প্রথম পাতা
সরকার নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
৩ মার্চ ২০২১, বুধবার, ৯:৫৩ অপরাহ্ন
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেছেন,বর্তমান সরকার দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। ভোট দিতে না পেরে ভোটাররা রাস্তায় কান্না করছে- এটা মেনে নেয়া যায় না। এই সরকারের অধীনে জাতীয় পার্টি আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে কিনা সে বিষয়ে আগামী প্রেসিডিয়াম সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে মঙ্গলবার বনানীতে চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা জিতেছে আর হেরেছে দেশের ভোটাররা। আমরা মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত করবো। মানুষের ভোটাধিকার রক্ষার আন্দোলনে প্রয়োজনে প্রাণ দেবো, কিন্তু মাথা নত করবো না।
জাপা’র মহাসচিব বলেন, নির্বাচনে ইভিএম মেশিনে শতভাগ ভোট পড়েছে, এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ইভিএমকে আওয়ামী ইভিএমে পরিণত করা হয়েছে। ইভিএম নয়, ইভিএম পরিচালনায় জড়িতদের পরিবর্তন করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ চান কিনা এমন এক প্রশ্নে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের লাজ-লজ্জা নেই। থাকলে তাদের এই বিষয়ে উচিত সিদ্ধান্ত নেয়া।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলনের মাসে মানুষ কথা বলতে পারে না। গণমাধ্যম প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে পারছে না। এ ছাড়া যে আইনে মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় সে আইনের পরিবর্তন চাই আমরা।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে মঙ্গলবার বনানীতে চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা জিতেছে আর হেরেছে দেশের ভোটাররা। আমরা মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত করবো। মানুষের ভোটাধিকার রক্ষার আন্দোলনে প্রয়োজনে প্রাণ দেবো, কিন্তু মাথা নত করবো না।
জাপা’র মহাসচিব বলেন, নির্বাচনে ইভিএম মেশিনে শতভাগ ভোট পড়েছে, এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ইভিএমকে আওয়ামী ইভিএমে পরিণত করা হয়েছে। ইভিএম নয়, ইভিএম পরিচালনায় জড়িতদের পরিবর্তন করতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ চান কিনা এমন এক প্রশ্নে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের লাজ-লজ্জা নেই। থাকলে তাদের এই বিষয়ে উচিত সিদ্ধান্ত নেয়া।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলনের মাসে মানুষ কথা বলতে পারে না। গণমাধ্যম প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে পারছে না। এ ছাড়া যে আইনে মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় সে আইনের পরিবর্তন চাই আমরা।