বাংলারজমিন
পরকীয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে লাশ হলো আরিফ
তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
৬ মার্চ ২০২১, শনিবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় পরকীয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে দুর্বৃত্তদের হাতে লাশ হলো আরিফ নামে এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১০টায় উপজেলার চর কাঁঠালিয়া (ভাটেরার চর) গ্রামের মৃত মনির মিয়ার বাড়িতে। নিহত যুবক মো.আরিফ (৩০) দাউদকান্দি উপজেলার সবজিকান্দি গ্রামের মৃত বজলুল হকের ছেলে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই বাড়িতে কোন পুরুষ নেই এবং সুমির ঘর তালাবদ্ধ। প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানা যায়, মৃত মনির মিয়ার ছেলে সৌদি প্রাবাসী মুক্তার হোসেনের স্ত্রী মৌসুমি ওরফে সুমি (২৬) এর সঙ্গে আরিফের পরকীয়া সম্পর্কের টানে গতকাল রাতে চর কাঁঠালিয়ার বাড়িতে আসে। এসময় ওই গ্রামের কিছু দুর্বৃত্ত ঘটনাটি আঁচ করতে পেরে সুমির ঘর থেকে আরিফকে ধরে এনে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করে। এসময় আরিফের স্বজনদেরকে ফোনে খবর দিলে তার স্বজনরা এসে আরিফকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে নিয়ে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্মরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা রেফার্ড করেন। ঢাকা নেওয়ার পথে গাড়িতেই তার মৃত্যু হয়।
এবিষয়ে তিতাস থানা ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা নিহতের স্বজনদের ফোন দেই এবং তারা লাশ থানায় নিয়ে আসলে সুরতহাল রিপোর্ট করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা প্রেরণ করি। নিহতের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনা হত্যা মামলা হবে। লিখিত অভিযোগে আসামিদের নাম এলে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই বাড়িতে কোন পুরুষ নেই এবং সুমির ঘর তালাবদ্ধ। প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানা যায়, মৃত মনির মিয়ার ছেলে সৌদি প্রাবাসী মুক্তার হোসেনের স্ত্রী মৌসুমি ওরফে সুমি (২৬) এর সঙ্গে আরিফের পরকীয়া সম্পর্কের টানে গতকাল রাতে চর কাঁঠালিয়ার বাড়িতে আসে। এসময় ওই গ্রামের কিছু দুর্বৃত্ত ঘটনাটি আঁচ করতে পেরে সুমির ঘর থেকে আরিফকে ধরে এনে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করে। এসময় আরিফের স্বজনদেরকে ফোনে খবর দিলে তার স্বজনরা এসে আরিফকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে নিয়ে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্মরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা রেফার্ড করেন। ঢাকা নেওয়ার পথে গাড়িতেই তার মৃত্যু হয়।
এবিষয়ে তিতাস থানা ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা নিহতের স্বজনদের ফোন দেই এবং তারা লাশ থানায় নিয়ে আসলে সুরতহাল রিপোর্ট করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা প্রেরণ করি। নিহতের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনা হত্যা মামলা হবে। লিখিত অভিযোগে আসামিদের নাম এলে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।