খেলা
আকমলের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমলো
স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১, শনিবার, ১:১৫ অপরাহ্ন
স্পট ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত উমর আকমলের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমালো পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। কোর্ট অব অ্যার্বিট্রেশনের রায়ে পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষকের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরো ৬ মাস কমলো।
গত বছর স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে তিন বছরের আকমলকে নির্বাসনে পাঠানো হয়। গত মে মাসে সেই মেয়াদ কমিয়ে দেড় বছর করা হয়। এবার নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরো কমানোয় এক বছর পর মাঠে ফিরতে পারবেন আকমল।
২০২০ সালে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিসএসএল) চলাকালীন একটি ম্যাচে আকমলের বিরুদ্ধে স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ আনে পিসিবি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তার কাছে জবাব চাওয়া হলে ব্যর্থ হন আকমল। যার কারণে তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে পাকিস্তানের ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা।
আকমল রায়ের বিরুদ্ধে একাধিকবার আবেদন করেছিলেন। সকল দিক বিবেচনা করে পিসিবি তার সাজার মেয়াদ ৩ বছর থেকে কমিয়ে ১৮ মাস করে। এরপর বিষয়টি কোর্ট অব আর্বিট্রেশনে পৌঁছলে তারা আরও কিছু বিষয় খতিয়ে দেখে এবং শাস্তি আরও ছয় মাস কমিয়ে ১ বছর করেছে।
তবে সাজার মেয়াদ কমলেও প্রায় ৪.২৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা দিতে হবে পাকিস্তানের এই উইকেট রক্ষককে। এছাড়াও পিসিবির ‘অ্যান্টি কোরাপশন কোডের’ নিয়ম অনুযায়ী বেশ কিছুটা সময় পুনর্বাসনে কাটাতে হবে তাকে।
তবে সাজা কমলেও তদন্তের খাতিরে আকমলের ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন এখনও পিসিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে।
গত বছর স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে তিন বছরের আকমলকে নির্বাসনে পাঠানো হয়। গত মে মাসে সেই মেয়াদ কমিয়ে দেড় বছর করা হয়। এবার নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরো কমানোয় এক বছর পর মাঠে ফিরতে পারবেন আকমল।
২০২০ সালে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিসএসএল) চলাকালীন একটি ম্যাচে আকমলের বিরুদ্ধে স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ আনে পিসিবি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তার কাছে জবাব চাওয়া হলে ব্যর্থ হন আকমল। যার কারণে তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে পাকিস্তানের ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা।
আকমল রায়ের বিরুদ্ধে একাধিকবার আবেদন করেছিলেন। সকল দিক বিবেচনা করে পিসিবি তার সাজার মেয়াদ ৩ বছর থেকে কমিয়ে ১৮ মাস করে। এরপর বিষয়টি কোর্ট অব আর্বিট্রেশনে পৌঁছলে তারা আরও কিছু বিষয় খতিয়ে দেখে এবং শাস্তি আরও ছয় মাস কমিয়ে ১ বছর করেছে।
তবে সাজার মেয়াদ কমলেও প্রায় ৪.২৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা দিতে হবে পাকিস্তানের এই উইকেট রক্ষককে। এছাড়াও পিসিবির ‘অ্যান্টি কোরাপশন কোডের’ নিয়ম অনুযায়ী বেশ কিছুটা সময় পুনর্বাসনে কাটাতে হবে তাকে।
তবে সাজা কমলেও তদন্তের খাতিরে আকমলের ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন এখনও পিসিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে।