অনলাইন
আল-জাজিরার বিরুদ্ধে মামলা ফিরিয়ে দিলেন বিচারক
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪২ অপরাহ্ন
‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামের প্রতিবেদনের জন্য আল-জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্কের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মোস্তেফা সউয়াগসহ চারজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার আবেদন ফিরিয়ে দিয়েছেন ঢাকার মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম। আল-জাজিরার বিরুদ্ধে মামলার আবেদনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না থাকায় তা ফিরিয়ে দেয়া হয়। আজ বিকালে বিচারক তা ফিরিয়ে দেন।
এই মামলা গ্রহণের পক্ষে বাদী পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তি শুনে বিচারক বলেন, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নেয়ায় মামলাটি ফেরত দেয়া হলো।
এরআগে গত ১৭ই ফেব্রুয়ারি আল-জাজিরার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার আরজি নিয়ে আদালতে যান আইনজীবী আবদুল মালেক। মামলার আবেদনে আল-জাজিরার ওই প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট শায়ের জুলকারনাইন ওরফে সামি, নেত্র নিউজের সম্পাদক তাসনিম খলিল এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ডেভিড বার্গম্যানকে আসামি করার আরজি জানানো হয়েছিল।
বাদীর আইনজীবী আব্দুল খালেক আদালতকে বলেন, আমরা দণ্ডবিধির ৩ ও ৪ ধারা ব্যাখ্যা করে বলেছি, এই মামলা বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে চলতে পারে। দণ্ডবিধির ৩ ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আইন বলে বিচার যোগ্য যে কোনো অপরাধের বিচার দেশের বাইরে হলেও তা দেশীয় আইনে করা যাবে। আর ৪ ধারায় বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিককেও এই আইনের আওতায় বিচার করা যাবে। মামলা ফেরত দেয়ায় বাদী মশিউর মালেক গণমাধ্যমকে বলেন, মামলাটি আদালত খারিজ করেননি। সরকার বা সরকারের বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তার আদেশ আনা গেলে মামলাটি নেয়া হবে।
এই মামলা গ্রহণের পক্ষে বাদী পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তি শুনে বিচারক বলেন, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নেয়ায় মামলাটি ফেরত দেয়া হলো।
এরআগে গত ১৭ই ফেব্রুয়ারি আল-জাজিরার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার আরজি নিয়ে আদালতে যান আইনজীবী আবদুল মালেক। মামলার আবেদনে আল-জাজিরার ওই প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট শায়ের জুলকারনাইন ওরফে সামি, নেত্র নিউজের সম্পাদক তাসনিম খলিল এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ডেভিড বার্গম্যানকে আসামি করার আরজি জানানো হয়েছিল।
বাদীর আইনজীবী আব্দুল খালেক আদালতকে বলেন, আমরা দণ্ডবিধির ৩ ও ৪ ধারা ব্যাখ্যা করে বলেছি, এই মামলা বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে চলতে পারে। দণ্ডবিধির ৩ ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আইন বলে বিচার যোগ্য যে কোনো অপরাধের বিচার দেশের বাইরে হলেও তা দেশীয় আইনে করা যাবে। আর ৪ ধারায় বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিককেও এই আইনের আওতায় বিচার করা যাবে। মামলা ফেরত দেয়ায় বাদী মশিউর মালেক গণমাধ্যমকে বলেন, মামলাটি আদালত খারিজ করেননি। সরকার বা সরকারের বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তার আদেশ আনা গেলে মামলাটি নেয়া হবে।