বাংলারজমিন
মায়ের কোল ফিরে পেলো বিক্রি হওয়া চাঁদনী
বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
৪ মার্চ ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:৪১ অপরাহ্ন
বিভিন্ন সমিতিতে ঋণগ্রস্ত হয়ে মোটা সুদে টাকা নেয় নাটোরের দিনমজুর রেজাউল করিম। সেই ঋণের হাত থেকে বাঁচতে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় ২২ দিন বয়সী নিজ শিশু কন্যাকে বিক্রি করে দেন নিঃসন্তান এক দম্পতির কাছে। ঘটনাটি নাটোরের বড়াইগ্রামের নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামে ঘটে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা নাটোর জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ পিএএ-এর নজরে আসে।
এরপর জেলা প্রশাসক উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহাঙ্গীর আলম, থানার অফিসার্স ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম ও নগর ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর সহযোগিতায় শিশু চাঁদনীকে উদ্ধার করে তার মা-বাবার কোলে ফিরিয়ে দেন। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে স্থানীয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে শিশুটিকে মা-বাবার কোলে তুলে দেন জেলা প্রশাসক। এ সময় চাঁদনীর পরিবারকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী উপহার দেয়া হয়। একই সঙ্গে চাঁদনীর পরিবারকে মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে জমিসহ ঘর, একটি অটোভ্যান, দুস্থ ভাতার কার্ড প্রদান করবেন বলে ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক। জানা যায়, নগরের কয়েন গ্রামের রেজাউল করিম ও ফুলজান দম্পতির ৮ ও ৫ বছর বয়সী দুই ছেলের পর এক কন্যার জন্ম হয়। তার নাম রাখা হয় চাঁদনী। কিন্তু সুদে কারবারিদের ঋণের চাপে পাবনার দাশুড়িয়া এলাকার এক কলেজ শিক্ষক দম্পতির কাছে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় চাঁদনীকে বিক্রি করে দেয় দিনমজুর পিতা।
এরপর জেলা প্রশাসক উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহাঙ্গীর আলম, থানার অফিসার্স ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম ও নগর ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালুর সহযোগিতায় শিশু চাঁদনীকে উদ্ধার করে তার মা-বাবার কোলে ফিরিয়ে দেন। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে স্থানীয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে শিশুটিকে মা-বাবার কোলে তুলে দেন জেলা প্রশাসক। এ সময় চাঁদনীর পরিবারকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী উপহার দেয়া হয়। একই সঙ্গে চাঁদনীর পরিবারকে মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে জমিসহ ঘর, একটি অটোভ্যান, দুস্থ ভাতার কার্ড প্রদান করবেন বলে ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক। জানা যায়, নগরের কয়েন গ্রামের রেজাউল করিম ও ফুলজান দম্পতির ৮ ও ৫ বছর বয়সী দুই ছেলের পর এক কন্যার জন্ম হয়। তার নাম রাখা হয় চাঁদনী। কিন্তু সুদে কারবারিদের ঋণের চাপে পাবনার দাশুড়িয়া এলাকার এক কলেজ শিক্ষক দম্পতির কাছে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় চাঁদনীকে বিক্রি করে দেয় দিনমজুর পিতা।