দেশ বিদেশ
গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে প্রসূতির মৃত্যু
ডা. জাফরুল্লাহর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২০শে এপ্রিল
কোর্ট রিপোর্টার
২ মার্চ ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩৫ অপরাহ্ন
নাসরিন আক্তার নামে এক প্রসূতির অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২০শে এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদার নতুন দিন ধার্য করেন।
এর আগে ২০২০ সালের ২২শে ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালতে মামলা করেন প্রসূতির স্বামী এস এ আলম সবুজ। আদালত পিবিআই অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে আগামী ২১শে জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল, হাসপাতালটির চিকিৎসক ডা. নাসরিন, ডা. শওকত আলী আরমান, গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. দেলোয়ার হোসেন এবং সেবিকা শংকরী রাণী সরকার।
মামলার অভিযোগে বাদী এস এ আলম সবুজ উল্লেখ করেন, তার স্ত্রী নাসরিন আক্তার গত ২৪শে সেপ্টেম্বর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ভর্তি হন। তাদের ধারণা ছিল, সেখানে ভালো চিকিৎসা পাবেন। কিন্তু সেবা পাননি। নাসরিন আক্তারের প্রসব বেদনার কথা সেবিকা শংকরী রাণীকে বারবার জানানো হলেও তিনি গুরুত্ব দেননি। রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন হলে সবুজ শংকরী রাণীকে ডাক্তার ডাকার অনুরোধ করেন। তখন শংকরী রাণী ইন্টার্ন চিকিৎসক শুভ ও নূপুরকে ডেকে আনেন। অভিযোগে আরো বলা হয়, তারা দু’জন এসে জানান, সবকিছু ঠিক আছে। এরপর শংকরী রাণী ডা. দেলোয়ার হোসেন ও ডা. নাসরিনকে আসার জন্য ফোন করা হয়েছে বলে জানান। কিন্তু কোনো ডাক্তার আসেননি। এ সময় ভুক্তভোগীকে স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ প্রয়োগের অনুরোধ করলে তারা তা করেননি। শংকরী রাণী স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ ছাড়াই তাকে জোর করে বাচ্চা প্রসব করান। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের একপর্যায়ে সবুজের স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান।
এর আগে ২০২০ সালের ২২শে ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালতে মামলা করেন প্রসূতির স্বামী এস এ আলম সবুজ। আদালত পিবিআই অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে আগামী ২১শে জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল, হাসপাতালটির চিকিৎসক ডা. নাসরিন, ডা. শওকত আলী আরমান, গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. দেলোয়ার হোসেন এবং সেবিকা শংকরী রাণী সরকার।
মামলার অভিযোগে বাদী এস এ আলম সবুজ উল্লেখ করেন, তার স্ত্রী নাসরিন আক্তার গত ২৪শে সেপ্টেম্বর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ভর্তি হন। তাদের ধারণা ছিল, সেখানে ভালো চিকিৎসা পাবেন। কিন্তু সেবা পাননি। নাসরিন আক্তারের প্রসব বেদনার কথা সেবিকা শংকরী রাণীকে বারবার জানানো হলেও তিনি গুরুত্ব দেননি। রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন হলে সবুজ শংকরী রাণীকে ডাক্তার ডাকার অনুরোধ করেন। তখন শংকরী রাণী ইন্টার্ন চিকিৎসক শুভ ও নূপুরকে ডেকে আনেন। অভিযোগে আরো বলা হয়, তারা দু’জন এসে জানান, সবকিছু ঠিক আছে। এরপর শংকরী রাণী ডা. দেলোয়ার হোসেন ও ডা. নাসরিনকে আসার জন্য ফোন করা হয়েছে বলে জানান। কিন্তু কোনো ডাক্তার আসেননি। এ সময় ভুক্তভোগীকে স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ প্রয়োগের অনুরোধ করলে তারা তা করেননি। শংকরী রাণী স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ ছাড়াই তাকে জোর করে বাচ্চা প্রসব করান। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের একপর্যায়ে সবুজের স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান।