খেলা
মোস্তাফিজকে পেতেই কি রাজস্থান চেয়ারম্যানের সফর!
স্পোর্টস রিপোর্টার
৫ মার্চ ২০২১, শুক্রবার, ৯:০৯ অপরাহ্ন
নিউজিল্যান্ড সফরে যাওয়ার আগে মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন তার কাছে আগে দেশ তারপর আইপিএল। এবার ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের দল রাজস্থান রয়্যালস তাকে ১ কোটি টাকায় কিনে নিয়েছে। কিন্তু এপ্রিলে যখন আইপিএল শুরু হবে তখন দেশের এই তরুণ পেসারের শ্রীলঙ্কা সফরে যাওয়ার কথা। আর সেই কারণেই ‘ফিজ’ জানিয়েছেন টেস্ট দলে থাকলে খেলবেন দেশের হয়েই। ঠিক এমন মুহূর্তে বাংলাদেশে ঝটিকা সফরে এসেছেন রয়্যালসের চেয়ারম্যান রঞ্জিত বরঠাকুর। গতকাল তিনি ও তার প্রতিনিধিদল পরিদর্শন করেছেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম। হঠাৎ কেন তার এই সফর? তিনি কি মোস্তাফিজকে পেতেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) রাজি করাতে এসেছিলেন! তবে রয়্যালস চেয়ারম্যান জানালেন ভিন্ন কথা। টাইগার এই পেসারকে ১ কোটি টাকায় নিলেও জানিয়ে দিলেন ফিজের জন্য দেশের দায়িত্বই আগে। তিনি বলেন, ‘আমি রাজস্থান রয়্যালসের চেয়ারম্যান হওয়াতে গর্ব বোধ করি। এবার নিলামে আমরা মোস্তাফিজের জন্য বিড করেছি, তাকে দলেও নিয়েছি। আশা করি সে আমাদের হয়ে খেলবে যদিও তার দেশের দায়িত্ব আগে, এরপর রাজস্থান রয়্যালস।’ অন্যদিকে ফিজকে নিয়ে বিসিবি’র সঙ্গে রয়্যালস চেয়ারম্যানের কোনো কথা হয়েছে কিনা জানা যায়নি।
অন্যদিকে হঠাৎ করেই মিরপুর শেরেবাংলা মাঠ পরিদর্শনে ঢাকায় আসার আরো কারণ জানালেন রয়্যালস কর্তা রঞ্জিত বরঠাকুর। তিনি বলেন, ‘আমি ভাবছি এখানে (বাংলাদেশ) একাডেমি করবো। যার নাম রয়্যাল একাডেমি হবে। এখনো এটা চূড়ান্ত হয়নি, মানে ভাবনা আছে। এবার এসে আমার একটা ভাবনা এসেছে যে, এখানে রয়্যাল একাডেমি করবো, যা পুরো আইপিএলকে পূর্ণ করবে। আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে সবসময়ই সমর্থন দিয়ে গেছি। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে আয়োজিত এশিয়া কাপে আমি যুক্ত ছিলাম, আমি স্পন্সর করেছি। আমি আবারো বাংলাদেশে আসতে পেরে খুবই খুশি। এ ছাড়াও আমি এখানে এসেছি স্টেডিয়ামটি (মিরপুর) দেখতে। আর আমরা কীভাবে বাংলাদেশ জেলা এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কোপারেশন করতে পারি এবং কীভাবে আমরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামগুলো করতে পারি সেটা দেখতে। যাতে আমরা বাংলাদেশ ও ভারতের অঞ্চলগুলো নিয়ে যৌথভাবে উন্নতি করতে পারি। এটা খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার। কলকাতা ও চেন্নাইয়ের পর বাংলাদেশে রাজস্থান রয়্যালসের বেশ দারুণ ভক্ত রয়েছে। সুতরাং আমরা চাই বাংলাদেশ এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আমাদের ভালো একটা সমর্থকগোষ্ঠী গড়ে উঠুক।
এ ছাড়াও রয়্যালস চেয়ারম্যানের এই সফরে আরেকটি প্রশ্ন হয়তো আসতে পারে ক্রিকেট ভক্তদের মনে। সেটি হলো আইপিএলে কোনো ম্যাচ কিংবা অনুশীলন ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা কি আছে বাংলাদেশে!
