অনলাইন
বৃটেনে মৃত্যুর মিছিলে আরো ১,৭২৫ জন ‘দুর্বল সিন্ধান্তের কারণে অতিরিক্ত মৃত্যু’
বৃটেন থেকে প্রতিনিধি
২৮ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১২:০০ অপরাহ্ন
বৃটেনে করোনায় মৃত্যুর মিছিলে বুধবার ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৭২৫ জনের নাম যুক্ত হয়েছে। এটা দ্বিতীয় সর্ব্বোচ মৃত্যু। এদিন নতুন আক্রান্ত হয়েছেন আরো ২৫ হাজার ৩০৮ জন। এনিয়ে বৃটেনে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১ লাখ ১ হাজার ৮৮৭ জন এবং আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭ লাখ ১৫ হাজার ৫৪ জন। বেসরকারি হিসাবে এ সংখ্যা আরো বেশী হতে পারে।
সরকারকে পরামর্শ দেন এমন একজন বিজ্ঞানী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, মহামারীতে আরো ৫০ হাজার মানুষ মারা যেতে পারেন। একই সঙ্গে দেশটির বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহামারীর শুরুতে ও সময়কালে সরকারের দুর্বল সিন্ধান্তের কারণে অতিরিক্ত মৃত্যু হয়েছে। যদিও শুরুতে সরকার মৃত্যুর সংখ্যা ২০ হাজারের নিচে রাখার কথা বলে ছিলো।
এদিকে, এক লাখের উপরে মানুষ মারা যাওয়ার পরও দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। তবে বিষয়টি মানতে নারাজ এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক লিন্ডা বাউল্ড। তিনি বিবিসি’কে বলেছেন, আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে মোকাবেলা ও গৃহীত দুর্বল সিন্ধান্ত এবং পরীক্ষা-সন্ধানে মনোযোগের অভাবে দেশটিতে শীতকালীন আরও মারাত্মক করোনা প্রবৃদ্ধির কারণ হয়েছিলো।
ছায়া স্বাস্থ্য সচিব জোনাথ অশ্বওয়ার্থ বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেননি প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বলেছেন, সরকার কার্যকার প্রদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাকে (প্রধানমন্ত্রীকে) লকডাউন জারি করতে বৈজ্ঞানিকদের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেয়া হয়েছিলো। তিনি তা ফিরিয়ে দিয়েছেন। কেবল গত বছরের মার্চেই নয়, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বরেও। যার ফলে মাত্র ১০ মাসে এক লাখের উপরে মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন।
সরকারকে পরামর্শ দেন এমন একজন বিজ্ঞানী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, মহামারীতে আরো ৫০ হাজার মানুষ মারা যেতে পারেন। একই সঙ্গে দেশটির বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহামারীর শুরুতে ও সময়কালে সরকারের দুর্বল সিন্ধান্তের কারণে অতিরিক্ত মৃত্যু হয়েছে। যদিও শুরুতে সরকার মৃত্যুর সংখ্যা ২০ হাজারের নিচে রাখার কথা বলে ছিলো।
এদিকে, এক লাখের উপরে মানুষ মারা যাওয়ার পরও দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। তবে বিষয়টি মানতে নারাজ এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক লিন্ডা বাউল্ড। তিনি বিবিসি’কে বলেছেন, আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে মোকাবেলা ও গৃহীত দুর্বল সিন্ধান্ত এবং পরীক্ষা-সন্ধানে মনোযোগের অভাবে দেশটিতে শীতকালীন আরও মারাত্মক করোনা প্রবৃদ্ধির কারণ হয়েছিলো।
ছায়া স্বাস্থ্য সচিব জোনাথ অশ্বওয়ার্থ বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেননি প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বলেছেন, সরকার কার্যকার প্রদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাকে (প্রধানমন্ত্রীকে) লকডাউন জারি করতে বৈজ্ঞানিকদের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেয়া হয়েছিলো। তিনি তা ফিরিয়ে দিয়েছেন। কেবল গত বছরের মার্চেই নয়, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বরেও। যার ফলে মাত্র ১০ মাসে এক লাখের উপরে মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন।