অনলাইন
শিগগিরই দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হবে: হাফিজ
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন
খুব শিগগিরই দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার সকালে বিডিআর ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে বনানী সামরিক করব স্থানে, শহীদের কবরে বিএনপির সিনিয়র প্রতিনিধি দলের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন তিনি।
মেজর হাফিজ বলেন, এমন নির্মম হত্যাকান্ডের যারা মূল পরিকল্পনাকারী তাদের বিচার এ দেশে হবে বলে আমরা আশা করি। পাশাপাশি আমরা এ দেশে সুশাসন কামনা করি। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আমরা খুব দ্রুত তার মুক্তি কামনা করছি। এই দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন অতি অল্প সময়ের মধ্যে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে বলে কামনা করছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমূখ।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিডিআরে বিদ্রোহ দেখা দেয়। সে বিদ্রোহে সে বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহী জওয়ানদের হাতে মারা যান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। রক্তাক্ত সেই বিদ্রোহে বেসামরিক ব্যক্তিসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান।রক্তাক্ত সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর নাম বদলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) হয়।
মেজর হাফিজ বলেন, দীর্ঘ ১২টি বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডের চূড়ান্ত ফয়সালা করা সম্ভব হয়নি। বিচারের দীর্ঘ সূত্রিতা আমাদেরকে হতাশ করেছে, দেশবাসী মর্মাহত হয়েছে।এই হত্যাকান্ড অত্যন্ত স্লো এবং স্লোত গতিতে চলছে।এই বছরের মধ্যে লিফ টু আপীল এবং আপীলের কার্যক্রম শুরু হবে বলে এমন কোনো আশা, এমন কোনো লক্ষন আমরা দেখতে পারছি না। এই হত্যাকান্ডের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার জন্যে বিচার বিভাগের প্রতি আমরা আবেদন জানাচ্ছি। আমরা আশা করি, এই বছরের মধ্যেই এই হত্যাকান্ডের চূড়ান্ত ফয়সালা করা হবে, চূড়ান্ত রায় দেয়া হবে। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তদেরকে শাস্তির আওতায় আনা হবে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইতিমধ্যে নিম্ন বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাকে খালাস দিয়ে দেয়া হয়েছে। এই হত্যাকান্ডের সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে, সবাইকে আনা হয় নাই, কয়েকজনকে আনা হয়েছে। এই হত্যাকান্ডে যারা পরিকল্পনাকারী দেশি-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারী তারা এখন পর্যন্ত পর্দার অন্তরালে রয়েছে। দেশবাসীর সামনে তাদের পরিচিতি স্পষ্ট নয়। আমরা সরকারকে অনুরোধ জানাবো হত্যাকান্ডের যারা পরিকল্পনাকারী দেশি-বিদেশি শক্তিসমূহ, ষড়যন্ত্রকারী তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হোক।
হাফিজ বলেন, এই হত্যাকান্ডে নিহত ব্যক্তিবর্গের সাথে সাথে একজন সুবেদার মেজর যিনি অফিসারদেরকে রক্ষা করার জন্য … যাকে হত্যা করা হয়েছিলো তার পরিবার এখন পর্যন্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা পায় নাই। আমি এ ব্যাপারে সরকারের আশু দৃষ্টি কামনা করছি।
মেজর হাফিজ বলেন, এমন নির্মম হত্যাকান্ডের যারা মূল পরিকল্পনাকারী তাদের বিচার এ দেশে হবে বলে আমরা আশা করি। পাশাপাশি আমরা এ দেশে সুশাসন কামনা করি। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আমরা খুব দ্রুত তার মুক্তি কামনা করছি। এই দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন অতি অল্প সময়ের মধ্যে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে বলে কামনা করছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমূখ।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিডিআরে বিদ্রোহ দেখা দেয়। সে বিদ্রোহে সে বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহী জওয়ানদের হাতে মারা যান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। রক্তাক্ত সেই বিদ্রোহে বেসামরিক ব্যক্তিসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান।রক্তাক্ত সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর নাম বদলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) হয়।
মেজর হাফিজ বলেন, দীর্ঘ ১২টি বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডের চূড়ান্ত ফয়সালা করা সম্ভব হয়নি। বিচারের দীর্ঘ সূত্রিতা আমাদেরকে হতাশ করেছে, দেশবাসী মর্মাহত হয়েছে।এই হত্যাকান্ড অত্যন্ত স্লো এবং স্লোত গতিতে চলছে।এই বছরের মধ্যে লিফ টু আপীল এবং আপীলের কার্যক্রম শুরু হবে বলে এমন কোনো আশা, এমন কোনো লক্ষন আমরা দেখতে পারছি না। এই হত্যাকান্ডের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার জন্যে বিচার বিভাগের প্রতি আমরা আবেদন জানাচ্ছি। আমরা আশা করি, এই বছরের মধ্যেই এই হত্যাকান্ডের চূড়ান্ত ফয়সালা করা হবে, চূড়ান্ত রায় দেয়া হবে। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তদেরকে শাস্তির আওতায় আনা হবে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইতিমধ্যে নিম্ন বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাকে খালাস দিয়ে দেয়া হয়েছে। এই হত্যাকান্ডের সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে, সবাইকে আনা হয় নাই, কয়েকজনকে আনা হয়েছে। এই হত্যাকান্ডে যারা পরিকল্পনাকারী দেশি-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারী তারা এখন পর্যন্ত পর্দার অন্তরালে রয়েছে। দেশবাসীর সামনে তাদের পরিচিতি স্পষ্ট নয়। আমরা সরকারকে অনুরোধ জানাবো হত্যাকান্ডের যারা পরিকল্পনাকারী দেশি-বিদেশি শক্তিসমূহ, ষড়যন্ত্রকারী তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হোক।
হাফিজ বলেন, এই হত্যাকান্ডে নিহত ব্যক্তিবর্গের সাথে সাথে একজন সুবেদার মেজর যিনি অফিসারদেরকে রক্ষা করার জন্য … যাকে হত্যা করা হয়েছিলো তার পরিবার এখন পর্যন্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা পায় নাই। আমি এ ব্যাপারে সরকারের আশু দৃষ্টি কামনা করছি।