহতভাবে তার সেই দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে গেছে তার সমর্থকরা। মামলায় বলা হয়েছে, ৬ই জানুয়ারি যে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে তার সঙ্গে বাদীদের বেআইনি কর্মকা-ের সরাসরি এবং দৃশ্যমান যোগসূত্র ছিল। তাই যেসব মানুষ হতাহত হয়েছেন, যেসব সম্পদের ক্ষতি করা হয়েছে তার জন্য দায়ী বিবাদীরা। এই মামলায় অজ্ঞাত পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে। এ মর্মে আদালতকে একটি নির্দেশ জারির আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কোনো র্যালি যদি ওয়াশিংটন ডিসিতে তারা করতে চায়, তাহলে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে নোটিশ দেয়ার নির্দেশের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মামলায় ৯ দফা অভিযোগ আনা হয়েছে। তার মধ্যে গত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসের বিজয় অনুমোদনের প্রত্যায়ন থেকে আইনপ্রণেতা ও তখনকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে বাধা দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে এরিক সলওয়েলের এসব অভিযোগকে বানোয়াট বলে দাবি করেছেন মো ব্রুকস। ওদিকে ট্রাম্পের একজন সিনিয়র উপদেষ্টা জেসন মিলার নতুন এই মামলাকে আরেকটি ‘উইচ-হান্ট’ বলে অভিহিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে রুডি জুলিয়ানির কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এটাই সর্বশেষ মামলা। ওদিকে জর্জিয়াতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্বাচনী ফল পাল্টে দেয়ার জন্য সেখানকার নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে একটি ফৌজদারী অপরাধের তদন্তের মুখোমুখি তিনি। নিউ ইয়র্কে আর্থিক দুর্নীতি এবং নিজের ব্যবসায় ‘সিভিল ভায়োলেশন’-এর অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে। ওদিকে প্রগতিশীল এবং ট্রাম্পের সমালোচকদের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রশাসনের আইন মন্ত্রণালয় চাপে রয়েছে। তারা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ আনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে চাপ দিচ্ছে।
এতে আরো বলা হয়, মামলায় যাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা সবাই ৬ই জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলের বাইরের সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন। তারপরই ক্যাপিটল হিলের নিয়ম ভঙ্গ করে সেখানে নারকীয়তা চালানো হয়েছে। মামলায় বলা হয়েছে, র্যালি থেকে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী বক্তব্য দিয়ে উত্তেজিত করা হয়েছে নেতাকর্মীদের। মিথ্যা ভোট চুরির অভিযোগে ট্রাম্প নির্বাচনের ফল মানছিলেন না। অব্যাহতভাবে তার সেই দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে গেছে তার সমর্থকরা। মামলায় বলা হয়েছে, ৬ই জানুয়ারি যে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে তার সঙ্গে বাদীদের বেআইনি কর্মকা-ের সরাসরি এবং দৃশ্যমান যোগসূত্র ছিল। তাই যেসব মানুষ হতাহত হয়েছেন, যেসব সম্পদের ক্ষতি করা হয়েছে তার জন্য দায়ী বিবাদীরা। এই মামলায় অজ্ঞাত পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে। এ মর্মে আদালতকে একটি নির্দেশ জারির আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কোনো র্যালি যদি ওয়াশিংটন ডিসিতে তারা করতে চায়, তাহলে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে নোটিশ দেয়ার নির্দেশের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মামলায় ৯ দফা অভিযোগ আনা হয়েছে। তার মধ্যে গত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসের বিজয় অনুমোদনের প্রত্যায়ন থেকে আইনপ্রণেতা ও তখনকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে বাধা দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে এরিক সলওয়েলের এসব অভিযোগকে বানোয়াট বলে দাবি করেছেন মো ব্রুকস। ওদিকে ট্রাম্পের একজন সিনিয়র উপদেষ্টা জেসন মিলার নতুন এই মামলাকে আরেকটি ‘উইচ-হান্ট’ বলে অভিহিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে রুডি জুলিয়ানির কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এটাই সর্বশেষ মামলা। ওদিকে জর্জিয়াতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্বাচনী ফল পাল্টে দেয়ার জন্য সেখানকার নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে একটি ফৌজদারী অপরাধের তদন্তের মুখোমুখি তিনি। নিউ ইয়র্কে আর্থিক দুর্নীতি এবং নিজের ব্যবসায় ‘সিভিল ভায়োলেশন’-এর অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে। ওদিকে প্রগতিশীল এবং ট্রাম্পের সমালোচকদের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রশাসনের আইন মন্ত্রণালয় চাপে রয়েছে। তারা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ আনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে চাপ দিচ্ছে।