অনলাইন
বিশেষ মশক নিধন অভিযান
ডিএনসিসিতে ১৪ মামলায় দেড় লাখ টাকা জরিমানা
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৪:২৪ অপরাহ্ন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) বিশেষ মশক নিধন অভিযানের চতুর্থ দিনে আরো ১৪টি মামলায় দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার ডিএনসিসি এলাকার ৬ হাজার ৬৬৪টি সড়ক, নর্দমা, জলাশয়, স্থাপনা পরিদর্শন করে মশার লার্ভা ও বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়ায় এ জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে ২৮টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায় এবং ৪ হাজার ৩৯৬টিতে মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন জানায়, উত্তরা অঞ্চলে (অঞ্চল-১) ৬৮৩টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা পাওয়া যায়নি। তবে মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৫৫০টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নয়নের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক ফুটপাতে অবৈধভাবে মালামাল রাখায় ১টি মামলায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
মিরপুর-২ অঞ্চলে ১২০টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৯টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ২১টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
মহাখালী অঞ্চলে ১ হাজার ৯৯৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ১৩টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১ হাজার ১৯৮টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল বাকীর নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৫টি মামলায় ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
মিরপুর-১০ অঞ্চলে ২০৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা পাওয়া যায়নি। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৭৩টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
কাওরান বাজার অঞ্চলে ১৫২টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ২টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১০০টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন জানায়, উত্তরা অঞ্চলে (অঞ্চল-১) ৬৮৩টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা পাওয়া যায়নি। তবে মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৫৫০টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নয়নের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক ফুটপাতে অবৈধভাবে মালামাল রাখায় ১টি মামলায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
মিরপুর-২ অঞ্চলে ১২০টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৯টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ২১টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
মহাখালী অঞ্চলে ১ হাজার ৯৯৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ১৩টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১ হাজার ১৯৮টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল বাকীর নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৫টি মামলায় ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
মিরপুর-১০ অঞ্চলে ২০৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা পাওয়া যায়নি। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৭৩টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।
কাওরান বাজার অঞ্চলে ১৫২টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ২টিতে মশার লার্ভা পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১০০টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়।