অনলাইন
বেনাপোল বন্দর দিয়ে পালিয়ে যান পিকে হালদার
অনলাইন ডেস্ক
২ মার্চ ২০২১, মঙ্গলবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
দেশত্যাগে দুদকের নিষেধাজ্ঞার চিঠি ইমিগ্রেশনের পৌছানোর আগেই বেনাপোল বন্দর দিয়ে পিকে হালদার পালিয়ে যান বলে আদালতকে জানিয়েছে এসবি’র ইমিগ্রেশন শাখা। গতকাল ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ২০১৯ সালের ২৩শে অক্টোবর পি কে হালদার বিদেশে পালিয়ে যান। বর্তমানে পরিবার-পরিজন নিয়ে কানাডায় বিলাসী জীবনযাপন করছেন পি কে হালদার। গত বছরের ২২ অক্টোবর ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাঠানো চিঠি পৌঁছায় ২৩ অক্টোবর বিকেল চারটায়। আর পিকে হালদার সীমান্ত অতিক্রম করেন বিকেল ৩টা ৩৭ মিনিটে। বিষয়টি অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়কে জানিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। দুদক আইনজীবী বলছেন, তার পালিয়ে যাওয়ার পেছনে দুদকের কোনো দায় নেই।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ পাচারের মামলায় আলোচিত ব্যাংকার প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের প্রায় ৫৯ একর জমি জব্দের নির্দেশ দেয় আদালত। এসব জমির মধ্যে রাজধানীর পূর্বাচলসহ বিভিন্ন স্থানে থাকা পিকের প্রায় ৫৯ একর জমি রয়েছে।
একইদিন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দীনের তত্ত্বাবধানে পিকে হালদারকে অর্থ লোপাটে সহযোগিতা ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় রিমান্ডে আনা হয় অবন্তিকা বড়ালকে। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বলা হয়, পিকে হালদারের ধানমন্ডির সাড়ে চার কোটি টাকার ফ্ল্যাটটি অবন্তিকা বড়ালের নামে পাওয়া গেছে। এছাড়া পি কে হালদারের নিয়ন্ত্রণাধীন সুখদা কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারও তিনি। সুখদাসহ পারিবারিক বিভিন্ন কোম্পানির নামে পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদারের ব্যাংক হিসাবে যে ১৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয় এবং অর্থপাচার হয় সেখানেও অবন্তিকা বড়ালের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে দুদক।
গত ২৯ ডিসেম্বর পিকে হালদারের রাজধানীর ধানমন্ডির দুই ফ্ল্যাট ও রূপগঞ্জের প্রায় ৬ একর জমি ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। ক্রোক করা ফ্ল্যাট দুটি হচ্ছে- রাজধানীর ধানম-ির ৩৯নং সড়কের ১২নং ফ্ল্যাট এবং পুরাতন ৬নং সড়কের ১৭নং প্লটে নির্মিত ভবনের ৭ম তলায় ২ হাজার ৬০৩ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট।
গত ২ ডিসেম্বর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় পিকে হালদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত আসামি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
কানাডায় অবস্থানকারী পি কে হালদার ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা, ফার্স্ট ফাইন্যান্স থেকে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা, পিপলস লিজিং থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা এবং রিলায়েন্স ফাইন্যান্স থেকে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ পাচারের মামলায় আলোচিত ব্যাংকার প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের প্রায় ৫৯ একর জমি জব্দের নির্দেশ দেয় আদালত। এসব জমির মধ্যে রাজধানীর পূর্বাচলসহ বিভিন্ন স্থানে থাকা পিকের প্রায় ৫৯ একর জমি রয়েছে।
একইদিন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দীনের তত্ত্বাবধানে পিকে হালদারকে অর্থ লোপাটে সহযোগিতা ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় রিমান্ডে আনা হয় অবন্তিকা বড়ালকে। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বলা হয়, পিকে হালদারের ধানমন্ডির সাড়ে চার কোটি টাকার ফ্ল্যাটটি অবন্তিকা বড়ালের নামে পাওয়া গেছে। এছাড়া পি কে হালদারের নিয়ন্ত্রণাধীন সুখদা কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারও তিনি। সুখদাসহ পারিবারিক বিভিন্ন কোম্পানির নামে পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদারের ব্যাংক হিসাবে যে ১৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয় এবং অর্থপাচার হয় সেখানেও অবন্তিকা বড়ালের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে দুদক।
গত ২৯ ডিসেম্বর পিকে হালদারের রাজধানীর ধানমন্ডির দুই ফ্ল্যাট ও রূপগঞ্জের প্রায় ৬ একর জমি ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। ক্রোক করা ফ্ল্যাট দুটি হচ্ছে- রাজধানীর ধানম-ির ৩৯নং সড়কের ১২নং ফ্ল্যাট এবং পুরাতন ৬নং সড়কের ১৭নং প্লটে নির্মিত ভবনের ৭ম তলায় ২ হাজার ৬০৩ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট।
গত ২ ডিসেম্বর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় পিকে হালদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত আসামি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
কানাডায় অবস্থানকারী পি কে হালদার ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা, ফার্স্ট ফাইন্যান্স থেকে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা, পিপলস লিজিং থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা এবং রিলায়েন্স ফাইন্যান্স থেকে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।