তবে তা উড়িয়ে দিয়েছেন রঞ্জিত বরঠাকুর। তিনি বলেন, ‘সেটা সম্ভব না, কোভিডের কারণে। এখানকার মাঠ ও অনুশীলন গ্রাউন্ড খুবই চমৎকার। এটি কোনো দিক থেকে পিছিয়ে নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের অনুশীলনের জন্য দারুণ। বিশেষ করে কেউ যদি নীরবে নিভৃতে খেলোয়াড়দের ব্যবস্থাপনা করতে চায় তাহলে তো আরো ভালো। কিন্তু এই কোভিডের সময় এটা খুবই কঠিন। না হলে আমরা এটাকে ভিন্নভাবে ভেবে দেখতাম। মানে দুইটা ম্যাচও খেলা যেতো।’
অন্যদিকে হঠাৎ করেই মিরপুর শেরেবাংলা মাঠ পরিদর্শনে ঢাকায় আসার আরো কারণ জানালেন রয়্যালস কর্তা রঞ্জিত বরঠাকুর। তিনি বলেন, ‘আমি ভাবছি এখানে (বাংলাদেশ) একাডেমি করবো। যার নাম রয়্যাল একাডেমি হবে। এখনো এটা চূড়ান্ত হয়নি, মানে ভাবনা আছে। এবার এসে আমার একটা ভাবনা এসেছে যে, এখানে রয়্যাল একাডেমি করবো, যা পুরো আইপিএলকে পূর্ণ করবে। আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে সবসময়ই সমর্থন দিয়ে গেছি। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে আয়োজিত এশিয়া কাপে আমি যুক্ত ছিলাম, আমি স্পন্সর করেছি। আমি আবারো বাংলাদেশে আসতে পেরে খুবই খুশি। এ ছাড়াও আমি এখানে এসেছি স্টেডিয়ামটি (মিরপুর) দেখতে। আর আমরা কীভাবে বাংলাদেশ জেলা এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কোপারেশন করতে পারি এবং কীভাবে আমরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামগুলো করতে পারি সেটা দেখতে। যাতে আমরা বাংলাদেশ ও ভারতের অঞ্চলগুলো নিয়ে যৌথভাবে উন্নতি করতে পারি। এটা খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার। কলকাতা ও চেন্নাইয়ের পর বাংলাদেশে রাজস্থান রয়্যালসের বেশ দারুণ ভক্ত রয়েছে। সুতরাং আমরা চাই বাংলাদেশ এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আমাদের ভালো একটা সমর্থকগোষ্ঠী গড়ে উঠুক।
এ ছাড়াও রয়্যালস চেয়ারম্যানের এই সফরে আরেকটি প্রশ্ন হয়তো আসতে পারে ক্রিকেট ভক্তদের মনে। সেটি হলো আইপিএলে কোনো ম্যাচ কিংবা অনুশীলন ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা কি আছে বাংলাদেশে!
তবে তা উড়িয়ে দিয়েছেন রঞ্জিত বরঠাকুর। তিনি বলেন, ‘সেটা সম্ভব না, কোভিডের কারণে। এখানকার মাঠ ও অনুশীলন গ্রাউন্ড খুবই চমৎকার। এটি কোনো দিক থেকে পিছিয়ে নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের অনুশীলনের জন্য দারুণ। বিশেষ করে কেউ যদি নীরবে নিভৃতে খেলোয়াড়দের ব্যবস্থাপনা করতে চায় তাহলে তো আরো ভালো। কিন্তু এই কোভিডের সময় এটা খুবই কঠিন। না হলে আমরা এটাকে ভিন্নভাবে ভেবে দেখতাম। মানে দুইটা ম্যাচও খেলা যেতো।’