বাংলারজমিন
কৃষক বারীর বাগানে বিষমুক্ত ফল
বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১, সোমবার, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
থাই পেয়ারা, কমলা, মাল্টা, কাশ্মীরী কুল ও গোড়মতি আম চাষ করে নিজের ভাগ্য বদল করেছেন নাটোরের বাগাতিপাড়ার চাষী আব্দুল বারী বাকি। প্রথমে লাখ টাকা বিনিয়োগ করে এখন কোটি টাকার অধিক মালিক হয়েছেন তিনি। এতে শুধু তিনি স্বাবলম্বী হয়েছেন তাই না, বেকারদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি দেশের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখছে তার এই ফলজ চাষ। মৃত্তিকা পরীক্ষাগারে মাটি পরীক্ষার মাধ্যেমে কীটনাশক ছাড়াই তিনি এখন প্রায় দু‘শ বিঘা জমিতে থাই পেয়ারা, দার্জিলিং ও চায়না কমলা ৪৫ বিঘা, মাল্টা ৪৫ বিঘা, কাশ্মীরি কুল ২৪ বিঘা ও গোড়মতি আম ১০ বিঘা চাষ করেছেন। তার উৎপাদিত এইসব ফল ফলাদী এখন রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে। কীটনাশক মুক্ত ফলজ চাষে সকল সমস্যা সমাধানে কৃষিবিভাগ, আরো কার্যকর উদ্যোগ গ্রহনের দাবী সফল ফলজ চাষী বাকীর।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, কৃষক আব্দুল বারী বাকী নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার খন্দকার মালঞ্চি গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। বাকী বলেন, ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল মনে নতুন কিছু করার। সেই স্বপ্ন আর আত্মবিশ্বাস থেকেই পথ চলা। মাঝপথে প্রতিবন্ধকতা, তারপরেও হতাশায় রাতের ঘুম নষ্ট না করে আগামী দিনের সোনালী স্বপ্নকে বুকে লালন করে অবশেষে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ১৯৯৪ সালে এসএসসি পাশ করে কলেজে ভর্তি হলেও নানা প্রতিকূলতায় পড়াশুনায় আর এগোতে পারেননি তিনি। তবে স্কুলের গ-ি পেরোনো আত্মপ্রত্যয়ী ছেলেটির স্বপ্ন বুনন শুরু হয় তখন থেকেই। চতুর্থ শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় পড়াশুনার পাশা-পাশি বাবার সাথে কৃষি কাজে সম্পৃক্ত হন। তারপর ধীরে ধীরে অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে চলা। ছোট বেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন কৃষিক্ষেত্রে নিজেকে স্বাবলম্বী করার। সেই থেকে শুরু করেন পেয়ারা ও পেঁপেসহ নানা ফলজ চাষ। বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক দূর্যোগে তার ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হলেও থেমে থাকেননি তিনি। নতুন করে সাহস সঞ্চার করে ঝুঁকি নিয়েছেন ঘুরে দাঁড়াবার।
বাগাতিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মমরেজ আলী বলেন, লাখ টাকা বিনিয়োগে শুরু করা থাই-পেয়ারা, কমলা, মাল্টা, কাশ্মীরি কুল ও গোড়মতি আম চাষী এখন কোটি টাকার মালিক। ৬ বিঘা দিয়ে শুরু করা বাগান এখন দাড়িয়েছে প্রায় সাড়ে তিন’শ বিঘায়। বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মৃত্তিকা পরীক্ষাগার থেকে মাটি পরীক্ষা করে এই ফলজ চাষ যোগ্যতা যাচাই করে কীটনাশক ছাড়াই থাইপেয়ারা, কমলা, মাল্টা, কাশ্মীরি কুল ও গোড়মতি আম চাষ করছেন তিনি।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, কৃষক আব্দুল বারী বাকী নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার খন্দকার মালঞ্চি গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। বাকী বলেন, ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল মনে নতুন কিছু করার। সেই স্বপ্ন আর আত্মবিশ্বাস থেকেই পথ চলা। মাঝপথে প্রতিবন্ধকতা, তারপরেও হতাশায় রাতের ঘুম নষ্ট না করে আগামী দিনের সোনালী স্বপ্নকে বুকে লালন করে অবশেষে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ১৯৯৪ সালে এসএসসি পাশ করে কলেজে ভর্তি হলেও নানা প্রতিকূলতায় পড়াশুনায় আর এগোতে পারেননি তিনি। তবে স্কুলের গ-ি পেরোনো আত্মপ্রত্যয়ী ছেলেটির স্বপ্ন বুনন শুরু হয় তখন থেকেই। চতুর্থ শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় পড়াশুনার পাশা-পাশি বাবার সাথে কৃষি কাজে সম্পৃক্ত হন। তারপর ধীরে ধীরে অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে চলা। ছোট বেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন কৃষিক্ষেত্রে নিজেকে স্বাবলম্বী করার। সেই থেকে শুরু করেন পেয়ারা ও পেঁপেসহ নানা ফলজ চাষ। বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক দূর্যোগে তার ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হলেও থেমে থাকেননি তিনি। নতুন করে সাহস সঞ্চার করে ঝুঁকি নিয়েছেন ঘুরে দাঁড়াবার।
বাগাতিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মমরেজ আলী বলেন, লাখ টাকা বিনিয়োগে শুরু করা থাই-পেয়ারা, কমলা, মাল্টা, কাশ্মীরি কুল ও গোড়মতি আম চাষী এখন কোটি টাকার মালিক। ৬ বিঘা দিয়ে শুরু করা বাগান এখন দাড়িয়েছে প্রায় সাড়ে তিন’শ বিঘায়। বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মৃত্তিকা পরীক্ষাগার থেকে মাটি পরীক্ষা করে এই ফলজ চাষ যোগ্যতা যাচাই করে কীটনাশক ছাড়াই থাইপেয়ারা, কমলা, মাল্টা, কাশ্মীরি কুল ও গোড়মতি আম চাষ করছেন তিনি।