অনলাইন
বাহুবলে পুলিশের গাড়িচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ১:২৫ অপরাহ্ন
বাহুবলে হাইওয়ে পুলিশের গাড়ি চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত ও নারীসহ ৩ আরোহী আহত হয়েছে। আহতদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে অটোরিকশা শ্রমিকরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে রাখায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে প্রায় দেড়ঘণ্টা ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ সকাল ১১টার দিকে মহাসড়কের বাহুবল উপজেলা সদর সংলগ্ন বাগান বাড়ি পয়েন্টে। নিহত সিএনজি চালকের নাম তোফায়েল মিয়া (২২)। সে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সুলতানশী গ্রামের ফজলু মিয়ার পুত্র।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় দিকে নিহত তোফায়েল মিয়া যাত্রীসহ সিএনজি অটোরিকশা (নং- হবি-থ-১১-৭৪৪৮) নিয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক পথে বাহুবল বাজারে আসার পথে বাহুবল উপজেলা সদর সংলগ্ন বাগান বাড়ি পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশের ব্যারিকেড দ্রুতগতিতে অতিক্রম করে। এ সময় হাইওয়ে পুলিশের একটি দল পুলিশভ্যানযোগে তাকে ধাওয়া করে। পয়েন্ট থেকে কয়েকশ’ ফুট সামনে আসার সাথে সাথে পুলিশভ্যান ওই অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে অটোরিকশাটি ধুমড়ে-মুচড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই চালক তোফায়েল মারা যায়। গুরুতর আহত হয় অটোরিকশারোহী দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল হেকিমের পুত্র আজগর আলী (৬০) ও একই গ্রামের এনামুল হকের স্ত্রী মাসুদা আক্তার (৩৫) এবং হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মী মুসলিম উদ্দিন (৪০)। তাদের প্রথমে বাহুবল ও পরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
ঘটনার পরপরই স্থানীয় সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাহুবল বাজার থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যানবাহন আটকে দেয়। এ সময় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলে পৌঁছলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ওই মোটরসাইকেলটি পুড়িয়ে দেয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবরোধ অব্যাহত থাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন অবরোধ প্রত্যাহারের চেষ্টা করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় দিকে নিহত তোফায়েল মিয়া যাত্রীসহ সিএনজি অটোরিকশা (নং- হবি-থ-১১-৭৪৪৮) নিয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক পথে বাহুবল বাজারে আসার পথে বাহুবল উপজেলা সদর সংলগ্ন বাগান বাড়ি পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশের ব্যারিকেড দ্রুতগতিতে অতিক্রম করে। এ সময় হাইওয়ে পুলিশের একটি দল পুলিশভ্যানযোগে তাকে ধাওয়া করে। পয়েন্ট থেকে কয়েকশ’ ফুট সামনে আসার সাথে সাথে পুলিশভ্যান ওই অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে অটোরিকশাটি ধুমড়ে-মুচড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই চালক তোফায়েল মারা যায়। গুরুতর আহত হয় অটোরিকশারোহী দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল হেকিমের পুত্র আজগর আলী (৬০) ও একই গ্রামের এনামুল হকের স্ত্রী মাসুদা আক্তার (৩৫) এবং হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মী মুসলিম উদ্দিন (৪০)। তাদের প্রথমে বাহুবল ও পরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
ঘটনার পরপরই স্থানীয় সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাহুবল বাজার থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যানবাহন আটকে দেয়। এ সময় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলে পৌঁছলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ওই মোটরসাইকেলটি পুড়িয়ে দেয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবরোধ অব্যাহত থাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন অবরোধ প্রত্যাহারের চেষ্টা করছে।