অনলাইন
মৌলভীবাজারের প্রবীণ রাজনীতিবিদ আছকির খান আর নেই
রাজনগর (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আছকির খান ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহি ওইন্না ইলাইহি রাজিউন) মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নিজ বাড়িতে অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিতসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী ও ছয় সন্তান, নাতী-নাতনী সহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন তিনি।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের নিজ বাড়ি রাজনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কর্ণিগ্রামে।
তাঁর ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহকর্মীদের বয়ান মতে, রনাঙ্গনের ওই মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা উত্তর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় সরাসরি রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান।
এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ের রাজনৈতিক জীবনের নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে টানা ৩২ বছর রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আছকির খান ছিলেন সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী এমপির ঘনিষ্ঠ সহচর। একাত্তরে সম্মুখ সমরে লড়েছেন। সে সময় তার পাশে বোমা বিস্ফোরণের কারণে চিরদিনের জন্য তার একটি কান দূর্বল হয়ে যায়।সদালাপী, হাস্যোজ্জল, অত্যন্ত বিনয়ী আছকির খানের মৃত্যুতে রাজনগর তথা মৌলভীবাজার জেলাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মৃত্যু সংবাদ শোনার পরপরই জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা তাঁর গ্রামের বাড়িতে ছুঁটে যান। তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মিছবাউর রহমান, মৌলভীবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান ও জেলা যুগ্ম সম্পাদক এম ফজলুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ্ব মিছবাহুদ্দোজা ভেলাই এবং সাধারণ সম্পাদক মনসুরনগর ইউপি চেয়ারম্যান মিলন বখ্ত প্রমূখ।
শনিবার বিকাল ৩ টায় উপজেলা সদরে তার নামাজে জানাজা এবং পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নিজ বাড়িতে অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিতসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী ও ছয় সন্তান, নাতী-নাতনী সহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন তিনি।
বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের নিজ বাড়ি রাজনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কর্ণিগ্রামে।
তাঁর ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহকর্মীদের বয়ান মতে, রনাঙ্গনের ওই মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা উত্তর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় সরাসরি রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান।
এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ের রাজনৈতিক জীবনের নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে টানা ৩২ বছর রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আছকির খান ছিলেন সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী এমপির ঘনিষ্ঠ সহচর। একাত্তরে সম্মুখ সমরে লড়েছেন। সে সময় তার পাশে বোমা বিস্ফোরণের কারণে চিরদিনের জন্য তার একটি কান দূর্বল হয়ে যায়।সদালাপী, হাস্যোজ্জল, অত্যন্ত বিনয়ী আছকির খানের মৃত্যুতে রাজনগর তথা মৌলভীবাজার জেলাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মৃত্যু সংবাদ শোনার পরপরই জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা তাঁর গ্রামের বাড়িতে ছুঁটে যান। তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মিছবাউর রহমান, মৌলভীবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান ও জেলা যুগ্ম সম্পাদক এম ফজলুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ্ব মিছবাহুদ্দোজা ভেলাই এবং সাধারণ সম্পাদক মনসুরনগর ইউপি চেয়ারম্যান মিলন বখ্ত প্রমূখ।
শনিবার বিকাল ৩ টায় উপজেলা সদরে তার নামাজে জানাজা এবং পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে।