অনলাইন
বগুড়ায় শহীদ মিনারে এমপি সিরাজের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
বগুড়া প্রতিনিধি
২০২১-০২-২১
শহীদ মিনারে ফুল দেয়ার সময় বগুড়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জিএম সিরাজের ওপর চালিয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী । এতে সাংসদের কোন ক্ষতি না হলেও বিএনপির ৫/৬ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এসময় উপস্থিত পুলিশের সহযোগিতায় ফাঁড়িতে আশ্রয় নিয়ে রক্ষা পান জিএম সিরাজ। আজ সকালে বগুড়ার শহীদ খোকন পার্কের শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এলে হামলার শিকার হন তিনি।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জিএম সিরাজ মানবজমিনকে বলেন, আমরা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে শহীদ খোকন পার্কে প্রবেশ করি। বিএনপিসহ অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে বের হয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে হঠাৎ করে ছাত্রলীগের উচ্ছৃঙ্খল কর্মীরা আমাদের উপর লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এতে বিএনপির কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় আমাকে দ্রুত পাশের ফাঁড়ি থানায় নেয়া হয়।
পাল্টা প্রতিশোধের জন্য বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রস্তুত হলে সাংসদের হস্তক্ষেপে তাদের শান্ত করা হয়েছে। পরে এই হামলার প্রতিবাদে বিএনপি তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
সাংসদ গোলাম মো, সিরাজ বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের আসল চরিত্রই হলো হামলা মামলা করা। আমরা তাদের এই চরিত্র দেখে অভ্যস্ত। অশিক্ষিত আর মূর্খ দিয়ে ওই সংগঠন চলছে। তাদের কাছে এর চেয়ে আর বেশি কিছু আশা করা ঠিক না। তিনি আরো বলেন, আজকের এই মহান দিনে যারা আমাদের ওপর হামলা করেছে তারা আর যাই হোক দেশাত্মবোধকে অন্তরে ধারণ করে না।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন করিব মানবজমিনকে বলেন, সদরের সাংসদ ফুল দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার পথে ছাত্রলীগের কিছু কর্মী তার সাথে আসা নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। পুলিশ দ্রুত এমপিসহ বাকি নেতাদের নিরাপদে ঘটনাস্থল থেকে বের করে দিয়েছেন এবং ছাত্রলীগের কর্মীদের দমন করেছেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জিএম সিরাজ মানবজমিনকে বলেন, আমরা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে শহীদ খোকন পার্কে প্রবেশ করি। বিএনপিসহ অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে বের হয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে হঠাৎ করে ছাত্রলীগের উচ্ছৃঙ্খল কর্মীরা আমাদের উপর লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এতে বিএনপির কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় আমাকে দ্রুত পাশের ফাঁড়ি থানায় নেয়া হয়।
পাল্টা প্রতিশোধের জন্য বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রস্তুত হলে সাংসদের হস্তক্ষেপে তাদের শান্ত করা হয়েছে। পরে এই হামলার প্রতিবাদে বিএনপি তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

সাংসদ গোলাম মো, সিরাজ বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের আসল চরিত্রই হলো হামলা মামলা করা। আমরা তাদের এই চরিত্র দেখে অভ্যস্ত। অশিক্ষিত আর মূর্খ দিয়ে ওই সংগঠন চলছে। তাদের কাছে এর চেয়ে আর বেশি কিছু আশা করা ঠিক না। তিনি আরো বলেন, আজকের এই মহান দিনে যারা আমাদের ওপর হামলা করেছে তারা আর যাই হোক দেশাত্মবোধকে অন্তরে ধারণ করে না।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন করিব মানবজমিনকে বলেন, সদরের সাংসদ ফুল দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার পথে ছাত্রলীগের কিছু কর্মী তার সাথে আসা নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। পুলিশ দ্রুত এমপিসহ বাকি নেতাদের নিরাপদে ঘটনাস্থল থেকে বের করে দিয়েছেন এবং ছাত্রলীগের কর্মীদের দমন করেছেন।