বাংলারজমিন
সোনাইমুড়ীতে গৃহবধূ ও কলেজছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
সোনাইমুড়ীতে কৃষ্ণা সাহা (১৯) নামে এক গৃহবধূকে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্বামী ও পরিবারের লোকজন হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া হোসেনপুর গ্রামের জুবাইদা নামে এক কলেজ ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। রোববার রাত ৮টার দিকে পৌর এলাকার নাওতোলা গ্রামে ও বারগাঁও ইউনিয়নের আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের পাশে এ ঘটনা ঘট।
গৃহবধূ হত্যার ঘটনায় থানা পুলিশ স্বামী- সমর দাসসহ ৬ জনকে রোববার দিবাগত রাত্রে অভিযান চালিয়ে আটক করে। সোনাইমুড়ী থানার ওসি (তদন্ত) জিসান আহম্মেদ মানবজমিনকে জানান, পৌর এলাকার নাওতোলা গ্রামের বাসিন্দা সমর দাস দীর্ঘ ৮ মাস পূর্বে কৃষ্ণা সাহা নামে এক কিশোরীকে বিবাহ করে। বিয়ের পর থেকে তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহ লেগেই আছে। রোববার দিবাগত রাত ৮টার দিকে এরই সূত্র ধরে স্বামী সমর দাস ও পরিবারে অন্যান্য লোকজন গৃহবধূকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। অজ্ঞান অবস্থায় গৃহবধূর স্বামী তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করে সুরুতহাল রিপোর্ট তৈরী করে। সোমবার সকালে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। রাত্রেই এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। স্বামীসহ ৬ জনকে আটক করা হয়।
অপরদিকে, রোববার দিবাগত রাত ১০টার দিকে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের পাশ থেকে জুবাইদা নামে এক কলেজ ছাত্রীর লাশ দেখতে পায় স্থানীয় জনগণ। পরে লাশটি এলাকাবাসী উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করে। সে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের হাজী দরবেশ বাড়ীর শাহ আলমের মেয়ে। সে আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের এইচএসসির ১ম বর্ষের ছাত্রী। সোমবার বেলা ১১টার দিকে সরজমিন গেলে এলাকাবাসী জানান, ছাত্রী কলেজের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে পারে।
গৃহবধূ হত্যার ঘটনায় থানা পুলিশ স্বামী- সমর দাসসহ ৬ জনকে রোববার দিবাগত রাত্রে অভিযান চালিয়ে আটক করে। সোনাইমুড়ী থানার ওসি (তদন্ত) জিসান আহম্মেদ মানবজমিনকে জানান, পৌর এলাকার নাওতোলা গ্রামের বাসিন্দা সমর দাস দীর্ঘ ৮ মাস পূর্বে কৃষ্ণা সাহা নামে এক কিশোরীকে বিবাহ করে। বিয়ের পর থেকে তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহ লেগেই আছে। রোববার দিবাগত রাত ৮টার দিকে এরই সূত্র ধরে স্বামী সমর দাস ও পরিবারে অন্যান্য লোকজন গৃহবধূকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। অজ্ঞান অবস্থায় গৃহবধূর স্বামী তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করে সুরুতহাল রিপোর্ট তৈরী করে। সোমবার সকালে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। রাত্রেই এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। স্বামীসহ ৬ জনকে আটক করা হয়।
অপরদিকে, রোববার দিবাগত রাত ১০টার দিকে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের পাশ থেকে জুবাইদা নামে এক কলেজ ছাত্রীর লাশ দেখতে পায় স্থানীয় জনগণ। পরে লাশটি এলাকাবাসী উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করে। সে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের হাজী দরবেশ বাড়ীর শাহ আলমের মেয়ে। সে আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্কুল এন্ড কলেজের এইচএসসির ১ম বর্ষের ছাত্রী। সোমবার বেলা ১১টার দিকে সরজমিন গেলে এলাকাবাসী জানান, ছাত্রী কলেজের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে পারে।