দেশ বিদেশ
কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালকে আন্তর্জাতিক মানের তৈরি করা হবে: আইজিপি
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:০৬ অপরাহ্ন
কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল (রাজারবাগ)কে আন্তর্জাতিক মানের এবং সাধারণ মানুষের সেবার উপযোগী হিসেবে তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় রাজারবাগে হাসপাতালটির নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ২৫০ থেকে ১১০০তে উন্নীত করা হয়েছে। সাধারণ মানুষ এবং পুলিশ সদস্যদের সেবা দিতে এখানে মোট ৮০০ জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। এরমধ্যে দেড় শতাধিক চিকিৎসক রয়েছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপান্তরের চেষ্টা করা হয়েছে। ফলে নতুন ভবনের আইসিইউ, সিসিইউ ও এইচডিইউ সিটের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। সেবার মান বাড়বে। নতুন ভবনটির নাম ‘জরুরি বিভাগ ভবন’ হিসেবে পরিচিতি পাবে। এ ছাড়া অত্যাধুনিক জরুরি ব্যবস্থাপনা, লাশ সংরক্ষণাগার (মর্গ), অর্থোপেডিক সার্জারি, মেডিসিন, আধুনিক ডেন্টাল চিকিৎসা, চোখ, নাক-কান-গলার সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি, কার্ডিওলজি-সিসিইউ, আইসিইউ এসডিইউ ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া ক্যান্টিন ও লাইব্রেরি স্থাপন করা হবে।
বেনজীর আহমেদ বলেন, এখানে সব ধরনের রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকছে শুধুমাত্র ক্যান্সার ছাড়া। ২০২২ সালে এই হাসপাতালটিতে ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে কয়েকটি দেশের বিখ্যাত একাধিক হাসপাতালের সঙ্গে চিকিৎসা সংক্রান্ত চুক্তি হয়েছে। বিশেষ করে সিঙ্গাপুরের একাধিক হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করা হয়েছে। এখানে হৃদরোগের বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি হার্টের রিং পরানোর ব্যবস্থা থাকবে। পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোর সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। এ ছাড়া একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের জন্য মেডিকেল কলেজের প্রয়োজন রয়েছে। এ বিষয়ে সরকার অনুমোদন করলে পরবর্তীতে এটি মেডিকেল কলেজে রূপান্তরিত করা হবে। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে করোনা মহামারির সময় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহায়তায় কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল (সিপিএইচ)কে মাত্র ছয় সপ্তাহে পূর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতালে রূপান্তর করা সম্ভব হয়েছে। এক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলেই আন্তরিক ভূমিকা রেখেছেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
বেনজীর আহমেদ বলেন, এখানে সব ধরনের রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকছে শুধুমাত্র ক্যান্সার ছাড়া। ২০২২ সালে এই হাসপাতালটিতে ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে কয়েকটি দেশের বিখ্যাত একাধিক হাসপাতালের সঙ্গে চিকিৎসা সংক্রান্ত চুক্তি হয়েছে। বিশেষ করে সিঙ্গাপুরের একাধিক হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করা হয়েছে। এখানে হৃদরোগের বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি হার্টের রিং পরানোর ব্যবস্থা থাকবে। পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোর সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। এ ছাড়া একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের জন্য মেডিকেল কলেজের প্রয়োজন রয়েছে। এ বিষয়ে সরকার অনুমোদন করলে পরবর্তীতে এটি মেডিকেল কলেজে রূপান্তরিত করা হবে। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে করোনা মহামারির সময় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহায়তায় কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল (সিপিএইচ)কে মাত্র ছয় সপ্তাহে পূর্ণাঙ্গ কোভিড হাসপাতালে রূপান্তর করা সম্ভব হয়েছে। এক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলেই আন্তরিক ভূমিকা রেখেছেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।