দেশ বিদেশ
শিশু রাকিবের পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যা দুজনের যাবজ্জীবন কারাদ- আপিলে বহাল
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:১৭ অপরাহ্ন
বহুল আলোচিত খুলনার শিশু রাকিব হাওলাদার হত্যা মামলায় দুই আসামি মো. ওমর শরীফ ও তার আত্মীয় মিন্টু খানকে হাইকোর্টের দেয়া যাবজ্জীবন কারাদ- বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ আসামিপক্ষের লিভ টু আপিল আবেদন খারিজ করে এ রায় দেন। আদালতে আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মুশফিক উদ্দিন বখতিয়ার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ শাস্তি বহাল রেখেছেন। এ ধরনের জঘন্যতম নৃশংস, ঘৃণিত হত্যাকা- যারা ঘটাচ্ছে, তাদের জন্য এটি (আপিল বিভাগের আদেশ) একটি বার্তা হবে যে, এ ধরনের শিশু হত্যার শাস্তি অনিবার্য।
হাইকোর্ট ২০১৭ সালের ৪ঠা এপ্রিল এক রায়ে ওই দুই আসামিকে নি¤œ আদালতের দেয়া মৃত্যুদ-ের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদ-, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে রায় দেন। ওই ৫০ হাজার টাকা রাকিবের পরিবারকে দিতে বলা হয়। টাকা না দিলে আসামিদের অতিরিক্ত দুই বছরের কারাদ- দেয়া হয়। নি¤œ আদালত থেকে পাঠানো ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায় দেন হাইকোর্ট। হত্যাকা-ের মাত্র দেড় বছরের মধ্যে নি¤œ আদালত ও হাইকোর্টে বিচার সম্পন্ন হয়।
এর আগে, ২০১৫ সালের ৩রা আগস্ট খুলনা নগরীর টুটপাড়া কবরখানা মোড়ে এক মোটর ওয়ার্কশপে মোটরসাইকেলে হাওয়া দেয়ার কমপ্রেসার মেশিনের মাধ্যমে পায়ুপথে হাওয়া ঢুকিয়ে ১২ বছর বয়সী রাকিবকে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার পর ক্ষোভের সৃষ্টি হয় সারা দেশে। পরদিন রাকিবের বাবা মো. নুরুল আলম বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন। ওই ওয়ার্কশপের মালিক ওমর শরিফ ও তার সহযোগী মিন্টু খান এবং শরিফের মা বিউটি বেগমকে সেখানে আসামি করা হয়।
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ শাস্তি বহাল রেখেছেন। এ ধরনের জঘন্যতম নৃশংস, ঘৃণিত হত্যাকা- যারা ঘটাচ্ছে, তাদের জন্য এটি (আপিল বিভাগের আদেশ) একটি বার্তা হবে যে, এ ধরনের শিশু হত্যার শাস্তি অনিবার্য।
হাইকোর্ট ২০১৭ সালের ৪ঠা এপ্রিল এক রায়ে ওই দুই আসামিকে নি¤œ আদালতের দেয়া মৃত্যুদ-ের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদ-, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে রায় দেন। ওই ৫০ হাজার টাকা রাকিবের পরিবারকে দিতে বলা হয়। টাকা না দিলে আসামিদের অতিরিক্ত দুই বছরের কারাদ- দেয়া হয়। নি¤œ আদালত থেকে পাঠানো ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায় দেন হাইকোর্ট। হত্যাকা-ের মাত্র দেড় বছরের মধ্যে নি¤œ আদালত ও হাইকোর্টে বিচার সম্পন্ন হয়।
এর আগে, ২০১৫ সালের ৩রা আগস্ট খুলনা নগরীর টুটপাড়া কবরখানা মোড়ে এক মোটর ওয়ার্কশপে মোটরসাইকেলে হাওয়া দেয়ার কমপ্রেসার মেশিনের মাধ্যমে পায়ুপথে হাওয়া ঢুকিয়ে ১২ বছর বয়সী রাকিবকে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার পর ক্ষোভের সৃষ্টি হয় সারা দেশে। পরদিন রাকিবের বাবা মো. নুরুল আলম বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন। ওই ওয়ার্কশপের মালিক ওমর শরিফ ও তার সহযোগী মিন্টু খান এবং শরিফের মা বিউটি বেগমকে সেখানে আসামি করা হয়।