অনলাইন
যা যা মিললো পি কে হালদারের গোপন গুদামে
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ১২:৪০ অপরাহ্ন
বিদেশে পলাতক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) রূপগঞ্জের একটি গোপন আস্তানায় অভিযান চালিয়েছে দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় সে আস্তানা থেকে অন্তত হাজার কোটি টাকা সম্পদের শতাধিক দলিল উদ্ধার করেন তারা। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক তারা এ অভিযান চালায়।
দুদক কমিশনার ড. মোজাম্মেল হক খান জানান, আর্থিক কেলেঙ্কারির হোতা, বিদেশে পলাতক পি কে হালদারের দেশে থাকা সম্ভাব্য সম্পদ খুঁজে বের করতে তদন্তে নামে দুদক। অবন্তিকা এবং অনিন্দিতা নামে পি কে হালদারের দুজন নারী সহযোগীকে গ্রেপ্তারের পরই বেরিয়ে আসে তার বিভিন্ন সম্পদের তথ্য। প্রাথমিকভাবে একটি তালিকা করে এসব সম্পদ জব্দ করতে আদালতের নির্দেশনা চেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে আবেদন করেন তারা। বিকেলে আদালত থেকে এসব সম্পদ জব্দের নির্দেশনা আসলে দুদকের উপ-পরিচালক সালাউদ্দিনের নের্তৃত্বাধীন একটি দল রূপগঞ্জের ভুলতা মুন্সি ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন সুখদা আবাসন প্রকল্পের অফিসে হানা দেয়। যেটি মূলত পি কে হালদারের সম্পদ কেনার একটি গোপন গুদাম। তারা যেখানে অভিযান চালিয়ে মোট ৭ হাজার ৮০ শতাংশ জমির দলিল জব্দ করেন। যার বাজার মূল্য প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। এসব সম্পত্তির দলিল প্রাথমিকভাবে পর্যালোচনা করে রাজধানীর উত্তরায় দশতলা ভবন, ধানমন্ডিতে দুটি ফ্ল্যাট, এছাড়া নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নরসিংদী শহরে জমিসহ মোট ৭ হাজার ৮০ শতাংশ জমি শনাক্ত করা গেছে।
দুদক কমিশনার ডক্টর মোজাম্মেল হক খান আরো জানান, প্রতিনিয়তই তদন্তে নতুন মোড় নিচ্ছে। দুদক মনে করছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে পি কে হালদার এবং তার সহযোগীদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ, যা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।
দুদক কমিশনার ড. মোজাম্মেল হক খান জানান, আর্থিক কেলেঙ্কারির হোতা, বিদেশে পলাতক পি কে হালদারের দেশে থাকা সম্ভাব্য সম্পদ খুঁজে বের করতে তদন্তে নামে দুদক। অবন্তিকা এবং অনিন্দিতা নামে পি কে হালদারের দুজন নারী সহযোগীকে গ্রেপ্তারের পরই বেরিয়ে আসে তার বিভিন্ন সম্পদের তথ্য। প্রাথমিকভাবে একটি তালিকা করে এসব সম্পদ জব্দ করতে আদালতের নির্দেশনা চেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে আবেদন করেন তারা। বিকেলে আদালত থেকে এসব সম্পদ জব্দের নির্দেশনা আসলে দুদকের উপ-পরিচালক সালাউদ্দিনের নের্তৃত্বাধীন একটি দল রূপগঞ্জের ভুলতা মুন্সি ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন সুখদা আবাসন প্রকল্পের অফিসে হানা দেয়। যেটি মূলত পি কে হালদারের সম্পদ কেনার একটি গোপন গুদাম। তারা যেখানে অভিযান চালিয়ে মোট ৭ হাজার ৮০ শতাংশ জমির দলিল জব্দ করেন। যার বাজার মূল্য প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। এসব সম্পত্তির দলিল প্রাথমিকভাবে পর্যালোচনা করে রাজধানীর উত্তরায় দশতলা ভবন, ধানমন্ডিতে দুটি ফ্ল্যাট, এছাড়া নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নরসিংদী শহরে জমিসহ মোট ৭ হাজার ৮০ শতাংশ জমি শনাক্ত করা গেছে।
দুদক কমিশনার ডক্টর মোজাম্মেল হক খান আরো জানান, প্রতিনিয়তই তদন্তে নতুন মোড় নিচ্ছে। দুদক মনে করছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে পি কে হালদার এবং তার সহযোগীদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ, যা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।